ক্লিওপেট্রার শেষ জীবনের প্রমান কোথায় হারিয়ে গেলো? কোথায় হারিয়ে গেলো তার টুম্ব, মমি, সারকোফেগাস?
খ্রিস্টপূর্ব ৪৬ এ ক্লিওপেট্রা নিলেন এক মোক্ষম রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত।সেই সময়ে তিনি জুলিয়াস সিজারের ঔরসজাত সন্তানের মা হতে চলেছেন।সিজার অবশ্য তখনই এই সন্তানকে স্বীকৃতি দিতে চান নি, রাজনৈতিক কারণে।ক্লিওপেট্রা নিজের সন্মান অক্ষুন্ন রাখতে বিয়ে করলেন তার সৎ ছোট ভাই টলেমি-১৪ কে।এমনকি তাকেই যৌথভাবে বানিয়ে দিলেন মিশরের ফারাও।টলেমি-১৪ কে সামনে রেখে যাবতীয় সিদ্ধান্ত নিতে সুবিধা হলো ক্লিওপেট্রার।খ্রিস্টপূর্ব ৪৬ এই তিনি জন্ম দিলেন এক পুরুষ সন্তান।সিজারের নামের সঙ্গে মিল রেখে তার নাম রাখলেন সিজারিয়ান।
এই সময় থেকেই ক্লিওপেট্রা স্বপ্ন দেখতে শুরু করলেন রোমান-ইজিপ্সিয়ান সাম্রাজ্যের ক্ষমতা দখলের।একদিকে তার শরীরের ইজিপ্সিয়ান ফারাও এর রক্ত, আর অন্যদিকে রোমান সাম্রাজ্যের সর্বেসর্বা জুলিয়াস সিজারের রক্ত বইছে তার সন্তানের শরীরে।সেই সন্তানকে সামনে রেখেই তিনি সম্পূর্ণ সাম্রাজ্যের অধীশ্বরী হওয়ার দাবিদার মনে করলেন নিজেকে।এদিকে জুলিয়াস সিজার পুনরায় জয়ী হয়েছেন রোমান সেনেটে।খবর পাওয়া মাত্র ক্লিওপেট্রা সন্ধান পেলেন এক নতুন সুযোগের।তিনি এই সুযোগেরই অপেক্ষায় ছিলেন।খ্রিস্টপূর্ব ৪৫ এ স্বামী টলেমি-১৪ এবং পুত্র সিজারিয়ান কে সঙ্গে নিয়ে ক্লিওপেট্রা হাজির হলেন রোমে।তার এই সিদ্ধান্ত জুলিয়াস সিজারকে হতবাক করে দিলো।দ্বিধাগ্রস্ত সিজার রোমের জনগণের সামনে ক্লিওপেট্রাকে মিশরের রানী বলে পরিচয় দিলেন।কিন্তু ন

Sabbir Ahmed
ব্যক্তিগত ভাবে আমার খুব পছন্দের বিষয় অতীতের ইতিহাস সভ্যতা সংস্কৃতি ,সাগর তলের বা মহাকাশের বা বন বা পাহাড় অজানা নানা বিষয়।গবেষণা মূলক লেখা সবসময়ই ভিষণ আকর্ষণ করে আমাকে।
Ta bort kommentar
Är du säker på att du vill ta bort den här kommentaren?
Nafis Iqbal
Ta bort kommentar
Är du säker på att du vill ta bort den här kommentaren?
Ziaul Haque
Ta bort kommentar
Är du säker på att du vill ta bort den här kommentaren?