সবুজ আগাছায় ছেয়ে থাকা লালচে এ ভবনের নাম জলঘর। রাজবাড়ীর পাংশায় কালের সাক্ষী হয়ে আজও দাঁড়িয়ে আছে ব্রিটিশদের তৈরি এ পানির ঘর। পাংশার ইতিহাস থেকে জানা গেছে, ব্রিটিশ আমলে ১৮৬২ সালে প্রথম ভারতের কলকাতা থেকে বৃহত্তর কুষ্টিয়া জেলার জগতি পর্যন্ত যোগাযোগের জন্য রেলপথ নির্মাণ করা হয়।
১৮৭১ সালের ১ জানুয়ারি দেশের বৃহত্তর কুষ্টিয়া জেলার জগতি থেকে বর্তমানে রাজবাড়ীর (তৎকালীন বৃহত্তর ফরিদপুর জেলা) গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়া (পদ্মা নদীর) ঘাট পর্যন্ত প্রায় ৮০ কিলোমিটার এক লাইনের রেলপথ বানানো হয়।
তখনকার সময়ে রেলগাড়ি টানার জন্য কয়লাচালিত ইঞ্জিন ব্যবহার করা হতো। কয়লাচালিত ইঞ্জিন প্রচণ্ড গরম হয়ে যেত। গরম ইঞ্জিন শীতল করার জন্য কুষ্টিয়ার জগতি ও দৌলতদিয়া ঘাট রেলস্টেশনের মাঝামাঝি পাংশা রেলওয়ে স্টেশনের পাশে নির্মাণ করা হয় এ জলঘর।
ব্যাথা যে কতটা ভ'য়ানক হতে পারে তা এ রোগীর চেয়ে ভালো কেউ বলতে পারবে না!
এই ছবিতে ৬০ বছর বয়সী এক মহিলার 3D rendered CT scan দেখানো হয়েছে, যিনি প্যারোটিড গ্রন্থির ক্যা'ন্সারে ভু'গছেন। দূর্ভাগা এ রোগীর ক্যান্সার ছড়িয়ে পরে হাড়ে ( Bone metastasis)। ছবিতে নিতম্বের ইলিয়াম হাড়ে বড় বড় ক্ষ'ত দেখা যাচ্ছে।এ ক্ষ'ত গুলো প্রচন্ড য'ন্ত্র'ণা'দায়ক এবং অবিরত হাড় ভে'ঙে যাওয়ার ব্যাথার মত ব্যাথার সৃষ্টি করে।মেরুদণ্ডে ও ক্যা'ন্সার ছড়িয়ে পড়ায় একটি Compression fracture (চাপজনিত ভাঙন) হয়েছে। এ ধরনের রোগী ব্যথার চোটে প্রতিক্ষণে সৃষ্টিকর্তার কাছে মৃ*ত্যু কামনা করে। এটা কতটা ভ'য়াবহ তা যাদের পরিবারে অন্তত একজন এর ক্যান্সার হয়েছে তারা জানে। 😥দুনিয়ায় এত কষ্ট কারো না হোক।
Shakib Hasan
Slet kommentar
Er du sikker på, at du vil slette denne kommentar?
Sabbir Ahmed
কারন বিচারকের রুচির সমস্যা আছে
Slet kommentar
Er du sikker på, at du vil slette denne kommentar?