একটা নদীর গল্প।।
ধানসিড়ি নদী। দৈর্ঘ্যে ১৩ কিলোমিটার। পৃথিবীর আরও অনেক নদীর নিয়তির মতো রূপান্তরিত হয়েছে খালে।হয়ত একদিন নিশ্চিহ্নও হয়ে যাবে। একসময় নদীটির নাম ছিল ধানসিদ্ধের বাঁক।
ঝালকাঠি শহরের অদূরে ধানসিঁড়ি নদীর অপার সৌন্দর্যে বিমোহিত হয়ে রূপসী বাংলার কবি জীবনানন্দ দাশ তাঁর কবিতায় বারবার উল্লেখ করেছেন এর নাম। ঝালকাঠির সুগন্ধা নদী থেকে উৎপত্তি হয়ে ঝালকাঠির মোল্লাবাড়ি, বারৈবাড়ি এবং রাজাপুরের হাইলকাঠি, ইন্দ্রপাশা ও বাঁশতলা—এই গ্রামগুলোর বুকচিরে বয়ে চলা ধানসিঁড়ি এসে রাজাপুরের জলাঙ্গী (জাঙ্গালিয়া নদী) মোহনায় মিশেছে।
ধানসিঁড়ি নদীর প্রথম নাম ছিল ধানসিদ্ধ নদী। অনেকের মতে, ঝালকাঠি জেলার রাজাপুর উপজেলার দিকে বয়ে যাওয়া এ নদীটি পারাপারে এক ডোঙা ধান সিদ্ধ হওয়ার সমপরিমাণ সময় লাগত বলে এর নাম ছিল ধানসিদ্ধ নদী।
প্রচলিত মিথ:
এক ডোঙা ধানসিদ্ধ হতে যে সময় লাগে নদীটি পার হতেও ওই একই সময় লাগতো।
কবি জীবনানন্দ দাশ ধানসিঁড়ি নামটি বারবার তাঁর কবিতায় ব্যবহার করে নদীটিকে বিখ্যাত করে গেছেন।

Tariq Islam
टिप्पणी हटाएं
क्या आप वाकई इस टिप्पणी को हटाना चाहते हैं?
Shakib Hasan
टिप्पणी हटाएं
क्या आप वाकई इस टिप्पणी को हटाना चाहते हैं?
Sabbir Ahmed
टिप्पणी हटाएं
क्या आप वाकई इस टिप्पणी को हटाना चाहते हैं?