Jelajahi konten menawan dan beragam perspektif di halaman Temukan kami. Temukan ide-ide segar dan terlibat dalam percakapan yang bermakna
জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপের তাজা ছবিতে দেখা গেছে মঙ্গলগ্রহের ভ্যালেস মারিনেরিসে এক অজানা প্রাণীর ছায়া!
দৈর্ঘ্য প্রায় ২ মিটার, অঙ্গপ্রত্যঙ্গ দীর্ঘ এবং আকৃতি এতটাই অদ্ভুত যে বিজ্ঞানীরা বিভক্ত—এটা কি শুধুই অস্বাভাবিক পাথর, নাকি প্রাথমিক বা বুদ্ধিমান মঙ্গলবাসী জীবন?
এখন আবার একবার পৃথিবীর বিজ্ঞানী ও মহাকাশ প্রেমীরা এই রহস্য নিয়ে আলোচনা করছেন।
জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ প্রমাণ করল—মহাকাশে অজানার খোঁজ এখনও থেমে নেই!
১৯৮৬ সালে কোরিন হফম্যান তার প্রেমিক মার্কোকে নিয়ে কেনিয়ায় ঘুরতে যান। সেখানেই লকেটিঙ্গা লেপারমোরিজো নামে একজন সামবুরু যোদ্ধার সঙ্গে দেখা হয় তার এবং প্রথম দেখাতেই তার প্রেমে পড়ে যান!
হফম্যান এতটাই মুগ্ধ হন যে, তিনি মার্কোকে ছেড়ে দেন, সুইজারল্যান্ডে ফিরে গিয়ে নিজের সব কিছু বিক্রি করে দেন, এবং ১৯৮৭ সালে আবার কেনিয়ায় ফিরে আসেন লকেটিঙ্গাকে খুঁজে বের করেন!
লকেটিঙ্গার সঙ্গে তিনি একত্রে বসবাস শুরু করেন, তাদের বিয়ে হয়, এবং তাদের ঘর আলো করে এক মেয়েও আসে। সামবুরু জনগোষ্ঠী হলো পূর্ব আফ্রিকার একটি পশুপালন-নির্ভর জাতি, যাদের সঙ্গে মাসাইদের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে।
হফম্যান শ্বশুরবাড়িতে থাকতে শুরু করেন এবং একজন সামবুরু নারীর মতো করেই বাঁচতে শেখেন- কাঠ কাটা, পানি বহন, সব নিজ হাতে করতে থাকেন। এমনকি তিনি গ্রামের মধ্যে একটি ছোট দোকানও খুলে ফেলেন।
তবে হফম্যানের জীবনে ছিল না কোনো রোমাঞ্চ। বিভিন্ন রোগ- বিশেষ করে ম্যালেরিয়া, সাংসারিক অশান্তি এবং স্বামীর খাট (মিরা) নামের একধরনের নেশাজাতীয় পাতায় আসক্তির কারণে জন্ম নেওয়া সন্দেহপ্রবণতা- সব মিলিয়ে তার সম্পর্কটা ক্রমেই বিষিয়ে উঠছিল।
শেষ পর্যন্ত ১৯৯০ সালে হফম্যান সিদ্ধান্ত নেন স্থায়ীভাবে সুইজারল্যান্ড ফিরে যাওয়ার, আর সঙ্গে নিয়ে যান তাদের কন্যাসন্তানকেও। পরবর্তীতে তিনি নিজের অভিজ্ঞতার ওপর ভিত্তি করে একটি বই লেখেন- “Die weiße Massai” (The White Masai), যা ইউরোপজুড়ে ব্যাপক জনপ্রিয়তা পায়।
.
সকাল ৭:৫৬ মিনিট, অলংকার মোড়, চট্টগ্রাম।
এক প'থ'শি'শু'র জীবনের সাথে মানিয়ে নেওয়ার এক বাস্তব দৃশ্য!
তার শোয়ার জায়গা মাত্র ১২ ইঞ্চি— ঠিক তার ঘাড় থেকে পায়ের দৈর্ঘ্যের সমান!
দুটি হাত উল্টো করে পিঠের নিচে রেখে ব্যালেন্স করে ঘুমাচ্ছে— একটুখানি ভুল হলেই হতে পারত ভ'য়া'ব'হ দু'র্ঘ'ট'না।
জুতার পাশে রাখা ছোট ছোট ৫টা কলা— সেই তার আজকের দিনের খাবার!
জীবন এত ক'ষ্টে'র মাঝেও সে লড়ছে, অথচ আমরা অ'ভি'যো'গে ভরা জীবন নিয়ে দিন কাটাই।
আল্লাহ সবাইকে সুন্দরভাবে বাঁচার তৌফিক দিন— আমিন।
-সংগৃহীত।
রাত তখন ঠিক ০৪টা বাজে।কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনে আসছি এক আসামি ধরতে। চোখে হালকা ঘুমঘুম ভাব, ঘুম সারানোর জন্য হাঁটছিলাম প্ল্যাটফর্মের এক পাশ দিয়ে।হঠাৎ চোখে পড়ল এমন এক দৃশ্য, যা দেখার পর বুকটা ভারী হয়ে গেল।
মাত্র ৫/৬ মাস বয়সী একটা বাচ্চা মায়ের পাশে মাটিতে বসে আছে। মা আধা পাগল, বাবাও নিশ্চুপ। চারপাশে অসংখ্য মশা, ছোট্ট বাচ্চাটা কাঁদছে, আবার কখনও নিজে নিজে হাসছে, মশার কামড়ে ঘুমাতে পারছে না।
ফ্লোরে পড়ে থাকা কয়েকটা বিস্কুট টুকরো, ধুলোবালি মিশে গেছে—বাচ্চাটা সেটাই তুলে খাচ্ছে এ যেন ভাগ্যের নির্মম পরিহাস!
ভাবতে কষ্ট হয়, এত কিছুর পরও ওটা বেঁচে আছে, হাসছে, খেলছে।আল্লাহর অশেষ রহমত না থাকলে হয়তো সম্ভব হতো না।
আল্লাহ, তুমি এই নিষ্পাপ শিশুটাকে তোমার হেফাজতে রেখো বাস্তবতা সত্যিই অনেক কঠিন... কেউ না
Is It Legal or Ethical to Pay Someone to Do My Online Exam? | #exam help # online exam help # hire exam experts # help with online exam