Khám phá nội dung hấp dẫn và quan điểm đa dạng trên trang Khám phá của chúng tôi. Khám phá những ý tưởng mới và tham gia vào các cuộc trò chuyện có ý nghĩa
পৃথিবী যে গোল—অ্যারিস্টটল কিভাবে নিশ্চিত হয়েছিলেন?
সেকালের গ্রিসের লোকেরা মনে করত পৃথিবী চ্যাপ্টা থালার মতো। শুধু গ্রিসে নয়, গোটা দুনিয়াজুড়ে এ ধারণা চালু ছিল। অ্যারিস্টটলই এই ভুল ভাঙলেন। ‘অন দ্য হ্যাভেনস’ বইয়ে লিখলেন, পৃথিবী চ্যাপ্টা থালার মতো নয়।
এটা একটা গোলক। কিন্তু লোকে সেটা মানবে কেন? অ্যারিস্টটল তাঁর বইয়ে শক্ত যুক্তি দেখিয়েছিলেন।
অ্যারিস্টটল ব্যাখ্যা দিলেন, চন্দ্রগ্রহণ কেন হয়? অ্যারিস্টল বলেছিলেন সূর্য আর চাঁদের মাঝখানে পৃথিবী এসে পড়ে বলেই চন্দ্রগ্রহণ হয়। চন্দ্রগ্রহণের সময় পৃথিবীর যে ছায়া পড়ে চাঁদের ওপর, সেই ছায়া সব সময় গোলাকার।
কখনো লম্বাটে হয় না, কিংবা উপবৃত্তাকারও হয় না। পৃথিবী যদি থালার মতো হতো তাহলে ছায়াটা উপবৃত্তাকার হতো, গোলাকার নয়। অ্যারিস্টটল বললেন, পৃথিবীর আকার গোলকের মতো বলে বলেই চন্দ্রগ্রহণের সময় চাঁদের ওপর গোলাকার ছায়া পড়ে।
আরেকটা যুক্তি হলো ধ্রুবতারা।
এটা সব সময় আকাশের একই জায়গায় থাকে। ধ্রুবতারা থাকে উত্তর মেরুবিন্দুর ঠিক ওপরে। তাই উত্তর মেরু থেকে কোনো পর্যবেক্ষক যদি দেখেন, তিনি সব সময় মাথার ওপরেই দেখবেন ধ্রুবতারাকে। কিন্তু কেউ যদি দেখেন বিষুব রেখা থেকে, তিনি দেখবেন ঠিক দিগন্ত রেখায় অবস্থান করছে ধ্রুবতারা। সে যুগে এক দেশ থেকে আরেক দেশে যাতায়াত করত বণিক ও ব্যবসায়ীরা।
তাঁরা দিক ঠিক করতেন ধ্রুবতারা দেখে। তাঁদের কাছ থেকেই জানা যেত কোন দেশে ধ্রুবতারার অবস্থান কোথায়।
এটি একটি গাছ, যা বজ্রপাতের কারণে আঘাতপ্রাপ্ত হয়েছে, এবং এর ভাস্কুলার সিস্টেমটি উন্মোচিত হয়েছে।
প্রকৃতি কতটাই না জটিল!
একটি গাছের ভাস্কুলার সিস্টেম শিকড় থেকে পানি ও খনিজ উপাদানগুলি পাতা পর্যন্ত পৌঁছে দেয়, এবং পাতায় তৈরি খাদ্যটি আবার গাছের বাকি অংশে পাঠিয়ে দেয়।
মজার তথ্য: গাছের কোনো পেশি বা স্নায়ুতন্ত্র নেই, তাই এই সমস্ত চলাচল ঘটে টার্গার চাপের মাধ্যমে, যা পাতার স্টোমাটা দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। প্রয়োজন অনুযায়ী স্টোমাটা খুলে এবং বন্ধ হয়।
সরকার পতনের পর জনরোষের শিকার হয়ে থানা ও পুলিশের ওপর ব্যাপক হামলা ও প্রাণহানীর ঘটনা ঘটেছে। ভবিষ্যতে পুলিশকে ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দলের লাঠিয়াল বাহিনীর মতো কেউ যেন ব্যবহার করতে না পারে সেজন্য পুলিশ সংস্কার করার বিষয়টি গুরুত্ব পাচ্ছে বাংলাদেশে।,
আপনাদের কি মতামত কমেন্টে জানাবেন......
ডিম পুষ্টিগুণে ভরপুর একটি খাবার, যা শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকারী। এতে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের পুষ্টি উপাদান:
1. **প্রোটিন**: ডিম উচ্চমানের প্রোটিনের উৎস, যা শরীরের গঠন এবং কোষের পুনর্নির্মাণে সাহায্য করে। একটিমাত্র ডিমে প্রায় ৬-৭ গ্রাম প্রোটিন থাকে।
2. **ভিটামিন**:
- **ভিটামিন এ**: চোখের জন্য উপকারী।
- **ভিটামিন ডি**: হাড় শক্ত রাখে এবং ক্যালসিয়াম শোষণে সহায়ক।
- **ভিটামিন ই**: ত্বকের জন্য ভালো এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে।
- **ভিটামিন বি-১২**: স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখে এবং রক্তকণিকা তৈরি করে।
3. **মিনারেলস**:
- **আয়রন**: রক্তের হিমোগ্লোবিন তৈরি করে।
- **জিঙ্ক**: ইমিউন সিস্টেমকে শক্তিশালী করে।
- **ফসফরাস**: হাড় এবং দাঁতের গঠন মজবুত করে।
4. **ফ্যাট**: ডিমে প্রায় ৫ গ্রাম ফ্যাট থাকে, যার মধ্যে বেশিরভাগই স্বাস্থ্যকর ফ্যাট।
5. **কোলিন**: মস্তিষ্কের কার্যকারিতা এবং মেমোরির জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
ডিমের নিয়মিত সেবনে শরীর শক্তিশালী হয়, ত্বক ও চুলের স্বাস্থ্য ভালো থাকে এবং সামগ্রিকভাবে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে।