ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে রাকিবুল হাসান নামে এক ভিপি প্রার্থী মাত্র এক ভোট পেয়েছেন। তবে এটি তার নিজের ভোট নয়। ফলে কে তাকে ভোটটি দিয়েছেন, তা খুঁজে বেড়াচ্ছেন রাকিবুল।
নিজের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এমন তথ্যই জানিয়েছেন রাকিবুল।
রাকিবুল হাসান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের ২০২২-২৩ সেশনের শিক্ষার্থী। নির্বাচনের কেন্দ্রীয় ফলাফল অনুযায়ী এবারের ডাকসুতে তিনি এক ভোট পেয়েছেন।
হিসেব অনুযায়ী, তাকে ভোটটি দিয়েছেন রোকেয়া হলের এক নারী শিক্ষার্থী। ভোট পেয়ে রাকিব নিজেই অবাক হয়েছেন।
সামাজিক মাধ্যমে তিনি লিখেছেন, যেখানে আমি নিজেই নিজেকে ভোট দেইনি। অন্যদিকে যে বা যারা ভোট দিতে চেয়েছিল, তাদেরও ব্যক্তিগতভাবে নিষেধ করেছিলাম। তবুও রোকেয়া হলের কে যেন অতি উৎসাহী হয়ে আমায় একটা ভোট দিয়েছেন।
যেই ভোটার তাকে ভোট দিয়েছেন, তাকে বিয়ে করার ইচ্ছাও প্রকাশ করেন রাকিবুল হাসান। তিনি বলেন, যাই হোক, যিনি আমাকে ভোটটা দিয়েছেন তিনি যদি আমার বন্ধু তালিকায় থাকেন, দয়া করে আমাকে ইনবক্স করুন। আমি আপনাকে বিয়ে করতে চাই!
ছেলেটি বহু স্বপ্ন নিয়ে দুবাই চলে গিয়েছিল। সে ভাবছিল, নতুন দেশে জীবনের সব কিছু সুন্দর হবে, স্বপ্নগুলো পূরণ হবে। বছরের পর বছর কঠিন পরিশ্রম করলেও ভাগ্য খুব একটা সহায় হয়নি। কাজের চাপ, একাকীত্ব আর হতাশার মধ্যে দিনগুলি ধীরে ধীরে কেটে যাচ্ছিল। অবশেষে একদিন, অনেক কষ্ট আর ঝুঁকি নিয়ে সে ইতালি পৌঁছায়। নতুন দেশে আশা জাগিয়েছিল—কিন্তু সেখানে গিয়েও তাকে কাজের সুযোগ দেওয়া হয়নি। হতাশা আর অবসাদ তার মনে ঘোরাঘুরি করতে লাগল।
ঠিক সেই সময়ে, তার জীবনে আসে এক আলো—একজন ৬৫ বছর বয়সী মহিলা। তিনি ছেলেটির দুঃখ-কষ্ট বুঝতে পেরেছিলেন। শুধু মানসিক সাহস জুগিয়ে দেননি, বরং থাকার বৈধ কার্ডের ব্যবস্থা করে তাকে নিরাপদ করে দিয়েছিলেন। তাদের সম্পর্ক ধীরে ধীরে ঘনিষ্ঠ হয়। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ছেলেটির মনে অনুভূতি জন্মায়—মহিলার প্রতি গভীর সম্মান, কৃতজ্ঞতা এবং ভালোবাসা।
ভারতের ভরুচে এক পারসি পরিবারের বাড়ির ১০৫ বছরের পুরনো সিলিং ফ্যান বছরখানেক আগে আলোচনায় আসে। এক অ্যান্টিক কালেক্টর ওই ফ্যানের জন্য মালিককে ৫০ লাখ রূপির (প্রায় ৭০ লাখ টাকা) প্রস্তাব দিয়েছিলেন।
কিন্তু মালিক তাতে রাজি হননি। তার ভাষায়, এই ফ্যান শুধু পুরনো একটি জিনিস নয়, বরং পারসি ঐতিহ্যের সঙ্গে গভীরভাবে জড়িয়ে থাকা এক অমূল্য পারিবারিক সম্পদ। এটা কোনোভাবেই তিনি বিক্রি করতে চান না।
Westinghouse কোম্পানির এই Gyrating ফ্যান ১৯১৯-২০ সালের দিকে তৈরি।
তিনি জানান, অর্থ নয়, এর সাংস্কৃতিক ও ঐতিহাসিক গুরুত্বই অনেক বেশি। তাই ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য এটি সংরক্ষণ করাই তার অঙ্গীকার।
Anika Islam
Delete Comment
Are you sure that you want to delete this comment ?
Tariq Islam
Delete Comment
Are you sure that you want to delete this comment ?
Shakib Hasan
Delete Comment
Are you sure that you want to delete this comment ?