खोज करना पदों

हमारे डिस्कवर पेज पर मनोरम सामग्री और विविध दृष्टिकोणों का अन्वेषण करें। नए विचारों को उजागर करें और सार्थक बातचीत में संलग्न हों

কলকাতার বয়স ৩০০ বছর, ঢাকার বয়স ৪০০ বছর।আমাদের চট্টগ্রামের বয়স উইকিপিডিয়া বলছে ৬৮৪ বছর৷ উপমহাদেশের অন্যতম প্রাচীন ও সমৃদ্ধ এই জনপদ প্রাকৃতিক ভাবেও বৈচিত্র্যময়। বিশ্বে এমন শহর খুব কমই আছে সেখানে একই সাথে পাহাড়, নদী আর সাগরের দেখা মেলে৷ এই জনপদটি আমার শহর, আমাদের প্রাণের শহর চট্টগ্রাম৷

image

Interstellar সিনেমার মিলার্স প্লানেটের ১ ঘন্টা পৃথিবীর ৭ বছরের সমান ছিল!
আমি যদি ওই গ্রহে গিয়ে ১ ঘন্টা কাটাই সেক্ষেত্রে আমার পৃথিবীর তুলনায় শারীরিক বা দৈহিক পরিবর্তনে কি কোন বিরুপ প্রতিক্রিয়া ঘটবে?

image

স্টুডেন্ট কে বল্লাম এক গ্লাস পানি আনতে। সে মাকে গিয়ে বল্লো, স্যারকে নাস্তা দিতে বলেছে।

image

কারাকোরাম হাইওয়ে যা পাকিস্তান থেকে চীন পর্যন্ত বিস্তৃত যা এখন বিশ্বের অষ্টম বিস্ময় হিসাবে স্বীকৃত
এটি খুনজেরাব পাস দিয়ে চীন ও পাকিস্তানকে সংযুক্ত করে, ১৫,৩৯৭ ফুট উচ্চতায়।
রাস্তা টা পৃথিবীর সবচেয়ে ভয়ানক একটা। সড়ক নির্মাণে ৮১০ জন পাকিস্তানি ও ৮২ জন চীনা শ্রমিক প্রাণ হারিয়েছেন, বেশিরভাগই ভূমিধস ও পতিত।
প্রাচীন সিল্ক রোডের অনেক পথগুলোর একটি চিহ্নিত করা হয়েছে এই পথটি। রাস্তাটির দৈর্ঘ্য 800 মাইল, যা শুরু হয়েছিল 1959 সালে এবং সম্পন্ন হয়েছিল 1986 সালে।

image

২০১৭ সালের দিকে চাকরির সুবাদে আমি মিরপুরে থাকতাম। আম্মু, আব্বু আর ছোটভাই তখন ময়মনসিংহেই বাড়িতে থাকতো। হঠাৎ একদিন রাতে আমার ছোটভাই কল দিয়ে জানায় আম্মু খুব অসুস্থ, হয়তো মেডিকেল এ নিতে হবে; আমি যেন দ্রুত বাড়ি চলে আসি। আম্মুর এমন খবর শুনে মুহূর্তেই মনটা খারাপ হয়ে গেলো। অফিসের বসকে জানিয়ে, তখনই বেরিয়ে পড়লাম বাড়ির উদ্দেশ্যে। নিজের বাইক থাকায়, বাসের ঝামেলায় আর পরতে হয়নি।
ঢাকা থেকে গাজীপুর রাস্তার জ্যাম যেন আজীবন এর, যতবারই আসি জ্যাম লেগেই থাকে। মোটামুটি ভালোই বেগ পোহাতে হলো ময়মনসিংহ হাইওয়েতে উঠতে। রাত প্রায় সাড়ে এগারোটা। চাঁদনী রাত, ফাঁকা রাস্তা, বাইকের স্পিড ফুল বাড়িয়ে দিলাম। যদিও এই রাস্তা, চাঁদের আলো, রাতের সৌন্দর্য উপভোগ করতে করতে বহুবার আমি বাড়ি গিয়েছি, কিন্তু এবার মনটা ভীষণ খারাপ। কখন আম্মুকে দেখবো সেই প্রতীক্ষায় যেন রাস্তা আরও বড় হয়ে উঠলো।

image

স্বপ্ন দেখাটা কত জরুরী তা এলন মাস্ককে দেখে শেখা যায়।
সে ই প্রথম ইতিহাসে এক রকেট বার বার ব্যবহার করার বুদ্ধিটা বের করেছে। সেইটা পুরানো কথা অলরেডি।
এবারে সে নতুন যা করেছে সেটা আরো অভিনব। উপরেরটা হচ্ছে তার নিজেরই আবিষ্কার করা পুরানো মডেল, আগে জাহাজে রকেট ল্যান্ড করাতো।
রিসেন্টলি সে ভেবেছে এইযে কয়েকটা পায়ের উপর রকেটটা জাহাজে ল্যান্ড করে দাঁড়িয়ে থাকে, এই পা গুলা তো রকেটের ওজন বাড়াচ্ছে। ওজন বাড়া মানেই তেলের খরচ বাড়া এবং অন্যান্য খরচও বাড়া।
সে ভাবলো পা টা যদি আমি মাটিতেই রেখে দেই, আর মাটিতে পা রেখে দাঁড়িয়ে যদি কেউ রকেটটা লুফে নেয় তাহলে তো আরো খরচ বেঁচে গেল!
যারা শুনলো তারা আকাশ থেকে পরলো। কিন্তু সে এলন মাস্ক, অসম্ভবকে সম্ভব করাই তার কাজ। তারা এই পদ্ধতিও টেস্ট করার প্রিপারেশন নিলো।
রিসেন্টলি সে সেইটাই টেস্ট করেছে। এবং সফল হয়েছে। মাটি থেকে দাঁড়িয়ে স্টিলের স্ট্রাকচার রকেটটা কোলে তুলে নিয়েছে। এলন ক্যাপশন দিয়েছে- সবারই আলিঙ্গন লাগে!
এলন মাস্কের জন্যই মহাকাশযাত্রা একদিন সহজলভ্য হবে। হয়তো আমার জীবদ্দশায়ই আমিও মহাকাশে একটা ট্যুর করে আসতে পারবো। তাতে খরচ হবে আমেরিকা টু ঢাকা প্লেন টিকেটের চেয়ে সামান্য বেশী। এলন মাস্ক, গুরু, আমাদের প্রজন্মের সবচেয়ে মেধাবী মানুষ তোমায় সালাম...

image

শাকিব খানের অবিশ্বাস্য কর্মনিষ্ঠা এবং আপসহীন পরিশ্রমের ফলে তিনি দেশের চলচ্চিত্র জগতে এক অনন্য উচ্চতায় পৌঁছেছেন। টানা ১৮ থেকে ২১ ঘন্টার শুটিংয়ের মতো কষ্টসাধ্য কাজ সম্পন্ন করেছেন তিনি, এক মুহূর্তের জন্যও বিশ্রামের প্রয়োজন অনুভব করেননি। শুটিং সেটেই সামান্য আহারের মাধ্যমে নিজেকে প্রস্তুত রেখেছেন পরবর্তী দৃশ্যের জন্য।
এই অসাধারণ নিষ্ঠা এবং অক্লান্ত প্রচেষ্টার কারণেই তিনি বাংলা সিনেমার শীর্ষ নায়ক হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে পেরেছেন। তার এই ত্যাগ ও অধ্যবসায় নতুন প্রজন্মের অভিনয়শিল্পীদের জন্য এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে।
শাকিব খানের দরদ এর জন্যে শুভকামনা রইলো।

image

🌍পায়ে হাঁটা পথের মধ্যে বিশ্বের দীর্ঘতম পথ হল দক্ষিণ আফ্রিকার কেপটাউন থেকে রাশিয়ার মাগাদান। এই পথ অতিক্রম করতে সমুদ্র বা অন্য কোনো উল্লেখযোগ্য বাধার সম্মুখীন হতে হয় না।
এই পথে হাটতে এমনকি নৌকারও কোন প্রয়োজন নেই। কেননা পথিমধ্যে প্রয়োজনীয় ব্রিজ আছে।
পথের মোট দূরত্ব ২১,৮০৮ কিমি। এই দীর্ঘ পথ পাড়ি দিতে সময় লাগবে ৪,৩১০ ঘণ্টা। সেজন্য ১৮৭ দিন বিরতিহীন ভাবে হাঁটতে হবে। অথবা, প্রতিদিন ৪ ঘণ্টা হাটলে সময় লাগবে ৫৬১ দিন।
পথিমধ্যে পড়বে ১৭ টি দেশ। ছয়বার ঘড়ির কাঁটা বদল করতে হবে। এছাড়াও পথচারী সবগুলো ঋতুই দেখতে পারবেন।

image

আপনি যা দেখতে পাচ্ছেন তার প্রতিটি আলোর বিন্দু এক একটি সম্পূর্ণ গ্যালাক্সি, প্রতিটিতে রয়েছে কোটি কোটি সূর্য , ট্রিলিয়ন গ্রহ এবং কে জানে, জীবন হতে পারে।

image