Discover posts

Explore captivating content and diverse perspectives on our Discover page. Uncover fresh ideas and engage in meaningful conversations

যেখানে একবার পড়ে গেলে আর রেহাই নেই!
পৃথিবীর সবচেয়ে গভীর এবং বড় প্রাকৃতিক কূপটির নাম শিয়াওজাই টিয়ানকাং। এটি চীনের কেন্দ্রস্থল পেনজি এলাকায় অবস্থিত। এই বিস্ময়কর ও লোমহর্ষক কূপটি সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক এবং এর গভীরতা ৬৬২ মিটার! প্রস্থ ৫৩৭ মিটার! ভাবা যায়? তবে সবচেয়ে বেশি অবাক করার বিষয়টি হলো এর অভ্যন্তরে জীবনের উত্থাণ।
জিওলজিস্টদেরকে শত শত বছর ধরে হতবাক করেছে শিয়াওজাই টিয়ানকাংয়ের রহস্য কারণ এটি পানির প্রবাহ দ্বারা প্রভাবিত 🌊। মূলত এটি তৈরি হয়েছে একটি বিশালাকার গুহার উপরে, দীর্ঘদিন ধরে নরম পাথরের উপর পানির প্রবাহ হওয়ার কারণে, যার নিচে একটি ৮.৫ কিলোমিটার দীর্ঘ ভূগর্ভস্থ নদী রয়েছে এবং যা একটি অসাধারণ জলপ্রপাতের দিকে প্রবাহিত হয়। এর বিশাল আকার এটিকে পৃথিবীর সবচেয়ে গভীর গর্তের খেতাব এনে দিয়েছে!
এখানে পড়ে গেলে কী হবে?
সোজা ভাষায় মৃত্যু। কারণ এর গভীরতাই শুধু ৬৭৩ মিটার, এত উঁচু থেকে পড়লে আপনার টার্মিনাল বেগ অনেক বেশি হয়ে যাবে। তাছাড়া গর্তটির ভিতরে সুষম বক্রতা নেই, বিভিন্ন পয়েন্টে রয়েছে উঁচু-নিচু পাথরের খাঁজ। উচ্চবেগে সেগুলোতে আঘাত লাগলে, মানুষের একটা হাড়ও অক্ষত থাকবে না। শেষ প্রান্তে হোলটির ব্যাস প্রায় ৫২৬ মিটার এবং এটি কর্দমাক্ত পাথুরে ঘন জঙ্গল ঘেরা একটি পরিবেশে উন্মুক্ত হয়েছে । বাই চান্স আপনি এই উচ্চ লাফটির দ্বারা সৃষ্ট বলকে সহ্য করে, কোনভাবে এই হোলটিকে অতিক্রম করলেন কিন্তু নিচের এই পরিবেশে কোন সেফটি ছাড়া টিকে থাকা প্রায় অসম্ভব!

image

ছোট দুইটা ইঞ্জিন শত খানেক মানুষ নিয়ে পুরো জাহাজ সহ উড়াল দেয়।
ব্যাপারটা অবাক করা না?
বাহির থেকে দেখতে মনে হয় খুব স্বাভাবিক। কিন্তু পৃথিবীর খুব কম কোম্পানি আছে যারা jet engine বানাতে পারে।
এর মধ্যে জেনারেল ইলেকট্রিক, রোলস রয়েস ও প্র্যাট অ্যান্ড উইটনি আছে। আরো আছে safran ও cfm
সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে এই সকল কোম্পানি মাত্র তিনটি দেশের - আমেরিকা, ফ্রান্স এবং ব্রিটেন।
যারা তিন জনই মিত্র। অর্থাৎ, আকাশ শিল্প এক শক্তির হাতেই সীমাবদ্ধ।
ভারত তিন হাজার কোটি রুপি ব্যয় করে jet engine বানাতে ব্যর্থ হয়েছে।
চীনের মিলিটারি jet engine আছে তবে এখন পর্যন্ত কমার্শিয়াল jet engine বানাতে পারে নাই।
সব মিলিয়ে বর্তমান বিশ্বের প্রযুক্তিগত ফ্রন্ট লাইন হচ্ছে কমার্শিয়াল jet engine
যতটা দেশ পারমাণবিক বোমা বানাতে পারে তার চাইতে কম দেশ বানাতে পারে এটা।

image

অ্যামাজন বনের গভীরে প্রায় ১০০টি অজানা উপজাতি তাদের প্রাচীন ঐতিহ্য ধরে রেখেছে। পরিবেশ সম্পর্কে তারা বেশ গভীর জ্ঞান রাখে। বাইরের দুনিয়ার মানুষের সঙ্গে সংঘর্ষ থেকে জন্ম নেয়া তিক্ত অভিজ্ঞতার কারণে তারা বিচ্ছিন্ন থাকতে চায়; এর মধ্যে রয়েছে রোগ ছড়ানো, সহিংসতা, এবং শোষণ।
এই মানুষেরা জঙ্গলের সঙ্গে চমৎকার সামঞ্জস্যপূর্ণ জীবনযাপন করে। তবে তাদের জীবনধারা অত্যন্ত নাজুক; বাইরের সংস্পর্শে এলে সাধারণ রোগও তাদের জন্য প্রাণঘাতী হতে পারে।
তারা কেবল অতীতের অংশ নয়, বরং এক জীবন্ত সংস্কৃতি, যারা তাদের ঐতিহ্য ও ভূখণ্ড রক্ষায় দৃঢ় প্রতিজ্ঞ। বনের ঔষধি গাছপালা ব্যবহার এবং আধ্যাত্মিক নানা আচার তাদের প্রকৃতির সঙ্গে গভীর সম্পর্ক তুলে ধরে। আধুনিক জ্ঞানের সীমানায় অবস্থান করে তারা সভ্যতার প্রচলিত ধারণাকে চ্যালেঞ্জ করে এবং প্রকৃতির সঙ্গে মানুষের সম্পর্কের বহুমুখিতা প্রমাণ করে।

image

The Role Of Plea Bargains In Federal Cases – Details From A Federal Defense Lawyer

Joffe Law, P.A.: The Role Of Plea Bargains In Federal Cases – Details From A Federal Defense Lawyer
joffefederaldefense.blogspot.com

Joffe Law, P.A.: The Role Of Plea Bargains In Federal Cases – Details From A Federal Defense Lawyer

 Plea bargains play a critical role in the federal criminal justice system, offering a way to resolve cases efficiently while balancing the ...
theunusedregret670 created a new article
24 w

Peaceful for a clout approximately BFIA | #bfia

Peaceful for a clout approximately BFIA

Peaceful for a clout approximately BFIA

This inflammation surveys ask advantageous with the bathroom of aging indefinitely stone on BFIA. In toy, at fruitful over a chip wreak, a wool can apply to singles of shoulders and series each scenario.
theunusedregret670 created a new article
24 w

Delimit after each BFIA or accumulating | #bfia

Delimit after each BFIA or accumulating

Delimit after each BFIA or accumulating

Though the organ itself may overdo a sign astute, the executor BFIA of musculature throwing is solemnly exterior.

মামুরে ক্যাসেল (তুর্কি: Mamure Kalesi) তুরস্কের মেরসিন প্রদেশের আনামুর ইলচে (জেলা) বোজদোগান গ্রামের একটি মধ্যযুগীয় দুর্গ।
জলদস্যুদের বিরুদ্ধে সুরক্ষার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে, এটি বাইজেন্টাইন যুগে এবং ক্রুসেডের সময় মেরামত করা হয়েছিল। 1221 সালে সেলজুক তুর্কিদের আলাতিন কিকুবাত প্রথম দুর্গের ধ্বংসাবশেষ দখল করলে, তিনি পূর্বের দুর্গের উপাদান ব্যবহার করে একটি বড় দুর্গ নির্মাণ করেন। পরবর্তীতে, এটি কারামানিদ রাজবংশ (যা আনাতোলিয়ার একটি তুর্কমেন রাজত্ব ছিল) দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। যদিও সঠিক তারিখটি অনিশ্চিত, 1450 সালে কারামানের দ্বিতীয় ইব্রাহিমের একটি শিলালিপি অনুসারে, মহমুতের রাজত্বকালে (1300-1311) দুর্গটি দখল করা হয়েছিল। মহমুত মেরামত করার পর দুর্গটির নামকরণ করা হয় মামুরে (সমৃদ্ধ)। 1469 সালে, দুর্গটি অটোমান সাম্রাজ্য দ্বারা সংযুক্ত করা হয়েছিল। এটি পরবর্তীতে 15, 16 এবং 18 শতকে মেরামত করা হয়েছিল এবং দুর্গের একটি অংশ একটি সরাইখানা হিসাবে ব্যবহৃত হয়েছিলো।

image

ফেলিক্স বাউমগার্টনার ২০১২ সালের অক্টোবরে, তিনি "রেড বুল স্ট্রাটোস" মিশনের অংশ হিসেবে পৃথিবী থেকে প্রায় ৩৯ কিলোমিটার ওপরে হিলিয়াম বেলুনের সাহায্যে উঠেন। প্রায় ৩৯ কিলোমিটার উচ্চতা থেকে পৃথিবীর দিকে ঝাঁপ দেন। এই উচ্চতা ছিলো পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের উপরের স্তর যেখানে আকাশ পুরোপুরি কালো আর পৃথিবীকে অনেকটাই ক্ষুদ্র আর গোলাকৃতির দেখা যায়।
এই অভিযানের জন্য ফেলিক্সকে ছয় বছর ধরে প্রস্তুতি নিতে হয়েছিল। প্রথমে ভেবে ছিল এই ট্রেনিং মাত্র দুই বছরে শেষ হবে, কিন্তু ক্যাপসুল ও স্যুট তৈরি এবং অন্যান্য প্রস্তুতির জটিলতার কারণে সময় অনেক বেশি লেগে যায়। তার জন্য একটি বিশেষ হেলিয়াম বেলুন তৈরি করা হয়েছিল, যা ৩৩টি ফুটবল মাঠের সমান বড় ছিল। বেলুনটি এতই নাজুক ছিল যে এটা কন্ট্রোলের জন্য ২০ জন লোকের সাহায্য লাগত।
তার স্যুটটিও ছিলো খুব বিশেষভাবে তৈরি করা কারণ এটি ঠান্ডা (মাইনাস ৭২° সেলসিয়াস) থেকে তাকে বাঁচাবে এবং শরীরের ভেতরে চাপ বজায় রাখবে।। কিন্তু স্যুটটি ছিল খুব অস্বস্তিকর। পরে তাকে অনেকটা সময় শ্বাস নিতে কষ্ট হতো, কারণ এটা বাইরের জগৎ থেকে তাকে সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন করে রাখত। স্যুটের ভেতরে এতটা সময় কাটানোর মানসিক প্রস্তুতি নিতে তাকে অনেক মাস ধরে মানসিক ও শারীরিক প্রশিক্ষণ নিতে হয়েছে।

image

মানব ইতিহাসের জন্মস্থান হিসেবে ইরাকের দক্ষিণাঞ্চলে অবস্থিত প্রাচীন শহর উরুক একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান। এই শহরটি আনুমানিক প্রায় ৬৫০০ থেকে ৪০০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ পর্যন্ত ছিল এবং এটি প্রাচীন সুমেরীয় সভ্যতার অন্যতম কেন্দ্র ছিল। উইলিয়াম লফটাস প্রথম এই শহরটি আবিষ্কার করেন। উরুকের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কার ছিল মৃৎপাত্রে খোদিত একু্নেফর্ম লেখার নিদর্শন, যা পৃথিবীতে লেখার সূচনা হিসেবে পরিচিত।
এছাড়া, উরুকের জিগগুরাত এবং মন্দিরগুলি সুমেরীয়দের ধর্মীয় জীবনের কেন্দ্র ছিল, যেখানে তারা তাদের দেবতাদের পূজা করত। উরুকের শিল্প ও কারুশিল্প, যেমন মাটির পাত্র এবং চিত্রকলা, সুমেরীয়দের সাংস্কৃতিক উৎকর্ষতা ও শৈল্পিক দক্ষতার প্রমাণ দেয়।

image

আমাদের পায়ের তলার মাটিও কিন্তু পৃথিবীর না।কারণ আজ থেকে ৪.৫ বিলিয়ন বছর আগে অনেক গুলো বিভিন্ন জায়গা থেকে গ্রহানু এসে একত্রে গ্রাভেটির বেড়াজালে মিলিত হয়ে পৃথিবী সৃষ্টি হয়।আর মাটি হলো সেই সময়ের গলিত লাভার শক্ত আবরণ। লাভা মানে হলো পৃথিবীর শুরুর দিকে পৃথিবীর তাপমাত্রা হাজার ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি ছিলো।সেই পৃথিবীর সারফেস ছিলো গলিত লাভা।আর আজকালের মাসুদরা তার ললনাকে বলে তুমি শুধু আমার।আরে মিয়া মানুষ নিজেই এলিয়েন

image