Explore captivating content and diverse perspectives on our Discover page. Uncover fresh ideas and engage in meaningful conversations
নাসা রকেট উৎক্ষেপণের সময় বিপুল পরিমাণ পানি ব্যবহার করে শব্দ ও আগুন নিয়ন্ত্রণে। রকেটের ইঞ্জিন থেকে প্রচণ্ড শব্দ সৃষ্টি হয়, যা লঞ্চ সাইট এবং onboard থাকা মূল্যবান ইলেকট্রনিক যন্ত্রপাতিকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে।
পানি এই শব্দ তরঙ্গ শোষণ করে শব্দের মাত্রা ১৪২ ডেসিবেল পর্যন্ত কমিয়ে আনে, যা ক্ষতির ঝুঁকি অনেকটাই কমায়। একই সঙ্গে, ইঞ্জিনের তীব্র তাপ এবং আগুনের ঝুঁকিও লঞ্চপ্যাডে থাকে। পানি এই তাপ শীতল করে এবং আগুনের সম্ভাবনা প্রতিরোধ করে। তাছাড়া, উৎক্ষেপণের সময় সৃষ্ট ধোঁয়া ও তাপও পানির সাহায্যে নিয়ন্ত্রণ করা হয়।
পৃথিবীর পূর্ব থেকে পশ্চিমের দূরত্ব ৫০০ বছরের পথ। মাঝখানের ৩০০ বছরের পথে জীবের বসবাস। বাকি ২০০ বছরের পথ বসবাসের অযোগ্য।
পূর্বের ও পশ্চিমের ১০০ করে মোট ২০০ বছরের পথে কোন বসবাসযোগ্য প্রাণী নেই। এই ২০০ বছরের পথ বসবাসের অযোগ্য। এটি অ্যান্টার্কটিক মহাদেশ, যা পৃথিবীর সমস্ত সমুদ্রকে ঘিরে রাখা একটি ৪০% বরফ প্রাচীর নিয়ে গঠিত। এই বরফ প্রাচীর কল্পনাপ্রসূত নয়, এটি বাস্তব এবং ১৮৮০ সাল থেকে বিভিন্ন দেশের আনুষ্ঠানিক অভিযানের নথিপত্রে এটি উল্লেখ করা হয়েছে। এই বরফ প্রাচীরের পরে আবহাওয়ার অবস্থা অত্যন্ত কঠোর। তাপমাত্রা গড়ে মাইনাস (-৫৫°C) পর্যন্ত নেমে যায় এবং বাতাসের গতি ঘণ্টায় ৩০০ কিলো মিটার পর্যন্ত পৌঁছায়। তদুপরি, চরম অন্ধকার, সাথে অক্সিজেনের অভাব, এবং আরও গভীরে প্রবেশ করার চেষ্টা পরিস্থিতি আরও কঠিন করে তোলে। এই প্রাচীরের পরে আনুষ্ঠানিক ভূগোল জরিপ ৪০০-৫০০ কিলোমিটার পর্যন্ত পৌঁছেছে। এর পরে মানুষ আর এগোতে পারেনি, কারণ জেট বিমানের জ্বালানিও সেখানে জমে যায়।
এটি একটি হিমশৈলীর মনোমুগ্ধকর দৃশ্য, যা সমুদ্রের পানির নিচে দৃশ্যমান। হিমশৈলী হলো বিশাল আকারের মিষ্টি বরফের একটি বিরাট টুকরা, যা বৃহত্তর বরফের স্তর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে সাগরের পানিতে ভাসতে থাকে। একটি আশ্চর্যজনক ব্যাপার হলো, হিমশৈলীর প্রায় ৮৯ শতাংশ অংশ পানির নিচে থাকে, আর মাত্র ১১ শতাংশ অংশ পানির উপরে দেখা যায়। এই ধরনের হিমশৈলী সাধারণত অ্যান্টার্কটিকা, আর্কটিক মহাসাগর এবং গ্রিনল্যান্ডের আশেপাশের মুক্ত সাগরে দেখা যায়। গ্রীষ্ম বা বসন্তকালে বরফগুলো ভেঙে পড়ে এবং পানিতে ভাসতে শুরু করে। এই হিমশৈলীর কেন্দ্রের তাপমাত্রা প্রায় -১৫ থেকে -২০ ডিগ্রি সেলসিয়াস থাকে, যা অত্যন্ত শীতল। সত্যিই, এই প্রাকৃতিক সৃষ্টি আমাদের পৃথিবীর একটি অসাধারণ রহস্য।
৯৪ বছর বয়সী হলিউড অভিনেতা ক্লিন্ট ইস্টউডের জীবনের অভিজ্ঞতার কথন 💗
“ঘড়ি বা ব্রেসলেটে বিলাসিতা খুঁজবেন না, কাঁটা বা পালের (বিলাসবহুল নৌযান) মধ্যে বিলাসিতা খুঁজবেন না।
"বিলাসিতা হল হাসি এবং বন্ধুরা, বিলাসিতা হল আপনার মুখে বৃষ্টি, বিলাসিতা হল আলিঙ্গন ।
দোকানে বিলাসিতা খুঁজবেন না, উপহারে এটি সন্ধান করবেন না, পার্টিতে এটি সন্ধান করবেন না, ইভেন্টগুলিতে এটি সন্ধান করবেন না।
বিলাসিতা হচ্ছে মানুষ পছন্দ করছে, বিলাসিতা হচ্ছে সম্মানিত হচ্ছেন, বিলাসিতা হচ্ছে বাবা-মা জীবিত থাকা, বিলাসিতা হচ্ছে ছেলেমেয়েদের নিয়ে হাসিখুশিতে থাকা , আপনার নাতি-নাতনিদের সাথে খেলতে পারা, বিলাসিতা হলো মনের আনন্দে বন্ধুদের সাথে ঘুরে বেড়ানো।
সর্বোপরি বিলাসিতা হচ্ছে যা টাকা দিয়ে কেনা যায় না।
মান্না'কে একবার একটা টিভি প্রোগ্রামে জিজ্ঞেস করা হয়েছিলো, এই পৃথিবীতে আপনি কতদিন বাঁচতে চান?
মান্না সাহেব সেদিন খুব আবেগী হয়ে উত্তর দিয়েছিলেন, বাঁচার খুউউউব ইচ্ছে। অনেকদিন বাঁচতে চাই। কিন্তু, ভাগ্যে আর কতদিন আছে জানিনা।
অথচ মানুষটা হার্ট এ"ট্যা"ক করে ইউনাইটেড হাসপাতালে মা-ra যান, তার বয়স হয়েছিলো তখন মাত্র ৪০। অনেক বছর বাঁচার যেই ইচ্ছে তার ছিলো সেটা পূরন হয়নি আর।
জগৎবিখ্যাত মাইকেল জ্যাকসনের ইচ্ছে ছিলো ১৫০ বছর পর্যন্ত বেঁচে থাকার। ১২ জন বিশেষজ্ঞ ডাক্তার নিয়োগ দিয়ে রেখেছিলেন প্রতিদিন তার স্বাস্থ্যের খুঁটি নাটি পরীক্ষা করার জন্য। মাইকেল কারো সাথে হাত মেলানোর আগে দস্তানা পড়তেন হাতে, মুখে মাস্ক লাগাতেন। অথচ যেদিন তিনি মা-ra যান সেদিন তার বয়স হয়েছিলো মাত্র ৫০ বছর।
সত্যি বলতে আমরা কত পরিকল্পনা করি! কতকিছু করবো কিন্তু আমাদের পরিকল্পনার উপর আসল যিনি তিনি জানেন কার জীবনের সময় কতদূর! কার ভাগ্যে কি আছে।
তাই এতো ইচ্ছা, যাবতীয় হ'তাশা"গ্র"স্ত দুনিয়ার জন্যে না রেখে একজন উপর ভরসা রাখুন কারণ তিনি জানেন আপনার ভবিষৎ ❤
Ayesha Rahman
Delete Comment
Are you sure that you want to delete this comment ?
Aryan Chowdhury
Delete Comment
Are you sure that you want to delete this comment ?
Anika Islam
Delete Comment
Are you sure that you want to delete this comment ?