Selecting the right lab chiller
Explorez un contenu captivant et des perspectives diverses sur notre page Découvrir. Découvrez de nouvelles idées et engagez des conversations significatives
Selecting the right lab chiller
Top 25 Trades to Get Into for 2025
10 Of The Top Mobile Apps To Use For Buy A Category A Driving License | #kup prawo jazdy Polska
আইসল্যান্ডের ভাৎনাজোকুল ন্যাশনাল পার্কে প্রকৃতির অকৃত্রিম খেলার অঙ্গ হিসেবে তৈরি হয়েছিল এই আইস কেভ। হিমায়িত তরঙ্গের এই দর্শনীয় বরফ গুহাটি মাত্র কয়েক মাসই স্থায়ী হয়েছিল এবং তারপর থেকে আবার অদৃশ্য হয়ে গেছে, সম্ভবত বরফ গলে যাবার কারণে। তবে বেশ কিছু বছরের ব্যাবধানে এই অঞ্চলে এমন অনেক শ্বাসরুদ্ধকর আইস কেভ তৈরি হয়েছে.
লুক্সেমবার্গ এর লোকসংখ্যা মাত্র ৭ লক্ষ। তারা পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি আয় করে ও কম বেকারত্ব এবং প্রতি বছর হাজার হাজার অভিবাসীর জন্য ধন্যবাদ, প্রায় ৫০% জনগোষ্ঠী বিদেশী। লুক্সেমবার্গ নিজেকে একটি আকর্ষণীয় শ্রমবাজার হিসাবে বজায় রাখে। উচ্চ সামাজিক ব্যবস্থা, গড় আয় বাৎসরিক ৮০ হাজার ইউরো, প্রতি পরিবারে ক্রমাগত ক্রমবর্ধমান নিষ্পত্তিযোগ্য আয় এবং অনন্য সূচক ব্যবস্থা দেশটির গ্র্যান্ড ডাচ যথেষ্ট শক্তিশালী রাষ্ট্র।
বুকের উপর হাতি তোলার জন্য কিংবদন্তি ছিলেন তিনি,বাঙালি মনে রাখেনি ভবেন্দ্রমোহন সাহাকে----
অনেক পুরোনো দিনের কথা | অতীন্দ্রকৃষ্ণ বসু ওরফে ক্ষুদিবাবুর আখড়াতে ব্যায়াম শিখতে আসলেন এক বালক | নাম ভবেন্দ্রমোহন সাহা | জন্ম ১৮৯০ সালে কলকাতার বিডন স্ট্রীটে | ভবেন্দ্রমোহন ছোট থেকেই ভবানী বলে পরিচিত ছিলেন। নয় ভাইয়ের মধ্যে তিনি ছিলেন পঞ্চম | তার পিতা উপেন্দ্রমোহন সাহাও শরীরচর্চা করতেন | তাই ছোট থেকেই শরীরচর্চার প্রতি আকর্ষণ ছিল ভবেন্দ্রমোহন সাহার |শরীরচর্চার পাশাপাশি ক্ষুদিবাবুর কাছে লেখাপড়াও করতেন সেই বালক | তবে পড়াশোনার থেকে শরীরচর্চাতেই বেশি মন ছিল সেই বালকের | ব্যাপারটা ক্ষুদিবাবুর নজর এড়াল না | এই ক্ষুদিবাবুই পরবর্তীতে তিনিই সিমলা ব্যায়াম সমিতির প্রতিষ্ঠা করেন | এরই মধ্যে ম্যালেরিয়ায় আক্রান্ত হলেন ভবেন্দ্রমোহন | শরীর ভেঙে গেল তার | দীর্ঘদিন চিকিৎসার পর ঠিক হন তিনি | তবে ম্যালেরিয়ায় ভুগে একদম শীর্ণকায় হয়ে পড়েন তিনি | এই সময় তার এক পরিচিত ছেলে কোনও এক কারণে তাকে বেদম প্রহার করে | এই ঘটনা বদলে দেয় তার জীবন | নিজের উপর রাগে ও হতাশায় ক্ষুদিবাবুর কাছে ফিরে যান ভবেন্দ্রমোহন | ক্ষুদিবাবু তাকে কুস্তি শেখাতে লাগলেন | কুস্তি রপ্ত করলেন সহজেই | ওই বয়সেই হারিয়ে দিতেন কলকাতার বাঘা বাঘা পালোয়ানকে | এরপর তিনি কুস্তি শিক্ষা করার জন্য দর্জিপাড়ায় ক্ষেতুবাবুর আখড়ায় ভর্তি হন | সেখানে দিনরাত পরিশ্রম করতে লাগলেন তিনি | চার বছরের অক্লান্ত পরিশ্রমের পর ভবেন্দ্রমোহন রপ্ত কর
চীনের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি বলেছেন: "আপনি যদি বানরদের সামনে কলা এবং টাকা রাখেন তবে বানররা কলা বেছে নেবে কারণ তারা জানে না যে টাকা দিয়ে অনেক কলা কেনা যায়। আসলে, আপনি যদি মানুষকে কাজ এবং ব্যবসার প্রস্তাব দেন, তারা কাজ করা বেছে নেবে কারণ বেশিরভাগ লোকই জানে না যে একটি ব্যবসা বেতনের চেয়ে বেশি অর্থ উপার্জন করতে পারে। কেন দরিদ্ররা দরিদ্র, কারণ তারা স্কুলে অনেক সময় ব্যয় করে, এবং তারা নিজের জন্য কাজ করার পরিবর্তে বেতনের জন্য কাজ করে, কারণ বেতন আপনাকে একটি উপার্জন দিয়ে মাত্র জীবনধারন করে, কিন্তু লাভ আপনার একটি ভাগ্য তৈরি করতে পারে।"
দেশভাগ কেড়ে নিয়েছিল আমার রঙিন শৈশব।
“বর্ধমানে আমাদের বাড়ির সামনের চৌবাচ্চায় লাল টুকটকে শাপলা ফুটেছিল আমার জন্মের দিন সকালে।
ওটা দেখেই বাবা আমার নাম রাখলেন লিলি।”
তখন ভারত বাংলাদেশ বলে আলাদা দেশ ছিলো না পুরোটাই ভারতবর্ষ।
চাকরির কারণে বাবা বিভিন্ন জায়গায় বদলি হতেন।
শৈশবের স্বর্ণালী দিনগুলোর অধিকাংশ কেটেছে পশ্চিম বঙ্গের বর্ধমানে।
বাবার চেয়ে মায়ের সঙ্গেই আমার সখ্যতা ছিলো বেশি।
আর দশটা শিশুর মতো আমার শৈশবও নানান গল্পে ভরপুর।
“ছোটবেলায় খুব দুষ্টু ছিলাম। একদমই ভাত খেতে চাইতাম না। ভাত চোর আরকি!মা বাইরে গেলেই জানালা দিয়ে ভাত ফেলে দিতাম। মা বলত, ভাত না খেলে শক্তি পাবে না তো। শক্তি না পেলে পড়ালেখা করবে কিভাবে?”
বাবা বর্ধমান ছেড়ে এবার বদলি হলেন আসানসোলে তাই আমার কৈশোরের কিছু মুহূর্ত কেটেছে পশ্চিম বঙ্গের আসানসোলে।
১৯৪৭ সালে দেশভাগের ডামাডোলে বাবা ফিরে আসেন যশোরে।পরে ১৯৫৩ সাল থেকে বাবা-মার সঙ্গে আমরা থিতু হলাম ঢাকায়।
জীবন সায়াহ্নে এসেও পশ্চিম বঙ্গের বর্ধমান ও আসানসোলে কাটানো শৈশব এবং কৈশোরে সুখস্মৃতি গুলো নিয়ে বেঁচে আছি।
বাংলাদেশের বর্ষীয়ান গুণী অভিনেত্রীদের মধ্যে অন্যতম দিলারা জামান। ১৯৬৬ সালে ‘ত্রিধরা’ নাটকের মাধ্যমে অভিনয় শুরু করেন তিনি। এরপর অসংখ্য টিভি নাটক ও চলচ্চিত্রে অভিনয় করে সুনাম কুড়িয়েছেন তিনি।প্রথম জীবনে শিক্ষকতার সাথেও যুক্ত ছিলেন কিংবদন্তি এই অভিনেত্রী।