Discover posts

Explore captivating content and diverse perspectives on our Discover page. Uncover fresh ideas and engage in meaningful conversations

ডাক্তার ইউনুস আসলেই গরীব
জাতিসংঘের সম্মেলনে যাবে ৭ জন নিয়ে আর আমাদের হাসিনা আফা ২৫০ জনের বহর নিয়ে যাইত ।

১ মাস!
সেদিন যখন পুলিশ আমাকে গুলি করল আমি প্রথমে বুঝে উঠতে পারিনি কী হচ্ছে আমার সাথে আমি দৌড়ে কুষ্টিয়া ফায়ার সার্ভিসের সামনের গলির মধ্যে ঢুকে এক মুরুব্বিকে পিঠের দিকে দেখিয়ে জিগেস করলাম যে দেখেন তো কোথায় গুলি লাগছে?
উনি বললো বাবা তোমার পিঠে মাথায় রক্ত ছাড়া কিছু দেখা যাচ্ছে না তুমি দ্রুত যাও হসপিটালে আমি সাথে সাথে হাই স্কুল মাঠের মধ্যে দৌড়ে হসপিটালের দিকে যাওয়া শুরু করি।কিছুদূর যাওয়ার পর পুরোপুরি কানে শোনা বন্ধ হয়ে গেলো আমার তারপরও আমি দৌড়াচ্ছি কিছুদূর গিয়ে চোখের সামনে সব ঝাঁপসা হতে থাকলো তখন আমার মনে হলো আমি আর বাঁচব না গুলি হয়তো বা মাথায় ঢুকে গেছে তখন আমি ইচ্ছা না থাকার পরও মাটিতে পরে যাওয়ার অবস্থা হয়ে যায় আর সবাই পুলিশের এলো পাতারী গুলির জন্য দৌড়াচ্ছে কেউ দাড়াচ্ছে না আমি ভেবেই নিয়েছিলাম আজকেই আমার শেষ দিন !
আম্মুর আব্বুর কথা মনে পড়ছিলো খুব !
হঠাৎ করে আমার বন্ধু জীবনকে দেখলাম ঝাঁপসা ঝাঁপসা আমি হাত টা একটু তুলে ওকে ইশারা করে ডাকলাম সাথে সাথে ও দৌড়ে এসে বললো কী হইছে তোর আমি বললাম আমার গুলি লাগছে আমাকে হসপিটালে নিয়ে যা ও সাথে সাথে ২-৩ জনকে ডেকে আমাকে হসপিটালের দিকে নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা করল আমাকে কাঁধে তুলে নিয়ে দৌড়ে কোর্ট স্টেশন পর্যন্ত গিয়ে রিক্সা ডাকে তখনই হঠাৎ কিভাবে কেউ আমাকে দেখে আমার ভাই আমার ভাই বলে তাড়াহুরু করে আমাকে রিক্সা তে তুলে নিয়ে রাস্তা ফাঁকা করতে করতে হসপিটালের দিকে নিয়ে যায় পরে আমি বুঝতে পারি এটা আমার

image
সেন্টমার্টিন দ্বীপ নিয়ে ভুয়া একটা খবরে যাদের এত উত্তেজনা, মোংলা বন্দর ও রেল ট্রানজিট নিয়ে জেনুইন খবরের সময় তারা অমন ঘুমিয়ে ছিল কেন

কার রক্তের গ্রুপ কি বলে যেতে পারেন🌿
কারো ইমারজেন্সি ব্লাড লাগলে আপনাকে নক করতে পারে🖤
মানব সেবায় সবাই এগিয়ে থাকি🖤

image

অখণ্ড ভারত বিভক্ত করে ভারত এবং পাকিস্তান নামক দুটি স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লগ্নে ১৯৪৭ খ্রিষ্টাব্দে র‌্যাডক্লিফ মানচিত্র বিভাজন থেকেই উদ্ভব ছিটমহলের। এক দেশের ভূখণ্ডে থেকে যায় অন্য দেশের অংশ। এতে এক অসহনীয় মানবিক সমস্যার উদ্ভব হয় । ১৬২ টি ছিটমহল ছিল দুই প্রতিবেশী দেশে। এর মধ্যে ভারতের ১১১টি ছিটমহল ছিল বাংলাদেশের অভ্যন্তরে। আর বাংলাদেশের ৫১টি ছিটমহল ছিল ভারতের অভ্যন্তরে। এসব ছিটমহলে বসবাসকারী জনসংখ্যা ছিল প্রায় ৫১ হাজার। ২০১১ সালের জনগণনা অনুযায়ী বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ভারতের ছিটমহলে বসবাসরত লোকসংখ্যা ছিল ৩৭ হাজার এবং ভারতের অভ্যন্তরে বাংলাদেশের ছিটমহলের লোকসংখ্যা ছিল ১৪ হাজার।২৪ হাজার ২৬৮ একর ভূমি নিয়ে দুই দেশের ছিটমহল ছিল। তার মধ্যে ভারতের জমির পরিমাণ ছিল ১৭ হাজার ১৫৮ একর। বাংলাদেশের ছিটমহলের জমির পরিমাণ ছিল ৭ হাজার ১১০ একর।[১৭] ভারতীয় ছিটমহলগুলোর অধিকাংশই ছিল বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে। এসবের মধ্যে লালমনিরহাটে ৫৯ টি, পঞ্চগড়ে ৩৬ টি, কুড়িগ্রামে ১২ টি ও নীলফামারিতে ৪ টি ভারতীয় ছিটমহল ছিল। অপরদিকে বাংলাদেশের ৫১টি ছিটমহলের অবস্থান ছিল ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যে। এর মধ্যে ৪৭টি কোচবিহার ও ৪ টি জলপাইগুড়ি জেলায় অবস্থিত ছিল।

image

ছবিটি সেপ্টেম্বরের ৫ তারিখের, ফেনীর পরশুরামের সুবার বাজার ইসলামিয়া ফাজিল মাদরাসা মাঠের।
এখানে দৈর্ঘে আছে চল্লিশটি এবং প্রস্থে চৌদ্দটি চালের বস্তা। মোট বস্তা ৫৬০ টি।
প্রতি বস্তায় ২৫ কেজি চাল ‌আছে। মোট চালের পরিমাণ ১৪০০০ কেজি, অর্থাৎ ১৪ টন। প্রতিদিনই ১৪ টন চালবাহী বিভিন্ন ট্রাক পৌঁছে যাচ্ছে দুর্গত অঞ্চলে।
এ পর্যন্ত ৫ জেলার ২৭ টি উপজেলায় চাল ভরতি ৭০ টি ট্রাক পৌঁছেছে। মোট চালের বস্তা সংখ্যা ৪৪২৪০ টি।
আগামী কয়েকদিন বন্যা দুর্গত এলাকায় চলবে চাল বিতরণ কর্মসূচি। ধারাবাহিকভাবে এক লক্ষ পরিবারের মাঝে ২৫ কেজি বস্তার চালের প্যাকেজ বিতরণ করা হবে।
বিতরণের প্রক্রিয়া পরিচ্ছন্ন রাখতে আমাদের স্বেচ্ছাসেবকরা উপদ্রুত এলাকা ঘুরে ঘুরে দুর্গতদের টোকেন দিয়ে আসেন। উপকারভোগীরা নির্দিষ্ট দিনে টোকেন দেখিয়ে নিয়ে যান নিজ নিজ বরাদ্দকৃত বস্তা।

image

বন্যা দুর্গতদের জন্য ত্রাণ ও পুনর্বাসনের প্রথম ধাপে খাদ্যসামগ্রী সহ নানাবিধ ত্রাণসামগ্রী ক্রয়ের কাজ ইতোমধ্যে সমাপ্ত হয়েছে। বিতরণও সম্পন্ন হয়েছে অর্ধেকের বেশি। তারই বিস্তারিত খরচের হিসাব এখানে দেয়া হলো।
শনিবার থেকে শুরু হবে পুনর্বাসনের যাচাই বাছাইয়ের পর্ব। এই কার্যক্রম চলবে কয়েক মাস ধরে। পুনর্বাসনের প্রতিটি ধাপ শেষে এর বিস্তারিত হিসাব দেয়া হবে ইনশাআল্লাহ।
আর বছর শেষে অডিট তো থাকছেই।
আনন্দের বিষয় হলো, আমাদের ত্রাণ কার্যক্রমের ব্যবস্থাপনা খরচ ১% এরও কম, সেবামূলক কাজের ইতিহাসে যা আমাদের জানা মতে এক বিরল ঘটনা।

image

৫৪টি আন্তঃসীমান্ত নদীর ৩০টিতেই ভারতের বাঁধ।
উপরন্তু রিভার লিঙ্কিং প্রোজেক্ট এর মাধ্যমে যমুনা ও পদ্মা থেকে স্বাভাবিকভাবে আসা পানি সরিয়ে ভারতের দক্ষিণাঞ্চলে নেবে। এ রাষ্ট্রটি আবার বর্ষা মৌসুমে ইচ্ছামাফিক খুলে দেয় বাঁধগুলি। এসব ক্ষেত্রে মানে না আন্তর্জাতিক কোনো আইন।
ইনফোগ্রাফিক্সগুলো আপনাকে এক নজরে সবগুলোর নদী ও বাংলাদেশের উপর বিরূপ প্রভাবের একটি সামগ্রিক চিত্র প্রদান করবে।
সূত্র: In depth bd

image

একটা গামছা ৮ বছর কীভাবে টিকে ওটার উত্তর মাইকেল চাকমা দিয়েছেন।
উনিও ৪ বছর আয়নাঘরে ছিলেন।
প্রতি দিনে ১০-২০ মিনিট সময় দেওয়া হতো বাথরুমে যাওয়ার জন্য। এই সময়ের মধ্যেই আপনাকে বাথরুম ইউজ করতে হবে, গোসল বা ওজু করতে হবে।
মাইকেল চাকমা বলতেছেন, বেশিরভাগ সময়ই ঐ ২০ মিনিটও দেওয়া হতো না। বাথরুমের দরজা খুলে টেনে হিচড়ে নিয়ে আসা হতো।
এক হাতে হাতকড়া বাঁধা থাকতো বাথরুমের মধ্যেও।
এখন বলেন? আপনাকে ১০ মিনিট টাইম দিলে আপনি ফ্রেশ হবেন নাকি গোসল করবেন?
আপনারা এখনও বুঝতেছেন না, আয়নাঘর মানে কী। ভাবতেছেন আব্দুল্লাহ আমান আযমী বা মাইকেল চাকমারা দিনে তিনবার গোসল করতো আর ৫ বার ওজু করে গামছাতে মুছতো? উনারা ওখানে পিকনিকের মুডে ছিলো?
উহু। বরং যেদিন ঐ ১০ মিনিটের বেশি সময় পেতেন ঐদিন হয়তো গোসল করতে পারতেন। এর মানে হলো, আট বছরের জীবনে উনারা গোসল করতে পেরেছেন খুব কম।
এরপরও যারা গামছা নিয়ে মজা নিতেছেন, এই মানুষগুলোকে নিয়ে হাসি মজা করতেছেন, আপনারা নিজেরাও শেখ হাসিনার চেয়ে কম সাই*কোপ্যাথ নন। ©
ছবি: আমার ৬ বছর বয়সী গামছা, যেটা দিয়ে আমি প্রতিদিন চুল মুছি। এখনো চকচকে, অথচ ৬ বছর আগে দেশ থেকে এনেছিলাম।

image

এক যে আছে মজার দেশ,
সব রকমে ভালো,
রাত্তিরেতে বেজায় রোদ,
দিনে চাঁদের আলো।
আকাশ সেথা সবুজ বরন,
গাছের পাতা নীল:
ডাঙায় চরে রুই কাতলা
জলের মাঝে চিল।
মণ্ডা-মিঠাই তেতো সেথা
ওষুধ লাগে ভালো:
অন্ধকারটা সাদা দেখায়,
সাদা জিনিস কালো!
ঘুড়ির হাতে বাঁশের লাটাই
উড়তে থাকে ছেলে:
বড়শি দিয়ে মানুষ গাঁথে,
মাছেরা ছিপ ফেলে!
জিলিপি সে তেড়ে এসে
কামড় দিতে চায়,
কচুরি আর রসগোল্লা
ছেলে ধরে খায়।
মজার মুল্লুক