এই কাঠামোটি সম্ভবত তিউনিসিয়ার একটি প্রাচীন রোমান জলাধারের অংশ, বিশেষ করে জাঘোয়ানের রোমান জলাধারের অংশ, যা কার্থেজ শহরে জল সরবরাহ করত। খ্রিস্টীয় দ্বিতীয় শতাব্দীতে সম্রাট হ্যাড্রিয়ানের রাজত্বকালে নির্মিত, এই জলাধারটি রোমান বিশ্বের দীর্ঘতম জলাধারগুলির মধ্যে একটি, যা ১৩২ কিলোমিটার (৮২ মাইল) জুড়ে বিস্তৃত। জলাধারটি জাঘোয়ানের ঝর্ণা থেকে জল সংগ্রহ করে কার্থেজে পরিবহন করেছিল, যা সেই সময়ের চিত্তাকর্ষক প্রকৌশল দক্ষতা প্রদর্শন করে। প্রতিবেদন টি ভালো লাগলে শেয়ার করে বন্ধুদের দেখার সুযোগ করে দেবেন।

এইটাই এই টপিকে লাস্ট মিম.

খুব সুন্দর ফটো দেখলে দাদা ভাই ভালো লাগলো দেখতে প্রত্যেক বারের মতনই এবারও তোমার ফটো দেখতে খুব ভালো লাগলো, তুমি ভালো ভিডিও ভালো ফটো পোস্ট করো তার সাথে ব্যাকগ্রাউন্ডে খুব সুন্দর মিউজিক দাও যেগুলো সত্যিই খুব ভালো লাগে শুনতে। তোমার ফটো ভিডিওর জন্য আমি অপেক্ষা করে থাকি। যাই হোক তুমি ভালো থেকো সুস্থ থেকো। এরকম করি সকালের পাশে থেকো আমি জানি তুমি সকালে পাশে থাকো তাও বললাম। শুভ সকাল দাদাভাই তোমার দিনটা খুব খুব ভালো কাটুক

শুভ সকাল ভালোবাসা যুক্ত,রুছাইল কাতার। শীতের আলো ঝলমলে এই দিনটি সবার জন্য আনন্দময় হোক।

এটি হচ্ছে সাইবেরিয়ার বরফময় অঞ্চলে লুকিয়ে থাকা পৃথিবীর সব থেকে রহস্যময় হ্রদ বৈকাল হ্রদ ! এটি পৃথিবীর গভীরতম হ্রদ ! ২৫ মিলিয়ন বছর আগে পৃথিবীর হৃদয়ে সৃষ্টি হয়েছিল এক বিশাল ফাটল—সেই ফাটলের মাঝেই জন্ম নেয় বৈকাল হ্রদ। এর গভীরতা ১,৬৪২ মিটার এবং এটি প্রতি বছর প্রায় ২ সেন্টিমিটার করে প্রসারিত হচ্ছে ! এই হ্রদটি দুটি প্লেট টেকটনিক এর মাঝে অবস্থিত যার ফলে প্রতিবছরই ফাটলের কারণে এটি প্রসারিত হচ্ছে ! এ যেন পৃথিবী নিজেই এর বিস্তার ঘটাচ্ছে !

আজ থেকে ১০০ বছর আগের ঢাকার ছবি যদি দেখেন, তাহলে দেখতে পাবেন অধিকাংশ বিল্ডিং পরিবর্তিত হয়ে গেছে, কিন্তু রাস্তা গুলো আগের জায়গাতেই আছে।
একটা সিস্টেমকে বুঝতে গেলে এই তুলনা থেকে আপনি বুঝতে পারবেন যে, একটা নগর সিস্টেমের কানেকশন হচ্ছে রাস্তা, আর বিল্ডিংগুলো হচ্ছে নোড।
সমাজ ও রাজনীতির সাথে তুলনা করলে, এই নোডগুলো হচ্ছে আপনি, আমি, রাজনৈতিক দল বা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান।
আর কানেকশনগুলোকে আপনি প্রতিস্থাপন করতে পারেন রুলস, কাস্টমস, ফিডব্যাক লুপ, ফরমাল ও ইনফরমাল প্রটোকল, ইনফরমেশন ফ্লো

একটা নদীর গল্প।।
ধানসিড়ি নদী। দৈর্ঘ্যে ১৩ কিলোমিটার। পৃথিবীর আরও অনেক নদীর নিয়তির মতো রূপান্তরিত হয়েছে খালে।হয়ত একদিন নিশ্চিহ্নও হয়ে যাবে। একসময় নদীটির নাম ছিল ধানসিদ্ধের বাঁক।
ঝালকাঠি শহরের অদূরে ধানসিঁড়ি নদীর অপার সৌন্দর্যে বিমোহিত হয়ে রূপসী বাংলার কবি জীবনানন্দ দাশ তাঁর কবিতায় বারবার উল্লেখ করেছেন এর নাম। ঝালকাঠির সুগন্ধা নদী থেকে উৎপত্তি হয়ে ঝালকাঠির মোল্লাবাড়ি, বারৈবাড়ি এবং রাজাপুরের হাইলকাঠি, ইন্দ্রপাশা ও বাঁশতলা—এই গ্রামগুলোর বুকচিরে বয়ে চলা ধানসিঁড়ি এসে রাজাপুরের জলাঙ্গী (জাঙ্গালিয়া নদী) মোহনায় মিশেছে।
ধানসিঁড়ি নদীর প্রথম নাম ছিল ধানসিদ্ধ নদী। অনেকের মতে, ঝালকাঠি জেলার রাজাপুর উপজেলার দিকে বয়ে যাওয়া এ নদীটি পারাপারে এক ডোঙা ধান সিদ্ধ হওয়ার সমপরিমাণ সময় লাগত বলে এর নাম ছিল ধানসিদ্ধ নদী।
প্রচলিত মিথ:
এক ডোঙা ধানসিদ্ধ হতে যে সময় লাগে নদীটি পার হতেও ওই একই সময় লাগতো।
কবি জীবনানন্দ দাশ ধানসিঁড়ি নামটি বারবার তাঁর কবিতায় ব্যবহার করে নদীটিকে বিখ্যাত করে গেছেন।

বগুড়ার বিখ্যাত কটকটি।মহাস্থানগড় এর কটকটি Best

সংস্কারের পর এই প্রথম
বৃহত্তর কুমিল্লা আন্তর্জাতিক এয়ারপোর্টে আপনাকে সু স্বাগতম

টাকা হলে মানুষ পরিবর্তন হয়ে যায়