Discover posts

Explore captivating content and diverse perspectives on our Discover page. Uncover fresh ideas and engage in meaningful conversations

পারিব না
✍️ কালীপ্রসন্ন ঘোষ
'পারিব না' একথাটি বলিও না আর,
কেন পারিবে না তাহা ভাব একবার;
পাঁচজনে পারে যাহা
তুমিও পারিবে তাহা,
পার কি না পার, কর যতন আবার;
একবার না পারিলে দেখ শতবার।
'পারিব না, বলে মুখ করিও না ভার;
ও কথাটি মুখে যেন শুনি না তোমার।
অলস অবোধ যারা,
কিছুই পারে না তারা,
তোমায় তো দেখি নাক' তাদের আকার।
তবে কেন 'পারিব না' বল বার বার?
জলে না নামিলে কেহ শিখে না সাঁতার,
হাঁটিতে শিখে না কেহ না খেয়ে আছাড়।
সাঁতার শিখিতে হলে
আগে তবে নাম জলে;
আছাড়ে করিয়া হেলা হাঁট আরবার;
'পারিব' বলিয়া সুখে হও আগুসার।

image

সেপ্টেম্বরের এর প্রথম শুক্রবার!
আপনি যে জিনিসটার জন্য দোয়া করছেন তা যেন আল্লাহ আপনাকে উত্তম ভাবে দেন।
আমিন!'💜

ইচ্ছা
মনা রে মনা কোথায় যাস? বিলের ধারে কাটব ঘাস।
ঘাস কী হবে?
বেচব কাল, চিকন সুতোর কিনব জাল। জাল কী হবে?
নদীর বাঁকে মাছ ধরব ঝাঁকে ঝাঁকে। মাছ কী হবে?
বেচব হাটে, কিনব শাড়ি পাটে পাটে। বোনকে দেব পাটের শাড়ি, মাকে দেব রঙিন হাঁড়ি

ইচ্ছা
মনা রে মনা কোথায় যাস? বিলের ধারে কাটব ঘাস।
ঘাস কী হবে?
বেচব কাল, চিকন সুতোর কিনব জাল। জাল কী হবে?
নদীর বাঁকে মাছ ধরব ঝাঁকে ঝাঁকে। মাছ কী হবে?
বেচব হাটে, কিনব শাড়ি পাটে পাটে। বোনকে দেব পাটের শাড়ি, মাকে দেব রঙিন হাঁড়ি

image

image

সাহার মরুভূমি
অতীতে আফ্রিকা ও ইউরোপের মধ্যে ছিল টেথিস সাগর। প্রায় চার কোটি বছর আগে টেকটোনিক প্লেটের গতিশীলতার ফলে তা উত্তরের দিকে সরে এসে আফ্রিকা ও ইউরোপকে একসঙ্গে মিলিয়ে দেয়। ফলে আফ্রিকার উত্তর অংশ সংকীর্ণ হয়ে সমুদ্র পৃষ্ঠ থেকে অনেক ওপরে উঠে যায়। এরপর ধীরে ধীরে পানি বিচ্ছিন্ন হয়ে এই এলাকা মরুভূমিতে পরিণত হয়।
সাহারা মরুভূমি আফ্রিকা মহাদেশে অবস্থিত। সাহারার বিস্তৃতি ৯৪,০০,০০০ বর্গ কিলোমিটার, ভাবতে পারছেন বাংলাদেশের চেয়ে ৬৩ গুন বড় এই মরুভূমি কিন্তু লোক সংখ্যা মাত্র ১০ লাখ।উত্তর আফ্রিকার প্রায় সবটা জুড়েই এর বিস্তার তাছাড়াও মিশর, মরক্কো, আলজেরিয়া, তিউনিসিয়া, লিবিয়া, সুদান, নাইজার, মালি প্রভৃতি দেশ পর্যন্ত সাহারা মরুভুমি বিস্তৃত।
এখানে প্রাণের অস্তিত্ব খুব কম।উট,সাপ,বিছা ছাড়া তেমন কোন প্রাণের অস্তিত্ব নাই বললেই চলে। সাহারাতে এমনও অংশ আছে যেখানে তাপমাত্রা ৬২ ডিগ্রী সেন্টিগ্রেড আর বালির উপর আরো ১০ ডিগ্রী বেশী যা শরীর ঝলসে দেবার জন্য যথেষ্ট।এখানে ভয়ানক বালির ঝড় হয় যা টানা এক দু দিনও হয়ে থাকে। তবুও প্রতিবছর কয়েকশো মানুষ মারা যায় এই মরুভূমিতে গবেষণা ও এডভেঞ্চারে এসে।
অনেক প্রাচীন জলজ প্রাণীর ফসিল পাওয়া,গেছে এই মরুভূমিতে।

বাংলাদেশে ভয়াবহ বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত ২০ লাখেরও বেশি শিশুর জরুরিভাবে নিরাপদ পানির প্রয়োজন।
ইউনিসেফ অংশীদারদের সাথে, সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ এলাকায় চারটি মোবাইল ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট দ্রুতভাবে স্থাপন করেছে, যার মাধ্যমে হাজার হাজার মানুষের জন্য জীবন রক্ষাকারী বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ করা হচ্ছে।

image