কত বড় অকৃতজ্ঞ জাতি আমরা !!
মূর্খের দেশে আবার কিসের বিশ্ববিদ্যালয়, তারাতো ঠিকমতো কথাই বলতে জানেনা"
দেশের নামকরা শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো দাঁড়িয়ে আছে, সেই শ্রদ্ধেয় স্যার সলিমুল্লাহ সাহেবের মৃত্যুবার্ষিকীতে এইসব প্রতিষ্ঠানে কোন আলোচনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়নি।
অন্যদিকে তৎকালীন সময়ে কবি র-বীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বাঙালি বিদ্বেষ এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠায় বিরোধীতার কথা কমবেশি সবারই জানা। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠায় শুধু কঠোরভাবে বিরোধিতা করেই ক্ষান্ত হননি বরং তিনি ব্রিটিশদের সাথে রীতিমতো দেন-দরবার করেছিলেন যাতে ঢাকায় বিশ্ববিদ্যালয় না করা হয়। সেসময় র-বীন্দ্রনাথ এক অনুষ্ঠানে দাম্ভিকতার সাথে বলেছিলেন “মূর্খের দেশে আবার কিসের বিশ্ববিদ্যালয়, তারাতো ঠিকমতো কথাই বলতে জানেনা!”টি সন্তানের হে মুগ্ধ জননী, রেখেছো বাঙালী করে মানুষ করোনি”। অথচ সেই র-বীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন, মৃত্যুদিন, সাহিত্য উৎসবসহ আরো অনেক আয়োজন ধুমধামের সাথে পালন করা হয়।
আর যে বঙ্গসন্তান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রূপকার সেই নবাব স্যার সলিমুল্লাহকে আজকের শিক্ষার্থীদের অনেকেই চেনাতো দূরের কথা নামটাও জানেনা। আমরা এতোটা অকৃতজ্ঞ যে বলতেও লজ্জা লাগে!

Shakib Hasan
댓글 삭제
이 댓글을 삭제하시겠습니까?
Sabbir Ahmed
যারা এই শিরকী সংগীতটির পক্ষে মূলত তারা তাদের বাবা ভারতকে খুশি রাখতে চায়
আমি একজন মুসলিম হিসেবে এই সংগীতকে জাতীয় সঙ্গীত হিসেবে মানি না যার মধ্যে রয়েছে সরাসরি আল্লাহর সাথে শিরিক
댓글 삭제
이 댓글을 삭제하시겠습니까?
Nafis Iqbal
댓글 삭제
이 댓글을 삭제하시겠습니까?