Discover posts

Explore captivating content and diverse perspectives on our Discover page. Uncover fresh ideas and engage in meaningful conversations

জীবন হলো মূলতই বারবার হারিয়ে যাওয়া এবং তারপরে নিজেকে খুঁজে পাওয়ার একটি চক্র। সেই চক্রের মধ্যে অনেকগুলি ছোট চক্র রয়েছে যেখানে আপনি একটি ছোট ডিগ্রীতে হারিয়ে যান এবং তারপর আবার নিজেকে খুঁজে পান। কখনও কখনও আপনি ইচ্ছাকৃতভাবে, কিংবা সচেতন অথবা অচেতনভাবে নিজের সাথে এটি করেন। প্রতিবারই যখন আপনি হারিয়ে যান তখন এটি থেকে আপনি কিছু শিখতে পারেন বা ভিন্ন দৃষ্টিকোণের কিছু অনুভব করতে পারেন।" _

আটলান্টিক মহাসাগরের বিপরীত দিকে মিললো ‘ডাইনোসরের’ পায়ের ছাপব্রাজিলের সুসা বেসিনের প্লাবনভূমিতে ডাইনোসরের পায়ের ছাপ পাওয়া যায়। ছবি: সিএনএন নিউজ।
১২০ মিলিয়ন বছর আগে ভ্রমণ করেছিলো বিলুপ্ত প্রজাতি ‘ডাইনোসর’। সাম্প্রতিক সময়ে গবেষকদের একটি আন্তর্জাতিক দল, আফ্রিকা ও দক্ষিণ আমেরিকা মহাদেশ আলাদা হয়ে যাওয়ার আগে আটলান্টিক মহাসাগরের বিপরীত দিকে ‘ডাইনোসর’-এর পায়ের চাপের সেট শনাক্ত করেছে বলে দাবি করেছে। এক প্রতিবেদনে যুক্তরাষ্ট্রের সংবাদমাধ্যম সিএনএন নিউজ এ তথ্য জানায়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, জীবাশ্মবিদরা ব্রাজিল ও ক্যামেরুনে প্রারম্ভিক ক্রিটেসিয়াস যুগের ২৬০ টিরও বেশি ডাইনোসরের পায়ের ছাপ খুঁজে পেয়েছেন। যা বর্তমানে আটলান্টিক মহাসাগরের বিপরীত দিকে ৩ হাজার ৭শ’ মাইল (৬ হাজার কিলোমিটার) দূরে পাওয়া যায়।
টেক্সাসের সাউদার্ন মেথডিস্ট ইউনিভার্সিটির জীবাশ্মবিদ এবং নিউ মেক্সিকো মিউজিয়াম অফ ন্যাচারাল হিস্ট্রি অ্যান্ড সায়েন্স দ্বারা সোমবার প্রকাশিত একটি গবেষণার প্রধান লেখক লুই এল জ্যাকবস বলেন, বয়স, আকৃতি এবং ভূতাত্ত্বিক প্রেক্ষাপটে পায়ের ছাপগুলো একই রকম।উত্তর-পূর্ব ব্রাজিলের সোসা বেসিন থেকে একটি থেরোপড পায়ের ছাপ দেখা যাচ্ছে। ছবি: সিএনএন নিউজ।
প্রকাশিত গবেষণার সহ-লেখক ডায়ানা পি বলেছেন, বেশিরভাগ জীবাশ্ম প্রিন্ট তিন-আঙ্গুলযুক্ত থেরোপড ডাইনোসর দ্বারা তৈরি করা হয়েছিলো। এদের মধ্যে কিছু সম্ভবত লম্বা ঘাড় এবং লেজযুক্ত চার-পায়ের সরোপড বা অর্নিথিসিয়ানদের অন্তর্ভুক্ত ছিল, যাদের

image

আবার আসিব ফিরে ধানসিড়িটির তীরে-এই বাংলায় হয়তো মানুষ নয়- হয়তো বা শঙ্খচিল শালিকের বেশে;
হয়তো ভোরের কাক হয়ে এই কার্তিকের নবান্নের দেশে কুয়াশার বুকে ভেসে একদিন আসিব এ কাঁঠাল-ছায়ায়; হয়তো বা হাঁস হবো- কিশোরীর ঘুঙুর রহিবে লাল পায়, সারাদিন কেটে যাবে কলমির গন্ধভরা জলে ভেসে ভেসে;
আবার আসিব আমি বাংলার নদী মাঠ খেত ভালোবেসে
জলাঙ্গীর ঢেউয়ে ভেজা বাংলার এ সবুজ করুণ ডাঙায়;
হয়তো দেখিবে চেয়ে সুদর্শন উড়িতেছে সন্ধ্যার বাতাসে; হয়তো শুনিবে এক লক্ষ্মীপেঁচা ডাকিতেছে শিমুলের ডালে;
হয়তো খইয়ের ধান ছড়াতেছে শিশু এক উঠানের ঘাসে; রূপসার ঘোলা জলে হয়তো কিশোর এক সাদা ছেঁড়া পালে
ডিঙা বায়;--রাঙা মেঘ সাঁতরায়ে অন্ধকারে আসিতেছে নীড়ে
দেখিবে ধবল বক; আমারেই পাবে তুমি ইহাদের ভিড়ে-
কবিতা- আবার আসিব ফিরে
✍️ জীবনানন্দ দাশ

কোন উপন্যাসের মাধ্যমে হুমায়ুন আহমেদ স্যারের বই পড়া শুরু করেছিলেন?🌻
আমিঃ লীলাবতী! 🤍
অসম্ভব সুন্দর একটা বই ছিলো।

জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে ড. মুহাম্মদ ইউনূস তার প্রতিনিধিদলে নিয়ে যাচ্ছেন মাত্র ৭ জনকে। আর হাসিনা সবসময়ই শ'খানেকের বেশি মানুষ নিয়ে যাইতো, কখনও কখনও সেই সংখ্যা দুইশ'-ও ছাড়ায়ে যেতো।
যাইহোক, হাসিনার বিদেশ সফরের বহর এত বড় হতো কীভাবে তার একটা নমুনা বলি। বছর কয়েক আগে ২০১৮ সালের জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে হাসিনার বিশাল বহরে জায়গা পেয়েছিলো চট্টগ্রামের রাস্তা বিষয়ক গবেষক নায়ক রিয়াজ ও তৈলবিষয়ক গবেষক নায়ক ফেরদৌসের মত বিশিষ্ট দুই ভদ্রলোকও!
এবং সাম্প্রতিক সময়ে ফাঁস হওয়া 'আলো আসবেই' নামক শো-বিজ দুনিয়ার দালালদের হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপের এডমিনদের ভেতর অন্যতম দুই কাণ্ডারী ছিলো এই রিয়াজ-ফেরদৌস।
ওরা হসিনাকে টিকায়ে রেখে আলো আনতে চেয়েছিলো ওদের জীবনে, আমার ধারণা জনগণ সুযোগ পেলে ওদের 'ইয়ে'-টা একদম লাল করে দিতো পিটাইতে পিটাইতে!😎

ঝাল খেলেই হিচকি উঠবে এমন নয়, পরিস্থিতি অনুযায়ী হিচকি ওঠে।
এমন অনেক খাদ্য বা পানীয় বা পরিস্থিতি আছে যা আমাদের স্নায়ুতন্ত্রকে উত্তেজিত করে ডায়াফ্রাম কে সংকুচিত করে ফলে হিচকি উঠে।
ঝাল খাবারে থাকা ক্যাপসাইসিন পেটে বা গলায় থাকা নার্ভকে উত্তেজিত করে, যার ফলে ডায়াফ্রাম (শ্বাস-প্রশ্বাস নিয়ন্ত্রণকারী পেশি) আকস্মিক সংকুচিত হয়।এই সংকোচনের ফলেই হিচকি উঠে।
কার্বনেটেড ড্রিঙ্কস খেলেও অনেকের হিচকি উঠে এই কারণে।
অতিরিক্ত আবেগ বা মানসিক চাপ,অ্যালকোহল পান করা,অতিরিক্ত খাওয়া,গরম খাবার খাওয়ার পর হঠাৎ ঠান্ডা খাবার খাওয়া,বেশি তাড়াতাড়ি খাওয়া,ধূমপান করা,অত্যধিক হাসি,অ্যাসিডিটি ইত্যাদি অনেক কারণে হিচকি উঠতে পারে।😍😍

শিশু বধূ (বয়স ৭) তার স্বামীর সাথে (বয়স ১৪),ভারত বর্ষ (১৯৪৭।
ফটোগ্রাফার: মার্গারেট বোর্ক-হোয়াইট
সূত্র: লাইফ আর্কাইভ

image

image

আঠার’শ পনের সালের জুন মাসের একটা রাত। জায়গাটা, সুইজারল্যান্ডের জেনেভা লেইক। একটা ঘরোয়া আড্ডায় উপস্থিত তিনজন পুরুষ ও একজন তরুণী। একজন একটা চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দেন হঠাৎ। চারজন একটা করে গল্প লিখবে, গল্পটা হবে ভৌতিক। লেখার পর সবাই ভোট করবে, যার গল্প বেশী ভোট পাবে সে হবে বিজয়ী। দেখা যাক কার গল্পের জয় হয়।
তরুণী রাত্তিরে চিন্তাভাবনা করলেন। কী গল্প লেখা যায়? কী নিয়ে? যেটা হবে ভৌতিক গল্প কিন্তু সবার চেয়ে আলাদা। ভাবতে ভাবতে ঘুমালেন। এবং দুঃস্বপ্ন দেখলেন। দুঃস্বপ্নটার বর্ণনা এমন:
‘ঝড়ো বৃষ্টির রাত, মরদেহে প্রাণ সঞ্চার হয়েছে, জেগে উঠেছে অশুভ কিছু, বিশাল তার দেহ, হলুদ ঘোলাটে চোখ, বীভৎস চেহারা নিয়ে ধেয়ে আসছে এক দানব। তার গন্তব্য এক নিরীহ সায়েন্টিস্ট। দানবটা তাকে ছুঁতে চায়।’
তরুণী ঘুম থেকে উঠেই লিখলেন একটা গল্প। বাকি তিনজন বিনাবাক্য ব্যয়েই স্বীকার করে নিলেন এই গল্প সেরা এবং জয়ী। তার তিন বৎসর পর এই গল্পটা প্রথমবার একটা উপন্যাস আকারে আসে। আর জন্ম নেয় বিশ্বসাহিত্যের প্রথম সায়েন্স ফিকশন। এবং তর্কসাপেক্ষে বিশ্বসাহিত্যের দ্বিতীয় বিখ্যাত হরর।
এক রাত্তিরের ঘরোয়া আড্ডায় বাজি জিতে বিশ্বসাহিত্য রাঙিয়ে দিয়েছিলেন যে তরুণী, আজ তাঁর জন্মদিন। মেরি শেলী। যখন তিনি 'ফ্রাংকেনস্টাইন' লিখেছেন, তাঁর বয়স তখন মাত্র আঠার। ওই রাতে বাজিতে যাদের হারিয়েছিলেন তিনি, তারা তিনজন ছিলেন যথাক্রমে পার্সি বিশি শেলী, কবি লর্ড বায়রন ও চিকিৎসক জন পলিডোরি।

image
Franklin changed his profile picture
42 w

image