دریافت پوسٹس

ہمارے Discover صفحہ پر دلکش مواد اور متنوع نقطہ نظر کو دریافت کریں۔ تازہ خیالات کو اجاگر کریں اور بامعنی گفتگو میں مشغول ہوں۔

মুখ দেখে নয়🤔
ব্যবহার দেখে মানুষ চিনুন 💝
চিনি আর লবণের রং একহলেও
সাদ কিন্তু ভিন্ন

যখন সারাদিন রাত না খেয়ে পড়ে থাকতাম তখন খারাপ লাগত না
ঠিক যখন বললাম আজ থেকে ডায়েট করব তখন থেকে খুদার ঝড় চলে এসেছে🤦‍♀️🤦‍♀️🤦‍♀️

🤔🤔আপনাদের কি তাই হয় একটু কমেন্টে জানাবেন,

একটি ছবিতে 350 মিলিয়ন বছর
(৩৫ কোটি বছর)
আইরিশ উপকূল থেকে 80 মিটার দূরে অবস্থিত একটি চিত্তাকর্ষক সমুদ্র স্তুপ যা Dun Briste বা 'ব্রোকেন ফোর্ট' নামে পরিচিত। কালক্রমে ক্ষয় হয়ে যাওয়া ভূ-ভাগের ধ্বংসাবশেষটিতে পৃথিবীর উপরিভাগের আশ্চর্যজনক ভূ-তাত্তিক গঠন দেখতে পাওয়া যায়। এখানে পৃথিবীর ভূ-ভাগ সৃষ্টির সময়ের বিভিন্ন স্তর ও নানান বর্ণের প্রাগৈতিহাসিক শিলা স্তরের স্তরে স্তরে সাজানো দেখতে পাবেন।

image

Beautiful Sunflowers

image

ঘটনা ১. স্বর্ণা দাস নামের ১৪ বছর বয়সী এক কিশোরী বিএসএফ-এর গুলিতে মারা যায় মৌলভীবাজারের কুলাউড়া সীমান্তে, পহেলা সেপ্টেম্বরে। তার লাশ বাংলাদেশে ব্যাক পাঠানো হয় ৩ সেপ্টেম্বরে। আগে এই ঘটনাগুলো ঘটার পরও বাংলাদেশ সরকারের তরফ থেকে কোন শক্ত কোন প্রতিবাদ জানানো হতো না। এবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে তীব্র প্রতিবাদ জানানো হয়েছে এবং তাদের দূতাবাসে কড়া বার্তা পাঠিয়ে জবাব চাওয়া হয়েছে। বিগত দিনগুলোতে কূটনীতিক চ্যানেলে এতোটাই নতজানু অবস্থা ছিলো যে এভাবে শক্ত প্রতিবাদ করে জবাব চাওয়ার কালচারই থমকে গিয়েছিলো। এবার রেসপন্সটা যে শক্ত হওয়া শুরু করেছে, এটা আরও দৃঢ় এবং দৃশ্যমান হতে থাক, সেটাই কাম্য।

আমজনতা এই একটা ঘটনা থেকে একটা শিক্ষা নিতে পারে, ওদের হাতে যে মুসলমান-হিন্দু কেউই নিরাপদ না, এইটা সবারই বুঝতে পারাটা জরুরি। হিন্দুূ ভাইদের যে জোট আছে মানে বিভিন্ন ইস্যুতে মুখপাত্র হিসাবে যারা কথা বলে, অন্য অনেকসময় অনেক ইস্যুতে দেখা যায় তারা বেশ কঠোরভাবে বিবৃতি দেয় বা কর্মসূচি পালন করে। বিএসএফ এর গুলিতে যখন স্বর্ণা দাস নামের কিশোরী মারা গেলো, এই ঘটনার প্রেক্ষিতে কি অন্যসময় যারা এত ভয়েস রেইজ করে, তাদের একটা শক্ত বিবৃতি বা কর্মসূচি দেওয়া উচিৎ ছিলো না? আমার মনে হয় এটা করা উচিৎ ছিলো তাদের।

image

image

আল্লাহ বলেন- হে আমার জাতি! আমার কী হলো, আমি তোমাদের ডাকছি মুক্তির দিকে আর তোমরা আমাকে ডাকছ দোজখের দিকে’ (সূরা গাফির-৪১)।
যে কারনে নমরুদ, ফেরাউন, আবু জাহেলরা নির্যাতন করেছিল। আমরা এখন যেভাবে ইসলামী আইন চালু করতে চাই - সেখানে তাগুতের বিরুদ্ধে বলে তাকে ইসলামের দিকে দাওয়াহ দিয়ে নয়। বরং তাকে মাননীয় বলে (অথচ মাননীয় মানে যাকে মেনে চলতে হবে, তাগুতের প্রশংসা ও তাকে মেনে নেওয়ার স্বীকৃতি দিলে ঈমান থাকবে কি?) ও তার সহযোগিতা করে ইসলামী আইন প্রতিষ্ঠা করবে। একজন ব্যক্তি যদি সত্যিই ইসলামকে ভালোবাসে তাহলে ব্যক্তিজীবনে ও ক্ষমতা থাকলে রাষ্ট্রীয়জীবনে ইসলাম কায়েম করবে।
আর নাহয় জনগনের চাপে বা জনপ্রিয়তার জন্য কিছু নিয়ম এনে (মসজিদ, মাদ্রাসা করা, কিছু ইসলামী নামকরণ করে) জাতিকে ধোকা দিবে আর প্রকৃত ইসলাম চাওয়া লোকগুলোকে মিডিয়াসহ, দরবারী আলেমদের দিয়ে উগ্রবাদী ঘোষণা করবে।
আজকে দেখবেন - অনেকে নিজ হাতে আইন তুলছে নিজের মনমতো বিচার করছে কয়জন উগ্রবাদ বলছে তাদের!? যে শিক্ষক দুর্নীতির অভিযোগ উঠছে তাকে বাধ্যতামূলক পদত্যাগ করাচ্ছে, শাস্তি দিচ্ছে। অথচ বিশ্বের সবচেয়ে বড় পাপ শির্ক। তাগুত হলো সবচেয়ে মহাপাপী, আজ ওদের অফসারন করে প্রকৃত ইসলাম চাইলে বা প্রকৃত আলেমদের ক্ষমতা চাইলে অনেক নামধারী মুসলিমই উগ্রবাদ বলবে!?
কিছু নিয়মনীতি পালনে সুবিধা পাওয়া মানুষ মুক্ত ভাবছে- আসলে শিক্ষক অফসারন, ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণের অনুমতি দিয়েছে কিন্তু সুদ, মদ, পরকিয়া তার চেয়ে ভয়াবহ অপরাধ। দেখি সুদের ব্যাংকগুলো বন্ধ করতে

ইসলাম কি বর্তমান নীতিতে প্রতিষ্ঠা পাবে?
মাননীয় ফেরাউন, মাননীয় আবু জাহেল, মাননীয় হেরাক্লিয়াস আপনারা ইসলামী আইন চালু করুন! আপনাদের হাতে খেলাফাহর বায়াত নিচ্ছি। নবী, সাহাবীরা কি এভাবে বলেছেন নাকি আগে ফেরাউন, নমরুদদের ইসলাম গ্রহণ করার আহ্বান দিয়েছেন? ওরা যদি ইসলাম গ্রহণ করতো রসুলদের নেতৃত্ব মেনে চলতো। নবী, রসুল ও সাহাবীরা নেতৃত্ব দিত বা খলিফা হতো। কারণ ইলম ও আখলাক দিয়ে সর্বোত্তম ব্যক্তি মুসলিমদের শাসক হবে এটাই নিয়ম।
আল্লাহ বলেন- “নিশ্চয় আমি প্রত্যেক জাতির নিকট রাসুল প্রেরণ করেছি, তারা যেন শুধু আল্লাহর ইবাদত করে এবং তাগুতকে বর্জন করে। (সুরা নাহল-৩৬)
আল্লাহপাক বলেন- “দ্বীনের মধ্যে কোন জবরদস্তী নেই। নিশ্চয় সঠিক পথ ভুল পথ হতে পৃথক হয়ে গেছে। সুতরাং যে তাগুতকে অস্বীকার করে, আল্লাহর প্রতি ঈমান আনয়ন করে, তাহলে সে এমন মজবুত হাতল ধরল যা কখনো ভাঙ্গবে না এবং আল্লাহতায়ালা হচ্ছে সর্বশ্রোতা, সর্বজ্ঞ।” (সুরা বাকারাহ- ২৫৬)।
আর যারা আল্লাহ যা নাযিল করেছেন, তার মাধ্যমে ফয়সালা করে না, তারাই কাফের, জালেম। (সুরা মায়েদাহ- ৪৪, ৪৫)। সুরা নিসার ৬০ নং আয়াতে বর্নিত- “এবং তারা ফয়সালার জন্য তাগুতের কাছে যেতে চায়, যদিও তারা তাগুতকে প্রত্যাখান করার জন্য আদিষ্ট হয়েছে। কিন্তু শয়তান তাদের সুদূর বিপথে নিয়ে যেতে চায়।”
আল্লাহতায়ালা আরো বলেন- “তারা তাদের পন্ডিত ও ধর্মগুরুদের রব হিসেবে গ্রহণ করেছিল।” (সুরা তওবা, আয়াত ৩১)। যদিও খ্রিষ্টানরা তাদের ধর্মগুরুদের সিজদাহ দিত না কিন্তু আল

image