ত্রিপুরা-চট্টগ্রাম রেল সংযোগ প্রকল্পে হয়েছিল যেখানে ভারত পেত বিনামূল্যে ট্রানজিট সুবিধা, অথচ বাংলাদেশ এই সংযোগের কৌশলগত হুমকির মুখে পড়ত।
* চট্টগ্রাম ও মংলা বন্দর ব্যবহারের চুক্তি এতোটাই ভয়ংকর ছিলো যেখানে কৌশলে বঙ্গোপসাগর দখলে নিয়ে যেতো। যা বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব ও নিরাপত্তার জন্য হুমকি হতে পারত।
*সিলেট-শিবচর সংযোগ সড়ক নির্মাণ প্রকল্প।
যা ভারতের উত্তর-পূর্ব অঞ্চলে সরাসরি প্রবেশের সুযোগ করে দিত। এখানে তাদের ফায়দা ।
*পেট্রোলিয়াম পাইপলাইন সম্প্রসারণ প্রকল্পও স্থগিত করা হয়েছে, যেখানে ভারত ত্রিপুরা থেকে বাংলাদেশের জ্বালানি বাজারে প্রবেশের চেষ্টা করছিল।
মানে আপনাকে কিনতে বাধ্য করা হতো। ৫ টাক..র জিনিস বাধ্য হয়ে ৫০ টাকা দিয়ে কিনতে হতো। আপনি চাইলেই চীন থেকে ১০ টাকা দিয়ে কিনতে পারতেন না।
*অভয়পুর-আখাউড়া রেলপথ প্রকল্পে ভারতের সামরিক ও বাণিজ্যিক পণ্য পরিবহনের সুবিধা থাকলেও বাংলাদেশ কোনো কৌশলগত লাভ পেত না।
*আশুগঞ্জ-আগরতলা করিডর, এইডা ছিলো আরেক মরণ ফাদ। বাংলাদেশের ভূখণ্ড ব্যবহার করে যেখানে দিল্লি থেকে সরাসরি কম খরচ ও সময়ে সেভেন সিস্টার্সে যেতো।
*ফেনী নদী জল ব্যবস্থাপনা।এতো দিন ইচ্ছেমতো পানি ব্যবহার করেছে। তাদের লাভে নদী থেকে পানি তুলে নিতো এখানে আমরা পর্যাপ্ত পানি পেতাম না।
*ফারাক্কাবাদ সংস্কারসহ মোট ১০টি প্রকল্প সরাসরি ভারতের স্বার্থে পরিচালিত হচ্ছিল। উত্তরবঙ্গের মানুষ কি পরিমাণ সাফারার একমাত্র তারাই বলতে পারবে।
ব
উনার বাড়ি কুমিল্লার বরুড়া থানার এগারোগ্রাম ।
যতটুকু জানতে পেরেছি উনি পূর্বপাড়া হাজী বাড়ি শহীদ মেম্বারের মেয়ে।
ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ, হাসপাতালের "বাত-ব্যথা-প্যারালাইসিস......বিভাগ" এর সামনের ফ্লোরে চিকিৎসাহীন অবস্থায় পড়ে আছেন।
উনাকে আজকে সিজার করা হয়েছে।হাজব্যান্ড নাকি এখানে ফেলে চলে গেছে।
উনার পরিবারের নিকট সংবাদটি পৌঁছে দেওয়ার জন্য সকলের নিকট বিনীত অনুরোধ জানাচ্ছি।
Aryan Chowdhury
댓글 삭제
이 댓글을 삭제하시겠습니까?
Nafisa Kamal
댓글 삭제
이 댓글을 삭제하시겠습니까?
Anika Islam
댓글 삭제
이 댓글을 삭제하시겠습니까?