থ্রি ইডিয়ট’-সিনেমার সোনম ওয়াংড়ু’কে মনে আছে নিশ্চয়। অনেকেই জানেন, তিনি লাদাখের বিজ্ঞানী সোনম ওয়াচুংক। তাঁর সঙ্গে দেখা করে এসেছিলেন কলকাতার বাসিন্দা সত্যেন দাশ। কলকাতার এক বাসিন্দা লাদাখে গিয়ে এক বিজ্ঞানীর সঙ্গে দেখা করেছেন এ আর এমন কি খবর! কিন্তু খবর আসলে সত্যেনদা লাদাখ গিয়েছিলেন নিজের রিকশা করে।
সেনাবাহিনীর ট্রাক নয়, চারচাকার গাড়িও নয়, এমনকি হেলিকপ্টারেও নয়, রিকশা চালিয়ে দেশের দুর্গম অঞ্চলে পৌঁছে যাওয়াই তাঁর শখ। তিনি মানে, সত্যেন দাস। পেশায় নাকতলা এলাকার একজন রিকশা চালক। একবার নয় তিন তিনবার রিক্সা নিয়ে লাদাখ ঘুরেছেন দক্ষিন ২৪ পরগনার সাউথ গরিয়ার সত্যেন দাশ। আজকে কথা হবে সত্যেন দাশ এবং তার রিকশা নিয়ে।
মাথায় ভূত চেপেছিল নয়ের দশকের শুরুতে। সত্যেন তখন সদ্য বিবাহিত এক যুবক। সেবার এলাকার লোকজন পিকনিকে পুরি ঘুরতে যাবে লাক্সারি বাসে। মাথাপিছু খরচ প্রায় চারশ টাকা। সেই টাকাতেই যাওয়া থাকা খাওয়া সবই। সত্যেনের হাতে অতো টাকা নেই, কিন্তু তাঁর যাওয়ার ইচ্ছে ষোল আনা। তিনি ট্যুর কন্ডাক্টরদের বললেন, এখন দুশো নাও, ফিরে এসে বাকী দুশো দেব। তাতে তাঁরা রাজী নয়। তারপর তিনি বন্ধুদের প্রস্তাব দিলেন, যদি আমি অন্যভাবে যাই তাহলে কি খুব অসুবিধে হবে? কীভাবে? ভাইয়ের সাইকেল নিয়েই পুরি পাড়ি দিয়েছিলেন সত্যেন। সত্যেন দাসের যাত্রার সেই শুরু। তারপর সাইকেলে ধীরে ধীরে ঘুরে এসেছেন ভারতের নানা জায়গায়।নিজের বউ এবং বাচ্চা মেয়েও আবদার করে বসলো পুরি ঘুরতে যাবে। তখন নিজের রিকশা নিয়েই সপরিবারে প

Nafisa Kamal
Delete Comment
Are you sure that you want to delete this comment ?
Anika Islam
Delete Comment
Are you sure that you want to delete this comment ?
Tariq Islam
Delete Comment
Are you sure that you want to delete this comment ?