Explore captivating content and diverse perspectives on our Discover page. Uncover fresh ideas and engage in meaningful conversations
মাত্র ৬৬ বছরের ব্যবধান।মাটি থেকে চাঁদের বুকে পা রাখার!🙂
মাত্র ৬৬ বছরের ব্যবধানে মানুষ আকাশের প্রথম উড়ান থেকে চাঁদের মাটিতে পা রেখেছে—এ যেন এক অভাবনীয় গল্প! ১৯০৩ সালের ১৭ ডিসেম্বর সকাল ১০টা ৩৫ মিনিটে রাইট ভ্রাতৃদ্বয়ের "রাইট ফ্লায়ার" নামের ছোট্ট উড়োজাহাজটি প্রথমবার আকাশে উড়ল। অরভিল রাইট শুয়ে শুয়ে এর নিয়ন্ত্রণ করছিলেন, আর তার ভাই উইলবার পাশে দৌড়ে উড়োজাহাজটি সামলাচ্ছিলেন। ১২ সেকেন্ডের সেই ছোট্ট উড়ানটিতে তারা পাড়ি দিলেন মাত্র ১২০ ফুট। কিন্তু এই ছোট্ট পদক্ষেপটাই ছিল এক বিশাল বিপ্লবের শুরু।
এর ঠিক ৬৬ বছর পর, ১৯৬৯ সালে, নীল আর্মস্ট্রং আর বাজ অলড্রিন চাঁদের বুকে প্রথম মানুষের পা ফেলে ইতিহাস গড়লেন। তারা পৃথিবী থেকে প্রায় ২,৪০,০০০ মাইল দূরত্ব পাড়ি দিয়েছিলেন মাত্র ৭৬ ঘণ্টায়। দুই যুগের কম সময়ে মানুষ আকাশ পেরিয়ে মহাকাশ জয়ের স্বপ্নকে বাস্তব করে তুলল
রাশিয়ার সাইবেরিয়ার গভীর জঙ্গলে খননকাজের সময় শ্রমিকরা মাটির নিচ থেকে একটি অদ্ভুত বস্তু আবিষ্কার করেছে। বস্তুটি দেখতে অনেকটা উড়ন্ত চাকতির মতো, যার গায়ে অজানা চিহ্ন এবং নকশা রয়েছে। স্থানীয়দের মধ্যে গুজব ছড়িয়ে পড়েছে যে এটি ভিনগ্রহীদের একটি যান, যা বহু বছর আগে এখানে পড়ে গিয়েছিল।
এটি নিয়ে বিজ্ঞানীরা এখনও স্পষ্ট কোনো মতামত দেননি, তবে কেউ কেউ ধারণা করছেন এটি হয়তো প্রাচীন কোনো সভ্যতার লুকানো প্রযুক্তি। রহস্যময় এই আবিষ্কার ঘিরে জায়গাটি কড়া নিরাপত্তায় রাখা হয়েছে। এটি কি সত্যিই ভিনগ্রহীদের কোনো যান, নাকি মানুষের অজানা ইতিহাসের অংশ?"
AI Revolution: Streamlining Operations and Enhancing Customer Engagement
Exploring Biochar Production: The Role of Vacuum Ovens & Rotary Tube Furnaces
স্পেনের গ্যালিসিয়াতে রয়েছে এই বিস্ময়কর সমুদ্র সৈকত, নাম দ্য বিচ অফ ক্যাথেড্রাল। পৃথিবীতে সুন্দর সমুদ্র সৈকতের অভাব নেই। তবে এই বিচ বিস্ময়কর কেন?
কারণ দ্য বিচ অফ ক্যাথেড্রাল'এর মতো একেবারে সৈকতের ওপরেই অদ্ভুত শিলা গঠন সম্ভবত পৃথিবীর আর কোথাও দেখা যায় না। সমুদ্র সৈকতটি এর দুর্দান্ত শিলাগঠন এবং প্রাকৃতিক খিলানের জন্য বিখ্যাত। এর এই অত্যাশ্চর্য এবং ব্যতিক্রমী প্রাকৃতিক গঠনের সঠিক কারণ যদিও প্রকৃতিবিদরা নিশ্চিত করে বলতে পারেননি।
দুটি ভিন্ন মতামতের একটি বলছে আজ থেকে কয়েক লক্ষ বছর আগে এখানে সমুদ্রের উপস্থিতি ছিল না। এখানে ছিল এক সুবিশাল মালভূমি। পরে প্রাকৃতিক পরিবর্তন ঘটেছে। সমুদ্র সরে এসেছে। আর মালভূমি প্রাকৃতিক ক্ষয়ের কারণে সৈকতে এমন আকার নিয়েছে। এই মতটি বিজ্ঞানীদের গ্রহণযোগ্য বলে মনে হয়েছে।
আজকের দিনে সৈকতটির অনন্য পরিবেশ ফটোগ্রাফি এবং প্রকৃতির বিস্ময়গুলিতে যারা আকর্ষণ বোধ করেন তাদের এখানে টেনে আনে...
টা হচ্ছে ব্রাজিলের শহর এবং অ্যামাজনের জঙ্গলের সীমানা !
কল্পনা করুন, একদিকে আধুনিক শহরের ব্যস্ততা,উঁচু ভবন, কংক্রিটের রাস্তা, আর মানুষের আনাগোনা। অন্যদিকে শুরু হয় পৃথিবীর সবচেয়ে রহস্যময় বন—অ্যামাজন রেইন ফরেস্ট। কিন্তু জানেন কি, এই দুই জগতের মাঝে রয়েছে এক আশ্চর্য সীমানা, যা আপনাকে অবাক করে দেবে?
শহরের শেষ আর বনের শুরু যেন প্রকৃতির এক নিখুঁত আঁকা লাইন। কোনো বিশৃঙ্খলা নেই, কোনো গাছ শহরে ঢুকে পড়েনি, আবার শহরের কংক্রিটও বনের শান্ত পরিবেশ ভেদ করতে পারেনি। এটি এমন এক চমকপ্রদ দৃশ্য, যা দেখে মনে হবে প্রকৃতি যেন মানুষকে স্পষ্ট বার্তা দিয়েছে—“আমার জায়গায় তোমার প্রবেশ নিষেধ!”
এই দৃশ্য শুধু ভৌগোলিক নয়, এটি আধুনিকতা ও প্রাচীনতার এক অনন্য সীমানা। পৃথিবীতে এমন নিখুঁত প্রাকৃতিক বর্ডার খুব কমই দেখা যায়।
অ্যামাজনের এই বিস্ময় নিজের চোখে না দেখলে আপনি জানতেই পারবেন না পৃথিবী কতটা অদ্ভুত হতে পারে। এটি এমন একটি দৃশ্য, যা আপনাকে ভাবিয়ে তুলবে প্রকৃতিই আসলেই অদ্ভুত !!
অজানাকে জানাতে চাই ~
সোয়াচ অফ নো গ্রাউন্ড
স্থানীয়রা জায়গাটিকে বলে " নাই বাম"। নৌকা ঠিক করার জন্য আমি বেশ কয়েকজন মাঝির সাথে কথা বলছিলাম। তাদেরকে জিজ্ঞেস করলাম, জায়গাটার নাম, নাই বাম কেন!
মাঝির ভাষ্য, জায়গাটা এতটাই গভীর দড়ি ফেলতে ফেলতে দড়ি শেষ হয়ে যায় কিন্তু জায়গার গভীরতা পরিমাপ করা যায় না, তাই নাম 'নাই বাম' মানে যার কোন তল নাই।
মাঝের ভাষ্য, নাই বামের পানি এতটাই নীল, সাগরের অন্য কোথাও এত নীল পানি সে দেখেনি।
মাঝির কথা শুনে আমার যাওয়ার ইচ্ছা আরও বেশ কয়েক গুনে বেড়ে গেছে। আমরা গত তিন বছর ধরে চেষ্টা করছি এই নাই বামে যাওয়ার জন্য। কোন না কোন কারণে যাওয়া হয়ে ওঠেনি। এবার প্রবলভাবে ইচ্ছা এই নাইবামে যাওয়ার।
সেজন্য ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছি আপনাদের কয়েকজনকে সাথে নিয়েই এখানটায় একটা অ্যাডভেঞ্চারাস অভিযানে যাব।
উইকিপিডিয়া এবং বিভিন্ন জায়গায় ঘাটাঘাটি করে দেখলাম এই জায়গায় আট ধরনের তিমি, ডলফিন সহ নানান প্রজাতির মাছ আছে। কিন্তু ব্যক্তিগতভাবে আমার কাছে মনে হয় এই অভিযানে গিয়ে যদি তিমি মাছ দেখতে পারা যায় সেটা ভাগ্যের ব্যাপার হবে।
এবার অভিযানটা সম্পর্কে কিছু কথা বলে নেয়া যাক -
*** আমরা মাছ ধরার ট্রলারে করে সমুদ্রে যাবো। চেষ্টা থাকবে বড়সড় ট্রলারে নেয়ার।
পৃথিবীটা ঠিক যেনো পায়ের নিচে। এই কারণেই তিব্বতকে বলা হয় পৃথিবীর ছাদ। আমার একেবারে পেছনের কালো পর্বতশ্রেণীই হলো হিমালয়। মাউন্ট এভারেস্ট বেস ক্যাম্পে যাওয়ার পথে কিউলা পাসে দাঁড়িয়ে ছবিটা তুলেছিলাম। মায়াবী তিব্বত আমাকে ডাকছে অদৃশ্য ইশারায়। তাইতো ফেব্রুয়ারির শুরুতে একটি গ্রুপ দিয়ে রওনা দিচ্ছি তিব্বতের পথে।
Shakib Hasan
Delete Comment
Are you sure that you want to delete this comment ?
Sabbir Ahmed
Delete Comment
Are you sure that you want to delete this comment ?
Nafis Iqbal
Delete Comment
Are you sure that you want to delete this comment ?