Menemukan posting

Jelajahi konten menawan dan beragam perspektif di halaman Temukan kami. Temukan ide-ide segar dan terlibat dalam percakapan yang bermakna

africangreyparrot4145 membuat artikel baru
9 di

African Grey Parrot Breeding: A Comprehensive Guide | #african grey parrot toys

অবশেষ বগুড়া বিমানবন্দর এর কাজ শুরু হলো

image

আমি পালালাম!
তোমরাও যার যার ওবস্তান থেকে পালাও।

image

ম্যাচ শুরুর আগে ফিলিস্তিনের এম্বাসেডরকে সাথে নিয়ে বাবর-রিজওয়ানের মোনাজাত..

image

গল্পের পরের অংশে থাকবে জয় সব সময় সত্যের'ই হয় মিথ্যা বানোয়াট মামলা দিয়ে বিশ্বসেরাদের আটকানো যায় না !! এবং শেষ অংশে লিখা থাকবে দেশের মাটিতে রাজার বেশে ফিরেছেন সাকিব আল হাসান..! 🤫

image

প্রথম আলো এখনো হাসিনার নামের আগে ফ্যাসিস্ট লেখেনা। এমনকী স্বৈরশাসক পর্যন্ত লেখেনা। তারা সবসময় লেখে "সাবেক প্রধানমন্ত্রী"। অথচ খালেদা জিয়া একাধিকবার জনগণের ভোটে নির্বাচিত হওয়ার পরেও তাঁর নামের আগে "সাবেক প্রধানমন্ত্রী" না লেখে তাচ্ছিল্য করে লিখতো "খালেদা

image
ikearlie62282 membuat artikel baru
9 di

Client Testimonials On Private Instagram Viewers | #client Testimonials on Private Instagram Viewers

Burak বাংলাদেশে এসেছিলো সেটা সবারই মনে আছে,,, কিন্তু তখন থেকেই আমার মনে একটা প্রশ্ন ছিল,,,,❓❓❓❓❓
বুরাক আন্তর্জাতিক মানের একজন অভিনেতা এবং কতটা ট্যালেন্টেড সেটা সবাই জানে,,, কিন্তু আমি অবাক হয়েছিলাম উনি কথা বলার সময় ট্রান্সলেটর ব্যবহার করছে,,, উনি ইংরেজি বুঝে না,,,, ওনার মতো একজন অভিনেতা ইংরেজি না বলে তুর্কি বলছে,,আর কেউ ইংরেজিতে প্রশ্ন করলে ট্রান্সলেটরের থেকে শুনছে বিষয়টা আমাকে অনেক অবাক করেছিল,,,,
অনেক ভেবে ভেবে দুইটা কারণই বের করেছিলাম,,,,
উনি ওনার মাতৃভাষা রিপ্রেজেন্ট করছে,,, অথবা ওরা নিজ ভাষাকে এতটা ভালোবাসে যে ইংরেজি শেখার প্রয়োজন মনে করে না,,,, তুর্কিরা কতটা দেশপ্রেমী সেটা আমরা জানি,,আর এমনিতেও সবাই সবার জন্মভূমিকে ভালোবাসে,,,, তবে সব অভিনয়শিল্পী এমন সেটা না,,বেরগুজার,হান্দে,হালিত ওদেরকে ইংরেজিতে ইন্টারভিউ দিতে দেখেছি,,,

image

২০২৮ সাল পর্যন্ত আ’লীগ থাকতো ক্ষমতায়। কোনো নির্বাচন, আন্দোলন তো দূরে মুখ খুললেই হতো জেল।
লুতফুজ্জামান বাবর জেলেই পঁচতো, সালাহুদ্দীন আহমেদ শীলংয়েই থাকতেন। আয়নাঘরে বন্দি থাকতো কত কত বিএনপি, জামাত, হেফাজতকর্মী।
কথা বলতে না পারার গ্লানি নিয়ে বোবার মতো আমরাও কাটিয়ে দিতাম দিনের পর দিন। দ্রব্যমূল্য, সিন্ডিকেট, চাঁদা, দুর্নীতি আর কত সব বোঝা নিয়ে ঘরে বসে গাল চাপড়াতাম।
শিক্ষার্থীরা এবং জনগন আন্দোলন করে মিনি জাহান্নাম থেকে আমাদের উদ্ধার করলো, এখন তাদেরকে দ্রুত হঠাও। যে প্রত্যাশা নিয়ে রাস্তায় নেমে এলো কোটি কোটি মানুষ, তাদের আবদানের কোনো দাম নাই, তাদের রক্তের কোনো মূল্য নাই।
কিসের সংস্কার, কিসের বিচার, দাও নির্বাচন। আমাদের ক্ষমতা লাগবে। জানুয়ারি থেকে জুন মাত্র ৫ মাস, সেটাও দিচ্ছি না আমরা। অসন্তুষ্ট। ডিসেম্বরেই নির্বাচন লাগবে

image

এ বছর হয়তো আমাদের শেষ “স্বাভাবিক” বছর।
মানুষ আজকে যা দেখছে, যা নিয়ে খেলছে, তাতে সে মুগ্ধ—কিন্তু বুঝতে পারছে না, এক ভয়ংকর ঝড় আসছে। ঠিক যেমন দাজ্জালের আগমনের আগে এক ধোঁয়াশা যুগ আসবে বলা হয়েছে—মহাফিতনা, মহাবিভ্রান্তি—ঠিক তেমনি AI আসছে এক অদ্ভুত, বিভ্রান্তিকর রূপে।
বিদ্যুৎ পাল্টে দিয়েছিল সভ্যতা, ইন্টারনেট বদলে দিয়েছিল সমাজ,আর AI আসছে—সবকিছু ভেঙে নতুন করে গড়তে। আমরা চোখের সামনে যা দেখছি, সেটাই বাস্তব নয়—এখন চলছে AI-এর হানিমুন পিরিয়ড। ChatGPT লিখে দিচ্ছে, Midjourney ছবি বানিয়ে দিচ্ছে—আমরা খুশিতে মাতোয়ারা। কিন্তু এটা তো কেবল শুরু। তুমি একটা কথা বলো, আর AI সেটা রূপ দেয় লেখায়, ছবিতে, গান বা ভিডিওতে। তুমি ভাবছো তুমি কন্ট্রোলে আছো। কিন্তু বাস্তবে, ধীরে ধীরে তুমি নিজেই নির্ভরশীল হয়ে পড়ছো—তোমার চিন্তা বন্ধ হচ্ছে, কল্পনা শুকিয়ে যাচ্ছে। এটাই প্রথম ফাঁদ।

image