পাকিস্তান থেকে শিক্ষা নেওয়া দরকার আমাদের দেশের রাজনৈতিক দলের যারা ভারতের দালালি করছে।
পাকিস্থানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ‚ সাবেক প্রধানমন্ত্রী যারদারি‚ বিলওয়াল ভুট্টু‚ পররাষ্ট্রমন্ত্রী ঈসহাক দার ও সেনাপ্রধান আসিম মুনির সাবেক প্রেসিডেন্ট ইমরান খান সহ শীর্ষ নেতৃত্বের অগনীত বক্তব্য শুনলাম এবং তা থেকে বুঝতে পারলাম। পাকিস্থান চায় ভারত একটা ভুল করে হলেও আগ বাড়িয়ে পাকিস্থানে হামলা করুক। দুদিন অপেক্ষা করেও ভারত হামলা করছেনা তখন নিজেরাই সীমান্তে গুলাগুলি করে উস্কানি দিচ্ছে। তবুও ভারত নিশ্চুপ।
বিলওয়াল তো একদম খুল্লাম খুলা বলেই দিয়েছে। ভারত সাহস থাকলে সিন্দুর পানি বন্দ করে দেখাক। পাকিস্থান হয়তো সিন্দুর পানি পাবে অথবা ভারতীয়দের রক্তের বন্য সিন্দু নদী দিয়েই বইবে। সিন্দুনদ পাকিস্থানের বলেও দাবী করেন বিলওয়াল। এরপরও ভারতীয় কোন শীর্ষ নেতা কোন প্রতিক্রিয়া দেখায়নি। পাকিস্থান তোড়জোড় নয় শান্ত মেজাজেই যুদ্ধের প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছে। ভারত টিট করলেই ট্যাট করবে যা ভারত কল্পনাও করতে পারবেনা। আসিম মুনির তো বলেই দিয়েছেন কৌশলগত পারমানবিক বোমা ব্যাবহার করতেও তারা বিন্দুমাত্র পিচপা হবেনা।
জাতীয় ইস্যুতে পাকিস্থানের সকল দল ইসলামি‚ গায়ের ইসলামি সবাই ঐক্যবদ্ধ। পাকিস্থান সামরিক দিক দিয়ে ভারত থেকে পিছিয়ে হলেও মনের বলে শক্তিশালী। এরপরও পাকিস্থানের পাঞ্জার প্রদেশের মন্ত্রী বলেছেন প্রতিশ্রুত যুদ্ধ শুরু হবে সিন্দুনদ নিয়ে। অতএব পাকিস্থান সেই প্রতিশ্রুত যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত। সিন্দুনদ নিয়ে

Tariq Islam
टिप्पणी हटाएं
क्या आप वाकई इस टिप्पणी को हटाना चाहते हैं?
Shakib Hasan
टिप्पणी हटाएं
क्या आप वाकई इस टिप्पणी को हटाना चाहते हैं?
Sabbir Ahmed
टिप्पणी हटाएं
क्या आप वाकई इस टिप्पणी को हटाना चाहते हैं?