Discover 페이지에서 매력적인 콘텐츠와 다양한 관점을 살펴보세요. 신선한 아이디어를 발견하고 의미 있는 대화에 참여하세요.
পৃথিবীর এমন একটি জায়গা, যেখানে আজও কেউ রাত কাটাতে সাহস পায় না!😮
জায়গাটির নাম আইল্যান্ড অফ দ্য ডলস — মেক্সিকোর এক অদ্ভুত দ্বীপ, যা হাজার হাজার পুরনো, বিকৃত পুতুলে ভরা!
আশেপাশের গ্রামবাসীরা বলেন, এখানকার পুতুলগুলো নাকি মাঝরাতে নিজেদের চোখ নাড়ায়, ফিসফিস করে কথা বলে, এমনকি হেসেও ওঠে!এই দ্বীপে একবার এক মেয়ের মৃত্যু হয়। তারপর থেকেই এখানে একের পর এক পুতুল ঝুলতে শুরু করে— যেন আত্মাকে শান্তি দেওয়ার চেষ্টা। কিন্তু বছর পেরোতেই স্থানটি হয়ে ওঠে এক ভয়ঙ্কর রহস্যের কেন্দ্রবিন্দু।
মনস্তাত্ত্বিকরা বলেন, এমন পরিবেশে মানুষের মস্তিষ্ক বিভ্রমে পড়ে, কিন্তু অনেকেই দাবি করেন— তারা অদ্ভুত অভিজ্ঞতার শিকার হয়েছেন!
মাইলস্টোন স্কুলের যে ক্লাসরুম গুলো পু-ড়ে গিয়েছে সেগুলো ঠিকঠাক করার জন্যে মিস্ত্রী আনা হয়েছে, কিছু কিছু রুম ঘষেমেজে পরিষ্কার করা হচ্ছে।
র-ক্তে-র দাগ, মেঝেতে লেগে থাকা পো-ড়া শ-রী-রে-র ঝ-ল-সা-নো মাং-স, হা-ড়-গো-ড় সবকিছুই পরিষ্কার করে সরানো হচ্ছে।
রবিবার থেকে স্কুল খোলার নির্দেশও দেয়া হয়েছে।
বাচ্চারা আবারও সেই চিরচেনা ক্লাসরুমে যাবে।
স্কাই সেকশন, ক্লাউড সেকশনের বাচ্চারা দেখবে তাদের পরিচিত অনেক বন্ধুরাই নে-ই, শুধু বেঞ্চে লেগে থাকা ঝ-ল-সা-নো মাং-স আর স্মৃতিগুলো আছে।
এই ক্লাসরুমে বসেই তো একসাথে ক্লাস করতো, খেলতো, গান গাইতো ওরা। অথচ অনেকেই আর ক্লাসে আসবে না।
স্কুলের মাঠ দেখে বাকি স্টুডেন্টদেরও মনে পড়বে সেদিনের কথা।
কিন্তু বছর ঘুরলেই বাচ্চারাও হয়তো চিরায়ত নিয়ম মেনে আবারও ক্লাস করবে, গান গাইবে, খে-ল-বে, ভু-লে যাবে অনেককিছু।
পৃথিবী কারো জন্যেই থেমে থাকে না। ঝ-ল-সা-নো শ-রী-রে মা-রা যাওয়া নিষ্পাপ বাচ্চাদের জন্যেও হয়তো থেমে থাকবে না।
এক টপিকের পর আরেক টপিক আসবে, নতুন কনটেক্সটের ভিড়ে আমরাও হয়তো ভু-লে
ঘটনাটি বগুড়া শহরের কলোনি এলাকায়...
ছবিতে রিকশা চালক কে সঠিক চিনি না। দূর থেকে বারবার খেয়াল করছি সে গামছা দিয়ে মুখ মুছতেছে। কেন জানি সবার চোখে আড়াল করার জন্য লোকটা হয়তো এমন করতেছে। কাছে ডেকে জানতে চাইলে চোখ দিয়ে জল পড়তে থাকে আর উত্তর দেয় যে, উনার মা নাকি অসুস্থ। শুধু এটুকুই বলে কান্না করতে করতে চলে যায় রিকশায় যাত্রী নিয়ে।
তার চোখের জলে, কণ্ঠের ভাঙনে বুঝলাম সে তার মাকে কতটা ভালোবাসে, আর কতটা অসহায় এখন।
সতর্কতা মূলক পোস্টঃ
৪ বছরের বাচ্চা ২০দিন আগে বাটন ব্যাটারী গিলে ফেলে যা গলায় আটকে গেলে ৮ ঘন্টা পরে বের করা হয়।বাচ্চাটির বমি বেড়ে গেলে ২০দিন পরে আমরা এন্ডোসকপি ও cotrast swallow x ray করি।এখানে দেখা যাচ্ছে বাচ্চাটির বুকের খাদ্য নালী (lower end of esophagus) পুরো পুরি বন্ধ হয়ে গেছে ওনেকটা ডাইলেট (ফুলে)হয়ে গেছে যার মধ্যে দিয়ে তরল কোন খাবার পর্যন্ত পাকস্থলীতে যায় না।এ অবস্থায় বাচ্চাটিকে একটা সাময়িক অপারেশন করে বাহির থেকে পাকস্থলীতে টিউব(Feeding gastrotomy) দিয়ে খাবার দিতে হবে।তার ২থেকে ৩মাস পর Thoracic surgeon দিয়ে যদি সম্ভব হয় কারেকটিভ সার্জারী করতে হবে যা অনেকটা জটিল অপারেশন যা এদেশে সম্ভব করে কিনা জানিনা।
"তাই আসুন আমরা সবাই সবার অবস্থান হতে সচেতন হই, অন্যকে সচেতন করি,
বাচ্চাদের থেকে সব ধরনের ব্যাটারীসহ অন্যান্য সুক্ষ জিনিস থেকে দূরে রাখি"
ডাঃকামাল হোসেন