স্বপ্ন দেখাটা কত জরুরী তা এলন মাস্ককে দেখে শেখা যায়।
সে ই প্রথম ইতিহাসে এক রকেট বার বার ব্যবহার করার বুদ্ধিটা বের করেছে। সেইটা পুরানো কথা অলরেডি।
এবারে সে নতুন যা করেছে সেটা আরো অভিনব। উপরেরটা হচ্ছে তার নিজেরই আবিষ্কার করা পুরানো মডেল, আগে জাহাজে রকেট ল্যান্ড করাতো।
রিসেন্টলি সে ভেবেছে এইযে কয়েকটা পায়ের উপর রকেটটা জাহাজে ল্যান্ড করে দাঁড়িয়ে থাকে, এই পা গুলা তো রকেটের ওজন বাড়াচ্ছে। ওজন বাড়া মানেই তেলের খরচ বাড়া এবং অন্যান্য খরচও বাড়া।
সে ভাবলো পা টা যদি আমি মাটিতেই রেখে দেই, আর মাটিতে পা রেখে দাঁড়িয়ে যদি কেউ রকেটটা লুফে নেয় তাহলে তো আরো খরচ বেঁচে গেল!
যারা শুনলো তারা আকাশ থেকে পরলো। কিন্তু সে এলন মাস্ক, অসম্ভবকে সম্ভব করাই তার কাজ। তারা এই পদ্ধতিও টেস্ট করার প্রিপারেশন নিলো।
রিসেন্টলি সে সেইটাই টেস্ট করেছে। এবং সফল হয়েছে। মাটি থেকে দাঁড়িয়ে স্টিলের স্ট্রাকচার রকেটটা কোলে তুলে নিয়েছে। এলন ক্যাপশন দিয়েছে- সবারই আলিঙ্গন লাগে!
এলন মাস্কের জন্যই মহাকাশযাত্রা একদিন সহজলভ্য হবে। হয়তো আমার জীবদ্দশায়ই আমিও মহাকাশে একটা ট্যুর করে আসতে পারবো। তাতে খরচ হবে আমেরিকা টু ঢাকা প্লেন টিকেটের চেয়ে সামান্য বেশী। এলন মাস্ক, গুরু, আমাদের প্রজন্মের সবচেয়ে মেধাবী মানুষ তোমায় সালাম...

Fahim Ahmed
تبصرہ حذف کریں۔
کیا آپ واقعی اس تبصرہ کو حذف کرنا چاہتے ہیں؟
Ayesha Rahman
تبصرہ حذف کریں۔
کیا آپ واقعی اس تبصرہ کو حذف کرنا چاہتے ہیں؟
Aryan Chowdhury
تبصرہ حذف کریں۔
کیا آپ واقعی اس تبصرہ کو حذف کرنا چاہتے ہیں؟