محتوای جذاب و دیدگاه های متنوع را در صفحه کشف ما کاوش کنید. ایده های تازه را کشف کنید و در گفتگوهای معنادار شرکت کنید
নেপালের ২০ কিলোমিটার আর বাংলাদেশি পর্যটকদের আফসোস!
পঞ্চগড়ের তেতুলিয়া থেকে নেপালের কাঁকরভিটা স্থল বন্দরের দূরত্ব সাকুল্যে ২০ কিলোমিটার। মাঝখানে ভারত। এই ২০ কিলোমিটার দূরত্বই যেন বাংলাদেশী পর্যটকদের দীর্ঘ আফসোসের কারণ!
২০ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিতে হলে হয় ভারতের ভিসা নিতে হয়, নাহয় আকাশপথে যেতে হয়। ভিসা নেয়া কি ঝক্কিঝামেলার কাজ সেটা যে একবার করেছে সেই জানে। তারওপর সম্প্রতি ভারতের ভিসা পাওয়াও অনিশ্চিত হয়েছে। আবার আকাশপথে বিমানভাড়া জনসাধারণের ক্রয় ক্ষমতার বাহিরে।
এমতাবস্থায়, স্বল্প বাজেটে ভ্রমণকারীদের দীর্ঘশ্বাস ফেলা ছাড়া আর কিছুই করার থাকে না!
ঘরকুনো বাঙালির রক্তেই আবার ভ্রমণের নেশা। আদিকাল থেকেই। সাজেক, কক্সবাজার বা সেইন্ট মার্টিনে উপচে পড়া দেশীয় পর্যটকদের ভীড় দেখলেই বিষয়টা স্পষ্ট হয়। সামান্য ফুরসত পেলেই এখানে সেখানে ঘুরে আসতে চায় এদেশের মানুষ। বাংলাদেশের জিডিপিতে অভ্যন্তরীণ পর্যটনও সেই ইঙ্গিত দেয়। চলতি বছর জিডিপির চার দশমিক ৪ শতাংশ কেবল পর্যটন খাত থেকেই এসেছে।
সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধ নির্মান কালের ছবি। ১৯৭৯ সনে মূল স্মৃতিসৌধের নির্মাণ কাজ শুরু হয় এবং ১৯৮২ সনে বিজয় দিবসের অল্প পূর্বে সমাপ্ত হয়। তবে নির্মাণ কাজের গোড়াপত্তন হয় ১৯৭২ সনের জুলাই মাসে এবং শেষ হয় ১৯৮৮ সনে।
এই সাত জোড়া দেয়াল বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের সাতটি ধারাবাহিক পর্যায়কে নির্দেশ করে। ১৯৫২ এর ভাষা আন্দোলন, ১৯৫৪ এর যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন, ১৯৫৬ এর সংবিধান আন্দোলন, ১৯৬২ এর শিক্ষা আন্দোলন, ১৯৬৬ এর ছয় দফা আন্দোলন, ১৯৬৯ এর গণ-অভ্যূত্থান, ১৯৭১ এর মুক্তিযুদ্ধ - এই সাতটি ঘটনাকে স্বাধীনতা আন্দোলনের পরিক্রমা হিসাবে বিবেচনা করে সৌধটি নির্মিত হয়েছে।
সামর্থ থাকলে একটা সুন্দর বাড়িতে থাকুন। যেখানে সারাদিনের ঝলমলে আলো থাকবে। পর্যাপ্ত বাতাস চলাচল করবে। ব্যালকনিতে প্রচুর রোদ আসবে। আপনি না হয় ফার্নিচার কিছু কম রাখবেন ঘরে, কিন্তু তবুও বাসাটা যেনো হয় খোলামেলা। যাতে করে বাচ্চারা একটু স্পেস পায় খেলার জন্য। সম্ভব হলে দুইটা লাউ কুমড়ার চারা এনে লাগিয়ে দিন বাড়ির আঙিনায়। বিশ্বাস করুন, জীবনটা এভাবেই সুন্দর কাটে।
একরুমে গাদাগাদি করে থাকা কিংবা ছোট একটা ফ্লাটে কোনোরকমে খেয়ে পড়ে থাকা, গাদাগাদি ফার্নিচার এভাবে আসলে ভালো থাকা যায় না। শুধুই বেঁচে থাকা যায়।
তাই নিজের সামর্থ থাকলে নিজেকে একটু আরাম দিন।
কয়দিনই আর বাঁচে মানুষ!!!!!
তায়েফ (Taif) সৌদি আরবের হেজাজ পর্বতমালার পূর্ব অংশে অবস্থিত একটি প্রাচীন শহর। এটি মক্কার কাছাকাছি অবস্থিত এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, মনোরম আবহাওয়া, এবং ঐতিহাসিক গুরুত্বের জন্য সুপরিচিত। তায়েফের বিশেষ বৈশিষ্ট্য, ঐতিহ্য এবং দর্শনীয় স্থানগুলো নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা নিচে দেয়া হলো:
১. প্রাকৃতিক সৌন্দর্য
তায়েফ শহরটি ১,৮৭৯ মিটার উচ্চতায় অবস্থিত, তাই এর আবহাওয়া বেশ ঠাণ্ডা ও মনোরম। গ্রীষ্মকালে সৌদি আরবের অন্যান্য অংশ যখন প্রচণ্ড গরমে থাকে, তখন তায়েফে বেশ শীতল পরিবেশ বিরাজ করে। এর ফলে এটি গ্রীষ্মকালীন পর্যটকদের জন্য বিশেষ আকর্ষণীয় স্থান। শহরটি পাহাড়ঘেরা, এবং এর আশপাশের এলাকা সবুজে ঢাকা থাকে, যা সৌদি আরবের মরুভূমি অঞ্চলের সঙ্গে সম্পূর্ণ বিপরীত একটি দৃশ্য।
৮০,০০০ বছরে একবার দেখা যাওয়া ধুমকেতু এবং কক্সবাজার এক ফ্রেমে!
ধুমকেতু C/2023 A3 (Tsuchinshan-ATLAS) এর এই ছবিটি কক্সবাজারের ইনানী সমুদ্র সৈকত থেকে তুলেছে জুবায়ের কাওলিন নামক এক চিত্র গ্রাহক৷ ছবিটি তোলা হয়েছে ১৪ অক্টোবর৷ ছবিটি রাতে তোলা হলেও চাঁদের উজ্জ্বল্য বেশি থাকায় এবং লং এক্সপোজারে ছবি তোলায় মনে হচ্ছে যেন দিনে তোলা হয়েছে৷
ধুমকেতুটির মাথার ব্যাস প্রায় ২ লাখ ৯ হাজার কিলোমিটার এবং লেজের দৈর্ঘ্য প্রায় ২৯ মিলিয়ন কিলোমিটার। পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানের অক্টোবরের বেশ কয়েক দিন জুড়েই খালি চোখে দেখা গেছে ধুমকেতুটি৷ এছাড়া পরের মাসেও কিছু সময়ের জন্য দূরবীন দিয়ে দেখা যাবে এটি৷ ২০২৩ সালে এই ধুমকেতুটি পৃথক ভাবে আবিষ্কার করে চীন এবং আফ্রিকার বিজ্ঞানীরা৷ ধুমকেতুটি খুবই বিরল৷ এবং নাসার মতে ৮০০০০ বছরের আগে এই ধুমকেতুটি আর দেখা যাবে না!
আকাশ পথ নজরদারি রাখার জন্য ৭৩০ কোটি টাকা দিয়ে দু'টি আধুনিক রাডার কিনা হয়েছে ফ্রান্স থেকে,একটি রাডার বসানো হয়েছে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে,আরেকটি চট্টগ্রাম বিমানবন্দরে রাডার বসানোর কাজ চলছে।
এখন থেকে ভারতের বিমান বাংলাদেশের আকাশ সীমা পাড়ি দিতে হলে কর দিতে হবে,যা আগে কখনো ভারত বাংলাদেশকে কর দিতো না, বরং তারা উল্টো আকাশ পথের কর আমাদের কাছ থেকে নিয়ে যেতো, তাদের রাডারের মাধ্যমে। কিন্তু এখন থেকে তাদের বিমান ৭শ ডলার করে প্রতিদিন কর দিতে হবে বাংলাদেশকে।।
ভারতের ১শ বিমান উঠানামা করে আমাদের ভূখণ্ডে ১০০×৭০০=৭০ হাজার ডলার বাংলাদেশকে ভারত কর দিতে হবে,শুধু ভারত না এখন থেকে বাংলাদেশের ভূখণ্ডে যে কোনো দেশের বিমান চলাচল করলে বাংলাদেশকে কর দিতে হবে।
যেন অসম্ভবকে সম্ভব করে দেখাচ্ছেন ইলন মাস্ক!
২০২৪ এর শেষের দিকে বাজারে আসছে টেসলার পাই ফোন!
অবাক করা সকল ফিচার নিয়ে লঞ্চ করতে যাচ্ছে পাই ফোন, বাজারে যার দাম হবে ১০০-৩০০ ডলার যা কনভার্ট করলে বাংলাদেশে ৩৫ হাজারের টাকা।
১) ব্যাটারি চার্জ করার কোন প্রয়োজন নেই, কারণ এটি সৌর শক্তি ব্যবহার করে, স্বয়ংক্রিয়ভাবে চার্জ করার জন্য শুধুমাত্র আলোর প্রয়োজন (সূর্যের আলো প্রকাশ করার প্রয়োজন নেই)।
২) ইন্টারনেট ক্ষমতার কোন প্রয়োজন নেই, কারণ পাই সরাসরি এলন মাস্কের স্টারলিঙ্কের সাথে সংযোগ স্থাপন করে, যার একটি বিশ্বব্যাপী কভারেজ নেটওয়ার্ক রয়েছে।
৩) পৃথিবী - চাঁদ - মঙ্গল গ্রহের সাথেও সংযোগ আছে
Anika Islam
حذف نظر
آیا مطمئن هستید که می خواهید این نظر را حذف کنید؟
Tariq Islam
حذف نظر
آیا مطمئن هستید که می خواهید این نظر را حذف کنید؟
Shakib Hasan
حذف نظر
آیا مطمئن هستید که می خواهید این نظر را حذف کنید؟