Explore captivating content and diverse perspectives on our Discover page. Uncover fresh ideas and engage in meaningful conversations
Существует громадное общее количество разных важных предлогов чтобы купить документы об обучении и это обстоятельство подвело к тому, что данная проблема сейчас остроактуальна для весьма многих наших соотечественников. | #купить зарегистрированный диплом
Discover a stunning collection of bronze door handles to add elegance and durability to your doors. Browse stylish designs, antique finishes, and modern styles perfect for any home or office. Shop now for premium quality!
https://webironmongery.com/pro....duct-tag/bronze-door
#bronzedoorhandles #doorhandles #webironmongery
Link Judi Slot Deposit Pulsa Resmi Terpercaya Gampang Menang Knight Hot Spotz | #slot Gacor
মাত্র ৪ মিনিটে এমন একটি জটিল সমস্যা সমাধান করা সম্ভব হয়েছে যা বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুতগতির সুপারকম্পিউটারও করতে বিলিয়ন বছর সময় নিত। এই অসাধারণ সাফল্য এসেছে চীনের গবেষকদের তৈরি ৭৬-কিউবিটের ফোটন-ভিত্তিক কোয়ান্টাম কম্পিউটার জিউঝাং থেকে। জিউঝাং তৈরি হয়েছে লেজার, আয়না, প্রিজম ও ফোটন ডিটেক্টরের সমন্বয়ে। এটি গসিয়ান বোসন স্যাম্পলিং নামে একটি কৌশল ব্যবহার করে, যেখানে ফোটন গণনা করা হয়। বর্তমানে এটি একসঙ্গে ৭৬টি ফোটন গণনা করতে পারে, যেখানে সাধারণ সুপারকম্পিউটার মাত্র ৫টি ফোটন গণনা করতে পারে।
এই আবিষ্কার শুধুই তাত্ত্বিক নয়, বরং এর ব্যবহারিক গুরুত্বও অনেক। বিশেষ করে কোয়ান্টাম রসায়ন ও গাণিতিক সমস্যার সমাধান এমনকি ভবিষ্যতের বৃহৎ পরিসরের কোয়ান্টাম ইন্টারনেট তৈরিতেও এটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। কোয়ান্টাম কম্পিউটার ও সাধারণ কম্পিউটারের মধ্যে মূল পার্থক্য হলো, এগুলো তথ্য প্রক্রিয়াকরণের সম্পূর্ণ ভিন্ন উপায় ব্যবহার করে। কোয়ান্টাম মেকানিক্সের সুপারপজিশন ও এনট্যাঙ্গলমেন্ট প্রক্রিয়াগুলো কোয়ান্টাম কম্পিউটারের কার্যক্ষমতা বহুগুণ বাড়িয়ে দেয় যা সাধারণ কম্পিউটারের পক্ষে সম্ভব নয়। জিউঝাং-এর এই সাফল্য কোয়ান্টাম প্রযুক্তির ভবিষ্যতের দিকে এক বড় পদক্ষেপ, যা আধুনিক গণনার জগতে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে
সোভিয়েত ইউনিয়ন টিকে থাকাকালীন সেখানকার দেশগুলোকে বলা হতো আয়রন কার্টেইন কান্ট্রিজ অর্থাৎ লোহার পর্দা দ্বারা আবৃত। কারণ সেখানকার ভেতরের খবর বাইরে পৌঁছতে পারতো না। একেবারে প্রথম দিকে বাইরে লিক হওয়া খবরগুলোর মধ্যে একটি হল এই Kalyazin RT-64 রেডিও টেলিস্কোপের খবর। দেখতে পরিত্যক্ত মনে হলেও এটি একটি সক্রিয় রাশিয়ান অবজারভেটরি অথবা মানমন্দির। এটি ১৯৭৪ সালে নির্মিত হয়েছিল এবং ১৯৯২ সাল থেকে এটি চালু রয়েছে। যদিও প্রাথমিকভাবে এর অন্যরকম ব্যবহার ছিল বলে অনেকে মনে করেন।
২০১৬ সালে, এটি ESA, Roscosmos এবং ExoMars-এর সহযোগিতায় অ্যাস্ট্রোবায়োলজি প্রোগ্রামে অংশ নিয়েছিল। ১৭ জন বিজ্ঞানীর একটি দল পালসার, হোয়াইট দোর্ফস এবং দূরবর্তী ছায়াপথ অধ্যয়নের জন্য এটি ব্যবহার করে। এই শক্তিশালী টেলিস্কোপটি ক্ষীণ দর্শন তারা থেকে শুরু করে মহাকাশের নানান বস্তুর মহাজাগতিক রহস্য উন্মোচন করতে সাহায্য করে চলেছে..