Discover posts

Explore captivating content and diverse perspectives on our Discover page. Uncover fresh ideas and engage in meaningful conversations

ভারতে একটি ট্রেন আছে যেটি বছরে মাত্র একবার 15 দিনের জন্য ভ্রমণ করে, কিন্তু যখন এটি ভ্রমণ করে, তখন এটি প্রায় 500 জনের ক্যারিয়ার তৈরি করে এবং ভারতের ভবিষ্যত তৈরি করে।
মুম্বাইয়ের জাগৃতি সেবা সংস্থা নামে একটি এনজিও দ্বারা পরিচালিত এই ট্রেনটি 2008 সাল থেকে প্রতি বছর যাত্রা করছে, যাতে এখন পর্যন্ত 23টি দেশের 75 হাজারেরও বেশি যুবক অংশগ্রহণ করেছে।
এই ট্রেনের অধিকাংশ যাত্রীই তরুণ উদ্যোক্তা। যাত্রার একমাত্র উদ্দেশ্য হল সংযোগ, নেটওয়ার্ক এবং এতে জড়িত তরুণ উদ্যোক্তাদের গাইড করা।
এই 15 দিনের যাত্রায়, প্রায় 100 গুরু যুবকদের কাছে কৃষি, শিক্ষা, শক্তি, স্বাস্থ্য, উত্পাদন, জল এবং স্যানিটেশন, শিল্প সাহিত্য এবং সংস্কৃতির মতো বিষয়গুলিতে উপলব্ধ সুযোগ এবং সমাধানগুলির পরামর্শ দেন৷
মোট 8000 কিলোমিটার যাত্রার সময়, এই ট্রেনটি ভারতের 10 থেকে 12টি শহরে যায় এবং 500 জন যাত্রী ট্রেনে চড়ে। জাগৃতি যাত্রার যাত্রা, যা এই বছরের 16 নভেম্বর শুরু হবে, মুম্বাই থেকে শুরু হবে, হুবলি, বেঙ্গালুরু, মাদুরাই, চেন্নাই, বিশাখাপত্তনম এবং দিল্লি সহ শহরগুলির মধ্য দিয়ে যাবে এবং 1 ডিসেম্বর আহমেদাবাদে শেষ হবে।
এটি বিশ্বের সবচেয়ে বিশেষ এবং দীর্ঘতম ভ্রমণের একটি।

image

।।গল্প নয়, সত্যি।।
এ যেন রূপকথার গল্প। এক ছিলেন ঝারুদার, তাঁর বাবা তৈরি করতেন ঝুড়ি। ঝাড়ুদার হলে কি হয় ,বিজ্ঞানের প্রতি তাঁর ছিল বিরাট আকর্ষণ।বিশেষ করে খালি চোখে দেখা যায় না এমন কেউ রয়েছে কিনা তা জানার জন্য ছিল তাঁর অনুসন্ধিৎসু মন।খালি চোখে দেখা যায় না, তাতে কি হয়েছে! বানিয়ে ফেললেন অনুবীক্ষণ যন্ত্র।
প্রথমে তামার নলে একটি লেন্স লাগিয়ে বানিয়েছিলেন একটি অনুবীক্ষণ যন্ত্র। পরে দুটি লেন্স লাগিয়ে আরও একটি উন্নত ধরণের অনুবীক্ষণ যন্ত্র।
সেদিন খুব বৃষ্টি হচ্ছিল, তিনি বাইরে গিয়ে বারবার সেই জল এনে পরীক্ষা করছিলেন নিজের তৈরি অনুবীক্ষণ যন্ত্র দিয়ে। মেয়ে মারিয়া দেখছিল বাবার পাগলামী। হঠাৎ বাবা চিৎকার করে মেয়েকে ডেকে অনুবীক্ষণ যন্ত্রে চোখ রেখে দেখতে বললেন।মেয়েতো দেখে হতবাক! আরে এ যে ‌বিন্দুতে সিন্ধু ! কত রকমের জীব কিলবিল করছে ঐ জলে! খালি চোখে কিন্তু এদের দেখা যায় না।এখন যাদের আমরা বলি ব্যাকটেরিয়া,প্রোটোজোয়া,ঈষ্ট,রটিফার,ভলভক্স,হাইড্রা ইত্যাদি।পরে তিনি পর্যবেক্ষণ করেন স্নায়ুকোশ, শুক্রাণু, পতঙ্গের পুঞ্জাক্ষী আরও কতো কি! পর্যবেক্ষণ করতেন পচা জল, নিজের থুতু , নিজের ত্বকের চাঁচি ,ছোট ছোট কৃমির দেহের গঠন প্রভৃতি বিষয় নিয়ে।
এক কথায় ভিত্তিস্থাপন করেন বিজ্ঞানের নূতন শাখা ব্যাকটিরিওলজী ও প্রোটোজুলজীর। ঝাড়ুদার থেকে হয়ে গেলেন বিশ্বের শ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানীদের মধ্যে একজন -শুধুমাত্র নিজের অধ্যবসায়ের ফলে।
এই বিজ্ঞানীর নাম হলো অ্যাণ্টনী ভন লিউয়েন হক।

image

ভাবতেও অবাক লাগে এই দেশটি ২১০০ সালের মধ্যে ডুবে যাবে

image

আমাদের পূর্বপুরুষরা কৃষক ছিলেন, শ্রমিক ছিলেন। থাকতেন মাটির কাঁচা ঘরে। অর্থাভাবে-অন্নাভাবে কখনও-সখনও উপোসও করতেন। পরতেন মলিন পোশাকপরিচ্ছদ। আমাদের বাবারা চাইলেন আমরাও যেন পূর্বসূরিদের মতো শ্রমিক না হই, আমাদেরকেও যেন মাটির ঘরে থাকতে না হয়, আমরা যেন পাকা ঘরে থাকি, যেন পেট পুরে তিনবেলা খেতে পাই। বাবারা আমাদেরকে নিয়ে বাসে-ট্রেনে-লঞ্চে করে গ্রাম ছাড়লেন, মফস্বলে এনে পড়াশোনা করালেন, টিনশেড ঘরে রাখলেন। আমরা পড়াশোনা করলাম, মফস্বল ছাড়লাম, উচ্চশিক্ষার্থে মহানগরে এলাম, স্নাতক হলাম, স্নাতকোত্তর হলাম; পূর্বপুরুষদের বিশাল বাড়ি ছেড়ে অ্যাপার্টমেন্ট নামক কংক্রিটের বস্তিতে উঠলাম, কায়িক পরিশ্রম থেকে মুক্ত হলাম, বুদ্ধিবৃত্তিক কাজকর্ম (আসলে কেরানিগিরি) করে জীবিকা নির্বাহ করা শুরু করলাম, পোশাকে-আশাকে ফিরিঙ্গিদের মতো ফিটফাট হলাম, শরীরে-মনে আভিজাত্য এল। আমাদের পা আক্ষরিক অর্থেই আর মাটিতে পড়ল না, গা আর বৃষ্টিতে ভিজল না। আমরা মাটির ঊর্ধ্বে উঠে গেলাম, বৃষ্টির ঊর্ধ্বে চলে গেলাম। সর্বোচ্চ স্মৃতিশক্তি প্রয়োগ করেও আমরা মনে করতে পারি না— আমরা সর্বশেষ কবে মাটিতে হেঁটেছিলাম, বৃষ্টিতে ভিজেছিলাম বা ঘাসের ছোঁয়া পেয়েছিলাম। এমনকি, নিজের কেনা অ্যাপার্টমেন্টের ছাদের চাবিও আমাদের কাছে থাকছে না, আমাদের মিলছে না নিজের মালিকানাধীন ভবনেরও ছাদে যাওয়ার অবাধ সুযোগ। মানুষ চাঁদে যাচ্ছে, আমরা পারছি না ছাদেও যেতে।

image

প্রকৃতির খুব কাছাকাছি সারাদিন।
লোকেশন ইতালি,বগুড়া

image

জালালউদ্দিন রুমি একবার একটা বনের মাঝ দিয়ে যাওয়ার সময় একটা বড় কালো তিতির পাখি ধরে ফেলেন। রুমি যখন ভাবছেন যে, পাখিটাকে কীভাবে খাবেন; আগুনে ঝলসে; নাকি তরকারি রান্না করে!
এমন সময় পাখিটি বলে ওঠে— ‘রুমী তুমি তোমার এই জীবনে এতো গোশত খেয়েছো; অথচ তোমার এই আমিষের আকুতি শেষ হয়না। তুমি যদি আমাকে মুক্ত করে দাও; আমি তোমাকে তিনটি পরামর্শ দেবো; যা তোমার জীবনকে সন্তোষ আর শান্তিতে ভরে দেবে।’
রুমি কিছুটা বিচলিত হয়ে বলেন— “আমার হাতে বসেই প্রথম পরামর্শটা দাও; যদি পছন্দ না হয়; সঙ্গে সঙ্গে হত্যা করবো তোমাকে।”
পাখিটি রাজি হয়ে বলল— ‘তুমি সব সময় তোমার বন্ধুদের উদ্ভট সব আলোচনায় বিচলিত হয়ে পড়ো। এর চেয়ে তাদেরকে তাদের মতো থাকতে দাও। তাতে তোমার জীবন শ্রেয়তর হবে।’
রুমি কিছুটা চিন্তা করে নিয়ে ভাবতে থাকেন; পাখিটার কথায় বোধ আছে। সুতরাং দ্বিতীয় পরামর্শ দিতে বলেন।
পাখি বলে— ‘তুমি আমায় ছেড়ে দিলে ওই গাছের ডালে বসে দ্বিতীয় পরামর্শটা দেবো।’
রুমি তখন কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে পাখিটিকে ছেড়ে দেন; আর পাখি গিয়ে কাছেই একটি গাছের ডালে বসে।
পাখিটা এবার তার দ্বিতীয় পরামর্শের কথা বলে— ‘রুমী অতীতকে কখনো পালটানো যায় না। সুতরাং বর্তমান মুহূর্তটিকে উপভোগ করো। আর ভবিষ্যতের জন্য বাঁচো। যা হোক বড় বোকামি করেছো তুমি। আমার পেটের মধ্যে তিন কেজি হীরা আছে। তুমি এটা পেলে তোমার তিনপুরুষ বসে খেতে পারতে।’

image

পাবনা রেল স্টেশন থেকে যখন কাঞ্চনজঙ্ঘার দেখা যায়

image

একজন আর্টিস্ট হিসেবে আমার অক্টোবর 🍂🍁
সম্পূর্ণ পেইন্টিংটি প্যাস্টেল কালার দিয়ে করা❤️
ইংরেজি বছরের মাস গুলোর মাঝে অক্টোবর থেকে ফেব্রুয়ারি আমার অনেক ভালো লাগে। প্রকৃতিটা একদম অন্যরকম সুন্দর হয়ে সাজে।
আর এ সময়ের ম্যাপল লিফ আমার খুবই পছন্দের, যদিও আমাদের দেশে নেই। ইশ যদি নিজ হাতে ছুয়ে দেখতে পারতাম। আমার রবের সৃষ্টি কতই না সুন্দর সুবহানাল্লাহ ❤️
আর আমি সেই রবের বান্দী হয়ে না পাওয়া কিছু রুপ দেই ছবি আকার মাধ্যমে, আলহামদুলিল্লাহ 🍁🍂
একবার হলেও এ পাতার দেশে যেতে চাই। ইং শা আল্লাহ একদিন পূর্নতা পাবে

image

দুর্বল রাডার ব্যবস্থাপনার কারণে বাংলাদেশের আকাশসীমা ব্যবহার করা আন্তর্জাতিক ফ্লাইটগুলোর তথ্য চলে যেতো ভারতের কাছে। এতে বছরের পর বছর ধরে নেভিগেশন চার্জের নামে দেশটি হাতিয়ে নিয়েছে অন্তত ১ লাখ কোটি টাকা। বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বও ছিলো হুমকির মুখে। কয়েক যুগ পর অবশেষে নতুন রাডার যুক্ত হওয়ায় বদলে গেছে অনেক হিসেব নিকেষ। ছবি : প্রতিকী, সূত্রঃ একুশে টেলিভিশন

image

image