Explore captivating content and diverse perspectives on our Discover page. Uncover fresh ideas and engage in meaningful conversations
Tructiepdaga chính là thú vui truyền thống của người dân Đông Nam Á nói chung, cũng như người Việt Nam nói riêng. Hãy cùng đến với trực tiếp đá gà nhé.
Địa Chỉ: 418 Đường Hoàng Ngân, Phường 16, Quận 8, Thành phố Hồ Chí Minh, Việt Nam
Email: tructiepdagabett@gmail.com
website: https://tructiepdaga.bet/
Hastags: #tructiepdaga #dagatructiep
What is Running Ball Betting? A Comprehensive Guide on How to Bet Effectively | #football
জানেন কি!!! আমাজন নদীতে একটিও ব্রিজ নেই – এটি পৃথিবীর দ্বিতীয় দীর্ঘতম নদী, কিন্তু সারা নদীজুড়ে কোথাও কোনো ব্রিজ নেই।
বিশ্বের সর্ববৃহৎ নদী ব্যবস্থা – আমাজন নদী ১১০০টিরও বেশি উপনদীর সাথে সংযুক্ত।
মিষ্টি জলের সর্বাধিক সরবরাহকারী – পৃথিবীর মোট মিষ্টি জলের ২০% আমাজন নদী থেকে আসে।
আমাজনে বিপুল জীববৈচিত্র্য – আমাজনের জলে ৩,০০০ এরও বেশি প্রজাতির মাছ পাওয়া যায়।
নদীর নিচে আরেকটি নদী – আমাজনের নিচে ‘হামজা নদী’ নামে একটি ভূগর্ভস্থ নদী প্রবাহিত হয়।
নদীর দৈর্ঘ্য পরিবর্তনশীল – বর্ষাকালে আমাজনের চওড়া ৪০ কিলোমিটার পর্যন্ত বেড়ে যায়।
নদীর উল্টো প্রবাহ – প্রায় ১১ মিলিয়ন বছর আগে আমাজন নদীর প্রবাহ ছিল উল্টো দিকে।
গোপন রহস্যময় শব্দ – নদীতে এমন কিছু অজানা শব্দ শোনা যায়, যা এখনও অমীমাংসিত।
মারিয়ানা ট্রেঞ্চ হলো প্রকৃতির এক বিস্ময়কর রহস্য, যা পশ্চিম প্রশান্ত মহাসাগরের নীলে ঢাকা এক নিঃশব্দ জগৎ! ফিলিপাইনের পূর্বে এবং জাপানের দক্ষিণে লুকিয়ে থাকা এই গভীর সমুদ্রের পরিখা যেন পৃথিবীর হৃদয় পর্যন্ত পৌঁছানোর পথ।
চ্যালেঞ্জার ডিপ – পৃথিবীর গোপন দরজা
মারিয়ানা ট্রেঞ্চের সবচেয়ে গভীর অংশটি হলো চ্যালেঞ্জার ডিপ। এটি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় 10,916 মিটার (35,814 ফুট) নিচে অবস্থিত—এতটাই গভীর যে, যদি এভারেস্টকে উল্টে ফেলেও এতে রাখা হয়, তবুও চূড়া পানির নিচে থেকে যাবে! ভাবুন তো, এর নিচে দাঁড়িয়ে থাকলে মাথার ওপর ১,০০০ হাতির সমান চাপ পড়বে!
অবস্থান এবং আকর্ষণীয় তথ্য
পরিখাটি গুয়ামের ঠিক দক্ষিণ-পশ্চিমে, প্রায় ২০০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এবং এটি মারিয়ানা দ্বীপপুঞ্জের একটি অংশ। ম্যানিলা থেকে এর দূরত্ব প্রায় ২,৫০০ কিলোমিটার—মানে, ঢাকার চেয়ে সিডনি অনেকটা কাছে!
জন্ম কাহিনি – প্লেটের যুদ্ধ
মারিয়ানা ট্রেঞ্চ পশ্চিম প্রশান্ত মহাসাগরে, ফিলিপাইনের পূর্বে এবং জাপানের দক্ষিণে অবস্থিত। এর গভীরতম বিন্দু, চ্যালেঞ্জার ডিপ, সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় 10,916 মিটার (35,814 ফুট) নীচে অবস্থিত এবং এটিকে পৃথিবীর সবচেয়ে গভীরতম স্থান হিসাবে বিবেচনা করা হয়।
পরিখাটি গুয়ামের প্রায় 200 কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থিত, নিকটতম প্রধান দ্বীপ এবং মারিয়ানা দ্বীপপুঞ্জের অংশ। এটি ফিলিপাইনের রাজধানী ম্যানিলা থেকে আনুমানিক 2,500 কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। মারিয়ানা ট্রেঞ্চ মারিয়ানা প্লেটের নীচে প্রশান্ত মহাসাগরীয় প্লেটের উপনিবেশ দ্বারা গঠিত হয়েছিল এবং এটি ভূতাত্ত্বিকভাবে সক্রিয় রিং অফ ফায়ারের অংশ। এর চরম গভীরতা এবং অপরিমেয় চাপের কারণে, এটি বিশ্বের সবচেয়ে কম অন্বেষণ করা স্থানগুলির মধ্যে একটি।
এ যেন এক রঙ্গিন শাড়ীর আঁচল! তার উপরে যেন বসানো হয়েছে মূল্যবান রক্তিম রুবী পাথর তথা মানিকের টুপি। এ দৃশ্য যেমনি সুন্দর তেমনি অকল্পনীয়। বহু দূর থেকে পরিষ্কার দেখা যায় দিগন্ত প্রসারিত এমন দৃশ্য। এটি আজারবাইজানের বকতি পর্বতমালায় সৃষ্ট একটি নান্দনিক মালভূমি। ভূমিকম্পের কারণে নরম মাটি বসে গিয়েছিল অতঃপর বহু বছর বৃষ্টির পানির মাধ্যমে সে মাটি সরে গিয়ে পাথরের শক্ত স্তরটি উন্মুক্ত হয়। আর এভাবেই প্রকৃতির রূপ সৌন্দর্য ভেসে এসেছে প্রকাশ্যে।
এখানে পাথরের প্রতিটি স্তর সৃষ্টি হতে লাখো বছর সময় লেগেছিল। ফটোগ্রাফারদের কাছে নান্দনিক একটি দৃশ্য এবং মনোরম একটি ছবি কিন্তু ভূ-গবেষকদের কাছে এটি একটি বিস্ময়! তাদের ব্যাখ্যা আরো চিত্তাকর্ষক ও মনোরম। প্রতিটি রঙ্গিন স্তরের বৈজ্ঞানিক ভিন্ন ব্যাখ্যা রয়েছে। মাটির অভ্যন্তর লোহা, তামা, ম্যাঙ্গানিজ, সালফার সহ যত ধরনের মৌলিক যৌগ রয়েছে; এ সবের আচরণের কারণে ভূপৃষ্ঠের মাটি ও পাথরের বর্ণ পরিবর্তন হয়। এখানেও তাই হয়েছে।
নাসা রকেট উৎক্ষেপণের সময় বিপুল পরিমাণ পানি ব্যবহার করে শব্দ ও আগুন নিয়ন্ত্রণে। রকেটের ইঞ্জিন থেকে প্রচণ্ড শব্দ সৃষ্টি হয়, যা লঞ্চ সাইট এবং onboard থাকা মূল্যবান ইলেকট্রনিক যন্ত্রপাতিকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে।
পানি এই শব্দ তরঙ্গ শোষণ করে শব্দের মাত্রা ১৪২ ডেসিবেল পর্যন্ত কমিয়ে আনে, যা ক্ষতির ঝুঁকি অনেকটাই কমায়। একই সঙ্গে, ইঞ্জিনের তীব্র তাপ এবং আগুনের ঝুঁকিও লঞ্চপ্যাডে থাকে। পানি এই তাপ শীতল করে এবং আগুনের সম্ভাবনা প্রতিরোধ করে। তাছাড়া, উৎক্ষেপণের সময় সৃষ্ট ধোঁয়া ও তাপও পানির সাহায্যে নিয়ন্ত্রণ করা হয়।
মানব সভ্যতার সূচনালগ্নের প্রথম শহর উরুক: সুমেরীয় সভ্যতার বিস্ময়
আমরা যদি মানব ইতিহাসের একেবারে শুরুর দিকে ফিরে যাই, তাহলে আমাদের সামনে উঠে আসে সুমেরীয় সভ্যতার প্রথম শহর উরুক। এই প্রাচীন শহরটি বর্তমানের ইরাকের দক্ষিণাঞ্চলে অবস্থিত, এবং ধারণা করা হয় যে এটি ৬৫০০ থেকে ৪০০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দের মধ্যে গড়ে উঠেছিল। পৃথিবীর প্রথম শহর হিসেবে পরিচিত উরুক শুধু নগর জীবনের সূচনা নয়, মানব সভ্যতার উদ্ভব এবং উন্নতির এক অনন্য নিদর্শন।
উরুককে বিশ্বের প্রথম শহর হিসেবে অনেক গবেষক এবং ঐতিহাসিকরা বিবেচনা করেন। এখানে নগর জীবনের প্রথম উদাহরণ পাওয়া যায়, যেখানে কৃষি, বাণিজ্য, এবং সাংস্কৃতিক জীবনের বিস্তার ঘটেছিল। বিশাল প্রাচীরঘেরা এই শহরে ছিল সুশৃঙ্খল প্রশাসনিক ব্যবস্থা, যার মাধ্যমে নগর পরিচালিত হতো। উরুকের মানুষেরা ছিল উদ্ভাবনী, এবং এখানেই প্রথম লেখার পদ্ধতি উদ্ভাবিত হয়েছিল, যা কিউনিফর্ম নামক লিপি দ্বারা চিহ্নিত।
১৮৪৯ সালে বিখ্যাত প্রত্নতত্ত্ববিদ উইলিয়াম লফ্টস উরুক শহরের ধ্বংসাবশেষ আবিষ্কার করেন। তার এই আবিষ্কার মানব ইতিহাসের একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা করে। উরুকের প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান আজও গবেষকদের জন্য এক চমকপ্রদ বিশ্লেষণমূলক ক্ষেত্র হিসেবে বিবেচিত হয়। এখান থেকে সংগৃহীত নিদর্শনগুলোর মাধ্যমে প্রাচীন নগর জীবনের অনেক অজানা দিক সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়।
Nafis Iqbal
Delete Comment
Are you sure that you want to delete this comment ?
Fahim Ahmed
Delete Comment
Are you sure that you want to delete this comment ?