পৃথিবীর বুকে আজব একটি গ্রাম!
কোনও ধাতব যন্ত্রপাতি ছাড়াই শুধুমাত্র হাত দিয়ে পাথর ভেঙে আর খুঁড়ে তৈরি করা হয়েছিল সাড়ে তিনশোটি বসবাসযোগ্য ঘরবাড়ি। সময়টা খ্রিস্টপূর্ব আটশো বছর আগে। তিন হাজার বছর পর আজও খুঁজে পাওয়া যায় সেই প্রাচীন ঘরগুলোর অস্তিত্ব।
ইরানের উত্তর দিকে সীমান্তবর্তী একটি ছোট্ট গ্রাম মেয়মাদ যেখানে আজ থেকে প্রায় তিন হাজার বছর আগে প্রাণের দায়ে পালিয়ে আসা কিছু মানুষ নিজেদের বসবাসের জন্য বানিয়েছিলো কিছু ঘর। পাহাড়ের গায়ে ধাতব যন্ত্রপাতি ছাড়া শুধুমাত্র হাত দিয়ে পাথর ভেঙে তারা তৈরি করেছিল বেশ কিছু ঘরবাড়ি, এই গ্রাম। তাদের কাছে পাথর ভেঙে ঘর বানানোর কোনো সরঞ্জাম ছিল না। তারা কেউ স্থপতি ছিল না। তারা প্রত্যেকেই ছিল শাসকের তাড়া খাওয়া সাধারণ মানুষ। তবুও কোনো এক আশ্চর্য শক্তির বলে তারা এই কাজ করে দেখিয়েছিলো। বোধহয় সেই শক্তিরই অপর নাম প্রাণ শক্তি।
২০১২ সালে এই অঞ্চলে এক্সক্যাভেশনের সময় নতুন করে খুঁজে পাওয়া যায় এই গ্রামের অস্তিত্ব। খননকার্য থেকে প্রাপ্ত তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে এবং বিভিন্ন পরীক্ষা নিরীক্ষা থেকে প্রাপ্ত ফলাফলের ভিত্তিতে প্রত্নতত্ত্ববিদদের বিশ্বাস হয়, এই গ্রামে প্রথমবার মানুষের পদচিহ্ন পড়েছিলো প্রায় বারো হাজার বছর আগে। তারপর কোনও অজ্ঞাত কারণে তাদের বসতি অন্যত্র স্থানান্তরিত হয়। আস্তে আস্তে তাদের বসতি কালের গর্ভে নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়।
তবে তিন হাজার বছর আগে মানুষ নতুন করে এখানে এসে বসবাস শুরু করে। তারই অস্তিত্ব আজও গ্রামটির বুকে বর্ত

Tariq Islam
Ta bort kommentar
Är du säker på att du vill ta bort den här kommentaren?
Shakib Hasan
Ta bort kommentar
Är du säker på att du vill ta bort den här kommentaren?
Sabbir Ahmed
Ta bort kommentar
Är du säker på att du vill ta bort den här kommentaren?