Discover posts

Explore captivating content and diverse perspectives on our Discover page. Uncover fresh ideas and engage in meaningful conversations

কল্পনা করুন তো আকাশপথে নিউইয়র্ক থেকে লন্ডন যেতে যেখানে সাত ঘণ্টারও বেশি সময় লাগে সেখানে মাত্র এক ঘণ্টায় কীভাবে ভ্রমণ করা সম্ভব?
১৫ ট্রিলিয়ন পাউন্ডের প্রস্তাবিত ট্রান্স-আটলান্টিক টানেল সেই সম্ভাবনার দুয়ার খুলতে পারে এই টানেল দিয়ে ভ্যাকুয়াম টিউব প্রযুক্তির ট্রেন ঘণ্টায় ৩ হাজার মাইল গতিতে মাত্র ৫৪ মিনিটে নিউইয়র্ক থেকে লন্ডন পৌঁছে দেবে যাত্রীদের!😳

image

কালের বিবর্তনে সব কিছুর নতুন সূচনা হলেও কচ্ছপটি এখনো জীবিত আছে!জীবদ্দশায় সে ২টা বিশ্বযুদ্ধ সহ দেখেছে আরও অনেক উত্থান-পতন।

image

সাংবাদিক: "আপনি কেন আপনার প্রাক্তন বান্ধবী ইরিনা শাইককে ছেড়ে চলে গেলেন?"
ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো: "ও একবার আমাকে বলেছিল: "তুমি যেখানেই যাও, তুমি কি তোমার মাকে সাথে নিয়ে যাও? তোমাকে তোমার মা এবং আমার মধ্যে একটি বেছে নিতে হবে'। সে আমাকে সাহস আর ক্ষোভের সাথে এটা বলেছিল। সেই সময়ে আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম মাকে আমি চিরতরে ছেড়ে যেতে পারব না, কোনো অবস্থাতেই, পৃথিবীতে বা পৃথিবীর বাইরে আমি আমার মাকে ত্যাগ করতে পারি না।
যদি একজন প্রেমিকা আপনার মাকে গ্রহণ না করে, তাহলে আপনি ভুল ব্যক্তির সাথে আছেন। আপনি কি জানেন যে আমি যখন ছোট ছিলাম তখন সেখানে কে ছিল এবং যখন আমার কিছুই ছিল না তখন কে ছিল? আপনি কি জানেন যে আমার মাকে খাবার ঘরে আনতে আর আমাকে বই এবং ফুটবল জুতা কিনতে কী করতে হয়েছিল? আজ আমি আমার জীবনের শেষ সেকেন্ড পর্যন্ত তার আমার মায়ের লড়াই করতে চাই। আমি যেখানেই যাই সে সবসময় আমার সাথে থাকবে।" মা সবসময় মা ❤️

image

এ এক আজব গ্রাম! কোনও ধাতব যন্ত্রপাতি ছাড়াই শুধুমাত্র হাত দিয়ে পাথর ভেঙে আর খুঁড়ে তৈরি করা হয়েছিল সাড়ে তিনশোটি বসবাসযোগ্য ঘরবাড়ি। সময়টা খ্রিস্টপূর্ব আটশো বছর আগে। তিন হাজার বছর পর আজও খুঁজে পাওয়া যায় সেই প্রাচীন ঘরগুলোর অস্তিত্ব।
ইরানের উত্তর দিকে সীমান্তবর্তী একটি ছোট্ট গ্রাম মেয়মাদ যেখানে আজ থেকে প্রায় তিন হাজার বছর আগে প্রাণের দায়ে পালিয়ে আসা কিছু মানুষ নিজেদের বসবাসের জন্য বানিয়েছিলো কিছু ঘর। পাহাড়ের গায়ে ধাতব যন্ত্রপাতি ছাড়া শুধুমাত্র হাত দিয়ে পাথর ভেঙে তারা তৈরি করেছিল বেশ কিছু ঘরবাড়ি, এই গ্রাম। তাদের কাছে পাথর ভেঙে ঘর বানানোর কোনো সরঞ্জাম ছিল না। তারা কেউ স্থপতি ছিল না। তারা প্রত্যেকেই ছিল শাসকের তাড়া খাওয়া সাধারণ মানুষ। তবুও কোনো এক আশ্চর্য শক্তির বলে তারা এই কাজ করে দেখিয়েছিলো। বোধহয় সেই শক্তিরই অপর নাম প্রাণ শক্তি।
২০১২ সালে এই অঞ্চলে এক্সক্যাভেশনের সময় নতুন করে খুঁজে পাওয়া যায় এই গ্রামের অস্তিত্ব। খননকার্য থেকে প্রাপ্ত তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে এবং বিভিন্ন পরীক্ষা নিরীক্ষা থেকে প্রাপ্ত ফলাফলের ভিত্তিতে প্রত্নতত্ত্ববিদদের বিশ্বাস হয়, এই গ্রামে প্রথমবার মানুষের পদচিহ্ন পড়েছিলো প্রায় বারো হাজার বছর আগে। তারপর কোনও অজ্ঞাত কারণে তাদের বসতি অন্যত্র স্থানান্তরিত হয়। আস্তে আস্তে তাদের বসতি কালের গর্ভে নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়।
তবে তিন হাজার বছর আগে মানুষ নতুন করে এখানে এসে বসবাস শুরু করে। তারই অস্তিত্ব আজও গ্রামটির বুকে বর্তমান রয়েছে। তবে

image

টেলিভিশনে আমরা যা যা দেখি, তা কি পুরোপুরি সত্য? অভিযানে বেয়ার কি সত্যি সত্যি তার প্রাণকে এভাবে ঝুঁকিতে ফেলে দেয়? শো-র বিহাইন্ড দ্য সিনের কিছু দৃশ্যের ফলে সত্য উঠে আসে সবার সামনে। সকলেই ভাবত বেয়ারের সাথে এই অভিযানে যায় শুধু একজন চিত্রগ্রাহক। কিন্তু আসল কাহিনি হলো, পুরাদস্তুর এক দলকে নিয়ে তিনি রওয়ানা হন প্রতিটি অভিযানে।স্থান হিসেবে এমন জায়গা বাছা হয়, যা মানবসভ্যতা থেকে খুব বেশি দূরে নয়। এমনও শোনা যায় যে, কিছু এপিসোডে বেয়ার হোটেলে এসে রাত কাটিয়েছিল। এমনকি এক এপিসোডে নকল ভালুকের স্যুটও ব্যবহার করা হয়েছিল। ২০০৭ সালে প্রচারিত হওয়া এক পর্ব ছিল আগ্নেয়গিরি সম্পর্কিত। ওই এপিসোডের কিছু দৃশ্য ফুটিয়ে তোলার জন্য আগ্নেয়গিরির ধোয়া দেখাতে নকল কিছু ধোঁয়া ব্যবহার করেছিল ম্যান ভার্সেস ওয়াইল্ড টিম। তবে, এসব সত্ত্বেও শোটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ বেঁচে থাকার কৌশল শেখায়, যা বাস্তব জীবনে কাজে লাগতে পারে। এটি বিনোদনের জন্য তৈরি, তাই সবকিছু সত্য ভেবে নেওয়া উচিত নয়।

image

কখনও খাবার নস্ট করার আগে এই ছবিটি দেখে নিয়েন

image

ই হল উসাকের অত্যাশ্চর্য তাশিয়ারান উপত্যকা যার উভয় পাশে রয়েছে জলে ভরা গিরিখাত। দারুণ এক উচ্চতায় বেলেপাথর জাতীয় শিলার আশ্চর্য গঠনের কারণে এই গিরিখাতগুলো তৈরি হয়েছে। সেই গিরিখাতগুলোর মধ্যে ফিরোজা রঙের জল জমা হয়ে মরুউদ্যানের রূপ নিয়েছে।
উসাক-ইজমির হাইওয়ের থেকে কিছুটা দূরে অবস্থিত এই তাশিয়ারান উপত্যকা মূল শহরের কেন্দ্র থেকে প্রায় পয়তাল্লিশ কিলোমিটার দূরে রয়েছে। অনেক পরিবেশবিদের মতে আজ থেকে প্রায় লক্ষাধিক বছর আগেই এর অস্তিত্ব প্রথমবার ফুটে ওঠে। পরে জল, বায়ু এবং টেকটোনিক আন্দ

image

পৃথিবীর সবচেয়ে বৃহত্তম এবং গভীরতম প্রাকৃতিক সিঙ্কহোলটির নাম জিয়াওজাই তিয়ানকাং।
এটি চীনের কেন্দ্রীয় পেনজিতে অবস্থিত। এই সিঙ্কহোলটি 662 মিটার গভীরএবং 537 মিটার চওড়ায।
যেখানে 8.5 কিলোমিটার দীর্ঘ একটি ভূগর্ভস্থ নদী একটি দুর্দান্ত জলপ্রপাতের মধ্যে প্রবাহিত হয়েছে। এর বিশাল আকার এটিকে বিশ্বের গভীরতম সিঙ্কহোল করে তোলে।
প্রায় 1,300 প্রজাতির উদ্ভিদ এবং বন্যপ্রাণীর আবাসস্থল এটি।

image

পাখির চোখে প্রায় 500,000 বছরের পুরনো আগ্নেয়গিরি ডায়মন্ড হেডের উপরিভাগ। যেটি হাওয়াইয়ের ওআহু দ্বীপে অবস্থিত।

image

মিশরীয় মরুভূমির ওয়াদি আল হিতানে পাওয়া গেছে 37 মিলিয়ন বছরের পুরনো তিমি কঙ্কালের (65 ফুট+ লম্বা) জীবাশ্ম।

image