পার্টনার নয়, আপনার রাত জাগার অপেক্ষায় থাকে কিছু সুবিধাবাদী জীবাণু!
সুস্থ মানুষের দেহেও বিভিন্ন ধরণের জীবাণু থাকে। তবে ইমিউনিটি সক্রিয় থাকায় এরা সুপ্ত থাকে। অপেক্ষা করে ইমিউন দুর্বলতার। এদের বলে 'অপারচুনিস্টিক প্যাথোজেন'। নিউমোনিয়া, যক্ষা, চিকেন পক্স, ঠোঁটে ফোস্কার জীবাণুও এই দলে পড়ে।
এদিকে রাত জাগাকে 'বিপদ' হিসবে শনাক্ত করে দেহ। বিপদে পড়লে দেহ একটা প্রোটিন তৈরি করে। নাম সাইটোকাইন। এই প্রোটিনের কাজ দেহে যুদ্ধ ঘোষণা করা। সমস্ত কোষ সতর্ক হয়ে প্রস্তুতি নেয় সে যুদ্ধের।
যারা নিয়মিত রাত জাগেন, তাদের দেহে সর্বদাই এই 'অবান্তর' যুদ্ধ চলে। এতে ক্লান্ত হয়ে পড়ে ইমিউনিটি। ভেঙে পড়ে রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা। ফলে সত্যিকার সংক্রমণ বা অসুখ দেখা দিলে তা সারিয়ে তুলতে হিমশিম খায় দেহ।
অন্তত একটি রাত নির্ঘুম কাটালেও এভাবে দেহের ইমিউনিটি দুর্বল হয়ে যায়। সুপ্ত জীবাণুগুলো এতে পেয়ে বসে সুযোগ। বাড়ে সংক্রমণের ঝুঁকি। ব্যাখ্যা: বিজ্ঞানপ্রিয়।

Ziaul Haque
supprimer les commentaires
Etes-vous sûr que vous voulez supprimer ce commentaire ?
Nafis Iqbal
onk nirghum rat katiyeci
supprimer les commentaires
Etes-vous sûr que vous voulez supprimer ce commentaire ?
Fahim Ahmed
supprimer les commentaires
Etes-vous sûr que vous voulez supprimer ce commentaire ?