Explore captivating content and diverse perspectives on our Discover page. Uncover fresh ideas and engage in meaningful conversations
অন্ধ হয়েও দেশের জন্য পদক জিতেছি, তবুও দেশের মানুষ রিলে নিচলে বিখ্যাত করে, তা নয় 💯❤️🙏🙏
অন্ধ কাঞ্চনমালা পান্ডে তার সাহস, সংগ্রাম ও অটুট ইচ্ছাশক্তি দিয়ে দেখিয়েছেন দেশের জন্য এক অমূল্য অনুপ্রেরণা। মহারাষ্ট্রের নাগপুরের বাসিন্দা কাঞ্চনমালা ভারতীয় প্যারা-সাঁতারে তিমি তার ছাপ রেখেছেন, যা অর্জন করা সাধারণ মানুষের পক্ষেও অত্যন্ত কঠিন। অন্ধ থাকা সত্ত্বেও তিনি দেশের জন্য অনেক পদক জিতে প্রমাণ করেছেন যে মানুষের সাহসের মধ্যেই রয়েছে প্রকৃত আলো।
মেক্সিকোতে 2017 ওয়ার্ল্ড প্যারা সুইমিং চ্যাম্পিয়নশিপে রৌপ্য পদক জিতে কাঞ্চনমালা ইতিহাস সৃষ্টি করেছেন। তিনি ভারতের প্রথম মহিলা সাঁতারু যিনি আন্তর্জাতিক প্যারা-সুইমিং চ্যাম্পিয়নশিপে পদক জিতেছেন। তার এই জয় তাকে শুধু তার শহর ও দেশে নয়, সারা বিশ্বে অনুপ্রেরণা দিয়েছে।
তার সংগ্রামের গল্প অনুপ্রেরণা পূর্ণ। আর্থিক অসুবিধার সম্মুখীন হওয়া সত্ত্বেও, কাঞ্চনমালা তার স্বপ্ন পূরণ করেছেন। তার পরিবার এবং ঘনিষ্ঠ বন্ধুরা তাদের প্রতিটি পদক্ষেপে সমর্থন করেছিল, কিন্তু তাদের কঠোর পরিশ্রম এবং দৃঢ় সংকল্প তাদের এই উচ্চতায় নিয়ে এসেছেন। কাঞ্চনমালার যাত্রা আমাদের শেখায় যে যতই প্রতিকূলতা আসুক না কেন, সত্যিকারের উদ্দেশ্য এবং কঠোর পরিশ্রম দিয়ে প্রতিটি বাধা অতিক্রম করা যায়।
বাংলাদেশের সমুদ্রসীমায় এমন একটি জায়গা রয়েছে যেটি দীর্ঘদিন ধরে রহস্যে ঘেরা। এই জায়গাটির নাম "Swatch of No Ground" ও এটি বঙ্গোপসাগরে অবস্থিত একটি আংশিকভাবে সংরক্ষিত জায়গা।
এটি পৃথিবীর বৃহত্তম পানিতে নিমজ্জিত গিরিপথ ও অনেক বিশেষজ্ঞের মতে এটি দ্বিতীয় বৃহত্তম খাদ, অথচ এটির গভীরতা নির্ণয় করা অসম্ভব। এই অঞ্চলে রয়েছে বিলুপ্ত হওয়ার পথে থাকা ডলফিন ও আট ধরণের তিমি মাছ।
ব্রিটিশরা ধারণা করেছিল যে, এটির গভীরতার কোনো সীমা নেই। কেউ কেউ বলেন যে, এই অঞ্চলটিতে ধনরত্নে ভরা কিছু জাহাজ লুকিয়ে রয়েছে! এটি কিন্তু সুন্দরবন থেকে খুব বেশি দূরে নয়, দুবলার-চর দ্বীপ থেকে মাত্র ৩০ কিলোমিটার দূরে
থ্রি ইডিয়ট’-সিনেমার সোনম ওয়াংড়ু’কে মনে আছে নিশ্চয়। অনেকেই জানেন, তিনি লাদাখের বিজ্ঞানী সোনম ওয়াচুংক। তাঁর সঙ্গে দেখা করে এসেছিলেন কলকাতার বাসিন্দা সত্যেন দাশ। কলকাতার এক বাসিন্দা লাদাখে গিয়ে এক বিজ্ঞানীর সঙ্গে দেখা করেছেন এ আর এমন কি খবর! কিন্তু খবর আসলে সত্যেনদা লাদাখ গিয়েছিলেন নিজের রিকশা করে।
সেনাবাহিনীর ট্রাক নয়, চারচাকার গাড়িও নয়, এমনকি হেলিকপ্টারেও নয়, রিকশা চালিয়ে দেশের দুর্গম অঞ্চলে পৌঁছে যাওয়াই তাঁর শখ। তিনি মানে, সত্যেন দাস। পেশায় নাকতলা এলাকার একজন রিকশা চালক। একবার নয় তিন তিনবার রিক্সা নিয়ে লাদাখ ঘুরেছেন দক্ষিন ২৪ পরগনার সাউথ গরিয়ার সত্যেন দাশ। আজকে কথা হবে সত্যেন দাশ এবং তার রিকশা নিয়ে।
মাথায় ভূত চেপেছিল নয়ের দশকের শুরুতে। সত্যেন তখন সদ্য বিবাহিত এক যুবক। সেবার এলাকার লোকজন পিকনিকে পুরি ঘুরতে যাবে লাক্সারি বাসে। মাথাপিছু খরচ প্রায় চারশ টাকা। সেই টাকাতেই যাওয়া থাকা খাওয়া সবই। সত্যেনের হাতে অতো টাকা নেই, কিন্তু তাঁর যাওয়ার ইচ্ছে ষোল আনা। তিনি ট্যুর কন্ডাক্টরদের বললেন, এখন দুশো নাও, ফিরে এসে বাকী দুশো দেব। তাতে তাঁরা রাজী নয়। তারপর তিনি বন্ধুদের প্রস্তাব দিলেন, যদি আমি অন্যভাবে যাই তাহলে কি খুব অসুবিধে হবে? কীভাবে? ভাইয়ের সাইকেল নিয়েই পুরি পাড়ি দিয়েছিলেন সত্যেন। সত্যেন দাসের যাত্রার সেই শুরু। তারপর সাইকেলে ধীরে ধীরে ঘুরে এসেছেন ভারতের নানা জায়গায়।নিজের বউ এবং বাচ্চা মেয়েও আবদার করে বসলো পুরি ঘুরতে যাবে। তখন নিজের রিকশা নিয়েই সপরিবারে প
ঐতিহাসিকরা বড্ড একপেশে! কেননা মিশরীয় সভ্যতারও ২০০০ বছর আগে পেরু-চিলির সীমান্ত অঞ্চলের চিচোরো জনজাতিদের মমি নিয়ে ওনারা
উল্লেখযোগ্য আলোচনা কম করে থাকেন।
মমির কথা উঠলেই মনে আসে মিশরের দৃশ্য। আর তাই দক্ষিণ আমেরিকার একেবারে প্রান্ত দেশে পেরু এবং চিলির সীমান্ত অঞ্চল থেকে যখন একের পর এক মমি পাওয়া যাচ্ছিল, তখন সেদিকে দৃষ্টি দেননি অনেক ঐতিহাসিকই। মমি তৈরি প্রক্রিয়া একান্তই মিশরীয়দের আবিষ্কার, এমনটাই বিশ্বাস ছিল। কিন্তু গত এক শতাব্দী ধরে দক্ষিণ আমেরিকার আরিকা এবং পারিনাকোটা অঞ্চলে মমি উদ্ধারের ঘটনা বাড়তেই থাকে।
কখনও নতুন বাড়ি তৈরি করতে গিয়ে মাটির নিচ থেকে পাওয়া যেত অদ্ভুত সব মৃতদেহ, কখনও আবার কোনো পোষ্য কুকুর হঠাৎ রাস্তার ধারে মাটি খুঁড়তে খুঁড়তে বের করে আনত দেহাংশ। এমনকি অনেক সময় শোনা যেত স্থানীয় বালক-বালিকারা মৃতদেহের মাথার খুলি নিয়ে ফুটবল খেলছে। প্রথমদিকে স্থানীয় মানুষদের কাছে বিষয়টা আতঙ্কের উদ্রেক করেছিল। কিন্তু ক্রমশ অভ্যস্ত হয়ে উঠেছিলেন তাঁরা। তবে ঐতিহাসিকদের পক্ষে আর নির্বিকার হয়ে থাকা সম্ভব হল না। আর এই সময়েই সমস্ত মমি সংরক্ষণের উদ্যোগ নিয়ে এগিয়ে এলেন দুই মহিলা। আনা মারিয়া নিয়েটো এবং পাওলো পিমেন্টাল। একটু একটু করে গবেষণা এগিয়েছে। দক্ষিণ আমেরিকার অতি প্রাচীন চিচোরো জনজাতির ইতিহাস আবিষ্কার করতে করতে চমকে উঠেছেন প্রত্নতাত্ত্বিকরাও। আর সম্প্রতি চিচোরো জনজাতির ইতিহাসের নিদর্শন হিসাবে আরিকা ও পারিনাকোটা অঞ্চলকে আন্তর্জাতিক ঐতিহ্যের স্বীকৃতি দিয়েছে খোদ ইউ
Ayesha Rahman
Delete Comment
Are you sure that you want to delete this comment ?
Aryan Chowdhury
Delete Comment
Are you sure that you want to delete this comment ?
Nafisa Kamal
Delete Comment
Are you sure that you want to delete this comment ?