Explore captivating content and diverse perspectives on our Discover page. Uncover fresh ideas and engage in meaningful conversations
এটি হল তুপোপদান পিক যাকে "পাসু কোনস"ও বলা হয়। পাকিস্তানের গিলগিট-বালতিস্তানের পাসু গ্রামের কাছে অবস্থিত এই অদ্ভুত পর্বতশৃঙ্গ। অদ্ভুত বলার কারণ এর আরেকটি নামের মধ্যে লুকিয়ে আছে। এই পর্বত "হট মাউন্টেন" নামেও পরিচিত। উঁচু এবং দারুণ শীতল হলেও এর তীক্ষ্ণ শৃঙ্গগুলি কিন্তু বেশিক্ষণ তুষার রাখে না। এই অদ্ভুত বৈশিষ্ট্যর জন্যে এই পর্বতের এমন নাম হয়েছে। তবে এর শৃঙ্গ কিন্তু গরমের কারণে তুষার ধরে রাখে না এমনটা নয়। আসলে তাদের দারুণ খাড়া ঢালের কারণে তুষার জমা হলেও তা টিকে থাকতে পারে না।
এই পর্বত থেকে হিমবাহ গলে হুনজা নদী চাপারসান এবং খুঞ্জেরাব গিরিপথে প্রবেশ করে কারাকোরাম রেঞ্জের মধ্য দিয়ে দক্ষিণে প্রবাহিত হয়েছে। অবশেষে সিন্ধু নদে এসে মিলে যাবার বেশ কিছুটা আগে গিলগিট নদীর সঙ্গে মিলিত হয়েছে। বিখ্যাত কারাকোরাম হাইওয়ে হুনজা নদীর পথকে অনুসরণ করে এই পার্বত্য-উপত্যকার সঙ্গে সংযুক্ত হয়েছে। এই অঞ্চলের নদী এবং শিখরগুলি হিমবাহ এবং প্রাকৃতিক টেকটোনিক কার্যকলাপ দ্বারা লক্ষাধিক বছর আগে এমন আকৃতি পেয়েছে যা দূর থেকে সত্যিই মনোমুগ্ধকর দেখতে
আমি মেজর ডালিম বলছি৷ যা দেখেছি, যা বুঝেছি, যা করেছি। Goosebumps to see the Legend on Live 🔥
উনার ব্যাপারে ছোটবেলায় অনেক শুনেছি৷ তখনও বই পড়া হয়নি৷ ২৪র জুন মাসে কি মনে করে জানি আমি উনার বইটা পড়ি। যেদিন বইটা পড়ি সেদিন এক বসাতে পুরো রাত পার করে দিলাম। বীভৎস সেই ঘটনাগুলো পড়ে আমার রীতিমতো গায়ের লোম দাঁড়িয়ে গিয়েছিল৷ উনার বইটা পড়ার পর আমার ইচ্ছা হলো নিষিদ্ধ বইগুলা পড়ার। বেশ কয়েকটা বই পড়া শেষ করি৷ অনেক ভাইব্রাদারদের সেগুলো সাজেস্টও করি৷ বস্তাপচা মুজিবময় চটি দিয়ে শৈশব কাটিয়েছিলাম৷ লজ্জা হয়েছিল অনেক৷ তবে সত্য যেমন কখনো চাপা থাকে না, ঠিক তেমনি আমার জানার ভুলটাও আর ভুল থাকলো না৷
প্রিয় বা:ঙ্গু সমাজ। উনি তোমাদের কাছে শুধুই মেজর ডালিম। আমার কাছে গেম অব থ্রোনসের ব্র্যান স্টার্ক৷ যিনি বেঁচে আছেন আমাদের ফেলা আসা ইতিহাস হয়ে
এটি হচ্ছে জাপানের ঘোস্ট স্টেশন !!
কল্পনা করুন এমন একটি রেল স্টেশনের যেখানে কোনো মানুষের আসার অথবা সেখান থেকে যাওয়ার কোনো পথ নেই ! যদি মানুষের আসার অথবা যাওয়ারই পথ না থাকে তাহলে এই স্টেশন কাদের জন্য ? তাহলে তো একে ঘোস্ট স্টেশনই বলা যায় !
জাপানে অবস্থিত এই স্টেশনের নাম সেরিউ মিহারশি রেল স্টেশন ! এই রেল স্টেশনের কোনো প্রবেশপথ অথবা বের হবার পথ নেই ! এই স্টেশনটি মূলত তৈরি করা হয়েছে যেন ট্রেন থেকে নেমে যাত্রীরা স্টেশনে কিছুক্ষণের জন্য আরাম করতে পারে এবং প্রকৃতি উপভোগ করতে পারে ! যেহেতু এখান থেকে যাবার কোনো উপায় নেই তাই একবার নামলে আবার অন্য ট্রেনের জন্য অপেক্ষা করতে হয় !
আমি মেজর ডালিম বলছি?
ইউটিউবের সব রেকর্ড ভেঙ্গে একযোগে সাড়ে ৭ লাখ প্লাস মানুষ তাকে দেখছে,
এবং ৯৮% কমেন্ট পজেটিভ তাহলে সে কিভাবে দেশের মানুষের কাছে ভিলেন হয় আমি তো তাকে হিরো হিসাবে মনে করি এবং সে আসলেই হিরো প্রকৃতি ইতিহাস আজকে সব বলে দিলো,তাকে দেখলেই বুঝা যায় কতটা স্মার্ট এবং সুদর্শন মানুষ ছিলেন, কথা বলার ধরন স্টাইল এবং তাকে দীর্ঘদিন দেশে আসতে দেওয়া থাক তাকে খুনের আসামি বানিয়ে রাখছে,ফাঁসির অর্ডার দেওয়া ছিল এতদিন,এত ক্ষোভ জমা থাকার পরও সে তাদের বিরুদ্ধে মুখ খারাপ তো দূরে থাক কোন খারাপ বাক্য ইউজ করে নাই, স্যালুট ম্যান
পানাম সিটি বাংলাদেশের একটি ঐতিহাসিক স্থান যা নারায়ণগঞ্জ জেলার সোনারগাঁও উপজেলার অন্তর্গত। প্রাচীন বাংলার রাজধানী হিসেবে খ্যাত সোনারগাঁওয়ের মধ্যে পানাম সিটি একটি বিশেষ স্থান দখল করে আছে। মধ্যযুগীয় বাংলার ইতিহাস, ঐতিহ্য এবং বাণিজ্যের প্রতীক হিসেবে রয়েছে এই পানাম নগর!
পানাম সিটির ইতিহাস ১৫শ ও ১৬শ শতাব্দীর দিকে ফিরে যায়। এটি মুঘল আমলে একটি গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্যিক কেন্দ্র ছিল। বাংলার সোনালী যুগে সোনারগাঁও ছিল বস্ত্রশিল্প এবং বাণিজ্যের প্রধান কেন্দ্র। বিশেষত মসলিন কাপড়ের জন্য সোনারগাঁও বিখ্যাত ছিল, এবং পানাম ছিল এই বাণিজ্যের অন্যতম কেন্দ্র।
১৭শ শতাব্দীতে মুঘল শাসনামলে পানাম সিটিতে ব্যবসায়ীরা বসতি স্থাপন করে। তারা এখানে বাড়ি নির্মাণ করে এবং এই অঞ্চলটিকে বাণিজ্যের প্রাণকেন্দ্রে পরিণত করে। পানি ও স্থলপথ উভয়ের সুবিধার কারণে এটি ব্যবসায়ীদের কাছে বিশেষ প্রিয় হয়ে ওঠে। ব্রিটিশ শাসনামলে পানাম সিটি একটি আধুনিক নগরীতে রূপান্তরিত হয়। সেই সময় নির্মিত বাড়িগুলোতে ব্রিটিশ স্থাপত্যশৈলীর প্রভাব দেখা যায়।
পানাম সিটিতে মুঘল ও ব্রিটিশ স্থাপত্যশৈলীর অপূর্ব সংমিশ্রণ দেখা যায়। এখানে মোট ৫২টি ভবন রয়েছে, যেগুলো ইট, চুন এবং সুরকি দিয়ে নির্মিত। ভবনগুলোর কারুকাজে বিভিন্ন ফুল, লতাপাতা এবং জ্যামিতিক নকশা ব্যবহার করা হয়েছে। বেশিরভাগ ভবন ছিল দুই তলা এবং তিন তলা বিশিষ্ট।
পানাম সিটি শুধু একটি নগরী নয়, এটি বাংলার ইতিহাস ও ঐতিহ্যের ধারক। এখানে বসবাসকারী ব্যবসায়ীরা সোনা, রূপা, মসল
♦️♦️রহস্য রোমাঞ্চপ্রিয় পর্যটকদের ক্ষেত্রে এই হোটেলে আস্তানা গড়তে হলে মূল ভূখণ্ড ছাড়িয়ে ৩২ মাইল দূরে যেতে হবে, বা উড়ে যেতে হবে কোনও হেলিকপ্টারে। কারণ স্থলপথের সঙ্গে এই হোটেলের কোনও যোগ নেই। অদ্ভুত এই হোটেলটি উত্তর ক্যারোলিনার বল্ডহেড আইল্যান্ডের দক্ষিণে ৩২ মাইল সমুদ্রের গভীরে মাথা উঁচিয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে। চারিদিকে সুগভীর আটলান্টিক মহাসাগর এবং তার মাঝে একাকী দাঁড়িয়ে রয়েছে এই হোটেল।
ঐতিহাসিক শমসের গাজীর সুরঙ্গ:
যার এক মাথা বাংলাদেশে অপর মাথা ত্রিপুরার আগরতলায়!
ঐতিহাসিক শমসের গাজীর সুরঙ্গ। এটি পুরোনো ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক ধরে ফেনীর ছাগলনাইয়া উপজেলা সদরের ১০ কিলোমিটার দক্ষিণে গেলে চম্পকনগর। এখান থেকে অটোরিকশায় এক কিলোমিটার পাড়ি দিলেই জগন্নাথ সোনাপুর গ্রাম। গ্রামের বড় এক দিঘির পাড়ে ছোট একটা ঢিবি। এর গায়ে মাটি কেটে বানানো একটা সুড়ঙ্গের মুখ। উঁকি দিলে অপর প্রান্ত দেখা যায় না।
ছাগলনাইয়ার চম্পকনগরের শমসের গাজীর সুড়ঙ্গ দেশের তালিকাভুক্ত প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন। ভাটির বাঘ নামে পরিচিত শমসের গাজী একসময় এ এলাকা শাসন করতেন। এখানে তিনি তৈরি করেছিলেন সুবিশাল কেল্লা, সুড়ঙ্গ আর দিঘি। প্রায় ১৫ একর জায়গায় আজও ছড়িয়ে আছে সেসব নিদর্শন। ১৮ শতকের মাঝামাঝি সময়ে দক্ষিণ-পূর্ব বাংলায় কৃষক ও প্রজাদরদি এক বিপ্লবী শাসক। বৃহত্তর নোয়াখালী, ফেনী, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম ও ত্রিপুরা রাজ্যের কিছু অংশ ছিল তার শাসনাধীন।