গ্রিন বাংলাদেশ, ক্লিন বাংলাদেশ।
সচেতন বার্তা অসাধারণ একটা কাজ করছে জিকিউ ফুড লিঃ
তাদের Krispy কার্ল চিপসে একটা অফার দিছে, ২০পিস চিপসের খালি প্যাকেট জমা দিলে ১প্যাকেট চিপসের প্যাকেট ফ্রী।
বাচ্চারা এখন চিপস খাবে বেশি কিন্তু চিপসের প্যাকেট রাস্তায় ফেলবে না।
প্রত্যেকটা কোম্পানির উচিৎ বড় করে তাদের পণ্যের প্যাকেট সচেতন বার্তা লিখে দেখা। অনেকে লিখেন ছোট করে কোন এক কোনায়।
এতে যদি ১% ও কাজ হয় তাহলেও অনেক কম হবে ময়লা।
এই কাজটা দেশের সকল প্লাস্টিল বোতল জাত ড্রিংক্স কোম্পানি চালু করা উচিত।

করোনায় চাকরিচ্যুত হয়েছিলেন। জমানো অর্থে ইজিবাইক কিনে টিকে থাকার চেষ্টা করছিলেন। এক রাতে ইজিবাইকটি ছিনতাই হয়ে গেলে পৃথিবী আঁধারে ছেয়ে যায় তার।
বলছি আবদুল রশিদের কথা। ঝিনাইদহ জেলার কালিগঞ্জ উপজেলার দূর্গাপুরে তার বাড়ি। শৈশব থেকেই তীব্র অর্থসংকটের ভেতর বড় হয়েছেন।
এসএসসি পাস করেই যোগ দিতে হয় কাজে। গ্রাম ছেড়ে পাড়ি জমান ঢাকায়। কাজ নেন গার্মেন্টসে।
প্রথম দিকে কাজ ছিল কঠিন, ঘণ্টার পর ঘণ্টা পরিশ্রম করতে হতো। কিন্তু তিনি হাল ছাড়েননি।

গতকালকের ঘটনা, সবাই সাবধান থাকবেন।
পুঠিয়া উপজেলা শিলমারিয়া ইউনিয়ের মঙ্গল পাড়া গ্রামে।ভাইয়ের মেয়ের বয়স ৮ বোনের মেয়ের বয়স ৭ একসঙ্গে ফ্রিজ ধরে খেলছিল। কে জানে পুরো ফ্রিজ কারেন্ট হয়েছিল। মাসুম বাচ্চাগুলো এভাবে মারা যাবে। প্রতিটি বাবা-মাকে সচেতন হওয়ার জন্য অনুরোধ করা হল।
ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।

Reasons Why Gamers Are Moving Over to New Crypto Casinos in 2025 | #boyarka

বাংলাদেশি খেলোয়াড়দের মধ্যে সবচেয়ে বেশি স্পিড জেনারেট করতে পারেন ফরোয়ার্ড মাহবুবুর রহমান সুফিল৷ জিপিএস এর সাহায্যে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী প্রতি ঘন্টায় প্রায় ৩২ কিলোমিটার গতিতে দৌড়াতে পারেন তিনি৷ এছাড়া কিছু অসমর্থিত সূত্র অনুযায়, ২০১৮ সালে ৩৬.৯ কিলোমিটার গতি তুলেছিলেন, যা বিশ্বের অন্যতম গতিমান ফুটবলার কিলিয়ান এমবাপ্পেন চেয়েও বেশি!

অভিনন্দন
সদ্য নিয়োগ প্রাপ্ত বিভাগীয় প্রধান,
প্রাণিবিদ্যা বিভাগ
সরকারি আজিজুল হক কলেজ,বগুড়া।

রিশাদই একমাত্র ক্রিকেটার যিনি:
আন্তর্জাতিক ওডিআই ক্যারিয়ারের প্রথম বলেই ছক্কা মারেন
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারের প্রথম বলেই ছক্কা মারেন
টেস্ট অভিষেক এখনও বাকি।

অ্যাম্বু'লেন্স ভাড়ার টাকা না থাকায় ৯ ঘণ্টায় ১১০কিলোমিটার রিকশা চালিয়ে ঠাকুরগাঁও থেকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে অ*সু*স্থ সন্তানকে নিয়ে এসেছেন তারেক ইসলাম নামে এক বাবা।

আপনারা ইতিমধ্যে জেনেছেন যে আমাদের উপদেষ্টা পরিষদের ২ উপদেষ্টার শক্ত বিরোধিতার কারনে আওয়ামিলীগকে নিষিদ্ধ করা যায়নি।
আমার মনে একটা প্রশ্ন জাগে তাহলে সেই উপদেষ্টা পরিষদের মিটিং এ আমাদের ২ ছাত্র উপদেষ্টা নিরব কেন ছিলো?
সারাদিন ফেসবুকে এসে তারা পোস্ট দেন লীগ নিষিদ্ধ করতে হবে অন্যদিকে বিএনপির ঘাড়ে চাপায় দিয়ে নিজে মৌনসম্মতি দিয়ে বসে আছেন। সেই ছাত্র উপদেষ্টারা নিরব ছিলো কেন?
অন্যদিকে আজ আরেক উপদেষ্টা বলেন ভারতের সহয়তা ছাড়া তিস্তা প্রকল্প সম্ভব নয়। অন্যদিকে লীগার দের উপদেষ্টার সহকারী বানানো। ডিবি প্রধান কে তার পদ থেকে সরানো। তারপর থেকেই সারাদেশে দেশে আবার নতুন করে আওয়ামীদের মিছিল সবকিছুই একই সূত্রে গাথা। সারাদেশে অপারেশন ডেভিলহান্টের প্রায় ৯০% ডেভিলদের জামিন।