কী? মনে হচ্ছে এটাই হবার ছিল?
ন্যাচার মেডিসিনে প্রকাশিত স্টাডিটি বলছে, ১-১০০০ ন্যানোমিটার সাইজের প্লাস্টিক (যথাক্রমে ন্যানো ও মাইক্রোপ্লাস্টিক) ব্রেনে জমা হতে পারে, এবং সেটা লিভার ও কিডনির তুলনায় অনেক বেশি পরিমাণে(৭-৩০ গুণ!)। গবেষকদল ২০১৬ সালের একটা নমুনার সাথে এই নমুনা মিলিয়ে দেখেছেন যে, মাইক্রোপ্লাস্টিকের ডিপোজিট বেড়েছে বহুগুণ।
মাইক্রোপ্লাস্টিক ও ন্যানোপ্লাস্টিক শুধু সামুদ্রিক মাছ বা প্রাণির চর্বিতেই থাকে না, আমাদের ঘর বাড়ির পরিবেশেও থাকে, বাইরের বাতাসের চেয়ে একটু বেশি পরিমাণেই। এগুলো আসে গৃহস্থালির কাজে ব্যবহৃত প্লাস্টিক সামগ্রী থেকে। আমরা শ্বাসের সাথে তা গ্রহণ করি এবং আল্টিমেটলি এগুলো গিয়ে জমা হয় লিভার, কিডনি, ফুসফুস, প্লাসেন্টা (যেখান থেকে ভ্রূণেও যেতে পারে) এবং অস্থিমজ্জায়। এভাবেই হয়তো প্লাস্টিক আমাদের মজ্জাগত হয়ে দাঁড়াচ্ছে।
আগে ভাবা হতো শুধু ন্যানোপ্লাস্টিকই ব্লাড-ব্রেইন ব্যারিয়ার পাস করতে পারে। কী ব্যারিয়ার? রক্তবাহিকা ও মস্তিষ্কের টিস্যুর মধ্যকার ব্যারিয়ার, যেটা কিনা এখন মাইক্রোপ্লাস্টিকও ভেদ করে যেতে পারে! এসব মাইক্রোপ্লাস্টিকের বেশিরভাগই আসে পলিইথিলিন থেকে, যেটা বিশ্বে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত প্লাস্টিক।
কী করা যায়? এক গবেষক বলেন, সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক ব্যবহার কমানো, ঘরে আলো-বাতাসের প্রাচুর্য, ভ্যাকুয়াম ক্লিনার দিয়ে নিয়মিত ধুলা ও প্লাস্টিক কণা সরিয়ে ফেলা এবং যেসব কসমেটিক প্রোডাক্টে প্লাস্টিক থাকে সেগুলো পরিহার করা কিছু সমাধান হতে পারে।
এর আগে রক

Nafis Iqbal
Delete Comment
Are you sure that you want to delete this comment ?
Ziaul Haque
Delete Comment
Are you sure that you want to delete this comment ?
Fahim Ahmed
Delete Comment
Are you sure that you want to delete this comment ?