থাইল্যান্ডের ভাসমান গ্রামগুলো, বিশেষ করে কোহ প্যানই (Koh Panyee) এবং কোহ ইয়াও (Koh Yao), তাদের অনন্য নির্মাণশৈলী ও জলের ওপর জীবনযাপনের কারণে ভ্রমণপিপাসুদের মধ্যে বিশেষ জনপ্রিয়। এই ভাসমান গ্রামগুলো মূলত দক্ষিণ থাইল্যান্ডের ফাং গা বে এলাকায় অবস্থিত, যেখানে মানুষ সাগরের উপর কাঠ ও বাঁশ দিয়ে বাড়িঘর তৈরি করে বাস করে।
🔸কোহ প্যানই গ্রামটি মুসলিম মৎস্যজীবীদের দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। আজও এখানে মৎস্যজীবীরাই প্রধান পেশায় নিয়োজিত। গ্রামটিতে প্রায় ৩০০টি পরিবারের প্রায় ১,৬০০ মানুষ বসবাস করে। গ্রামটির আশেপাশে ছোট ছোট দ্বীপ রয়েছে এবং এসব অঞ্চলের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, বিশেষ করে লিমেস্টোনের গঠন ও স্বচ্ছ পানির দৃশ্য পর্যটকদের কাছে অত্যন্ত আকর্ষণীয়।
🔸এই ভাসমান গ্রামগুলোতে ঘরবাড়ি ছাড়াও বাজার, স্কুল, এমনকি মসজিদও আছে, যা পুরোপুরি জলের ওপর স্থাপিত। গ্রামের শিশুরা নিজেদের তৈরি করা ভাসমান ফুটবল মাঠেও খেলে থাকে, যা এই গ্রামের আরেকটি আকর্ষণীয় দিক। পর্যটকরা যখন এসব ভাসমান গ্রাম পরিদর্শন করেন, তারা সেখানে ঐতিহ্যবাহী থাই খাবারের স্বাদ নিতে পারেন এবং স্থানীয়দের কাছ থেকে সামুদ্রিক জীবনের নানা দিক সম্পর্কে জানতে পারেন।
🔸ভাসমান গ্রামগুলোতে বিদ্যুৎ সংযোগও আছে, যা মূলত সৌরবিদ্যুৎ এবং জেনারেটরের মাধ্যমে পরিচালিত হয়। সাধারণত এই গ্রামগুলোতে বাড়িগুলো বাঁশ এবং কাঠের খুঁটি দিয়ে পানিতে ভাসিয়ে রাখা হয়, যা স্রোতের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে নির্মিত। থাইল্যান্ডের এই ভাসমান গ্রামগ

Fahim Ahmed
Ellimina il commento
Sei sicuro di voler eliminare questo commento ?
Fahim Ahmed
Ellimina il commento
Sei sicuro di voler eliminare questo commento ?
Aryan Chowdhury
Ellimina il commento
Sei sicuro di voler eliminare questo commento ?