Utforska fängslande innehåll och olika perspektiv på vår Upptäck-sida. Upptäck nya idéer och delta i meningsfulla samtal
“আপনি যা চান (এক বিলিয়ন ডলার) তার থেকে আপনার ফোকাস সরান এবং বিশ্ব কী চায় এবং প্রয়োজন সে সম্পর্কে গভীরভাবে, তীব্রভাবে কৌতূহলী হন। নিজেকে জিজ্ঞাসা করুন আপনার কাছে কী অফার করার সম্ভাবনা রয়েছে যা এত অনন্য এবং বাধ্যতামূলক এবং সহায়ক যে কোনও কম্পিউটার আপনাকে প্রতিস্থাপন করতে পারে না, কেউ আপনাকে আউটসোর্স করতে পারে না, কেউ আপনার পণ্য চুরি করতে পারে না এবং এটিকে আরও ভাল করতে পারে এবং তারপরে আপনাকে বিস্মৃতিতে ফেলে দেয় (আক্ষরিক অর্থে নয়) . তারপর সেই সম্ভাবনা বিকাশ করুন। একটি জিনিস চয়ন করুন এবং এটি একটি মাস্টার হয়ে. একটি দ্বিতীয় জিনিস চয়ন করুন এবং এটি একটি মাস্টার হয়ে. আপনি যখন দুটি জগতের (বলুন, প্রকৌশল এবং ব্যবসায়) মাস্টার হয়ে উঠবেন, তখন আপনি তাদের এমনভাবে একত্রিত করতে পারেন যে ক) একে অপরের সাথে উত্তপ্ত ধারণার পরিচয় করিয়ে দিতে পারেন, যাতে তারা ধারণা যৌনতা করতে পারে এবং ধারণার শিশু তৈরি করতে পারে যা কেউ দেখেনি। আগে এবং খ) একটি প্রতিযোগিতামূলক সুবিধা তৈরি করুন কারণ আপনি বিশ্বের মধ্যে চলাফেরা করতে পারেন, উভয় ভাষায় কথা বলতে পারেন, উপজাতিদের সাথে সংযোগ স্থাপন করতে পারেন, নতুন সৃজনশীল অন্তর্দৃষ্টি সৃষ্টি করতে উপাদানগুলিকে ম্যাশ করতে পারেন জীবন
ঘটনা প্রায় 4000 বছর আগের । বিষয় মিশরের পিরামিড ]
আমি যা লিখেছি তা পড়তে আপনার সময় লাগবে কয়েক মিনিট । অথচ গত কয়েকদিন অনেকগুলো ঘন্টা আমাকে ব্যয় করতে হয়েছে এতটুকু লেখার জন্য । আমার ছোট মেয়েটার অনেক দিনের কান্না এই লেখার সাথে জড়িত, তাকে অনেকবার আমার সঙ্গ না পেয়ে ফিরে যেতে হয়েছে ।
পিরামিড নিয়ে অনেক আগে পড়েছিলাম, কিছু লেখা হয়নি তখন । রকমারি এর সোহাগ ভাইয়ের সাক্ষাৎকারে তার নাস্তিক থেকে আস্তিক হয়ে ওঠার পেছনে যে কারণগুলো ছিল তার একটা ছিল পিরামিড, যা তার মাঝে চিন্তার খোরাক জুগিয়ে ছিল । আমার লেখার উদ্দেশ্যে তাই, যদি আরো কারো চিন্তার খোরাক হয় ।
একটা পিরামিডে ব্যবহার হয়েছে প্রায় 23 লাখ লাইম স্টোন ব্লকস । একেকটা ব্লকের ওজন ৫০ থেকে ৭০ টন । অর্থাৎ ১০ থেকে ১৪ টা পাঁচ টনী ট্রাক লাগবে এক একটা স্টোন বহন করতে । আর এ স্টোনগুলা আনা হয়েছে প্রায় ১৫০ কিলোমিটার দূরে তোরা নামক স্থান থেকে । অর্থাৎ ৫০/৭০ টনের এক একটা লাইম স্টোন ১৫০ কিলোমিটার দূর থেকে আনা হয়েছে, আর এরকম স্টোন ২৩ লাখ, তাও আবার একটা পিরামিডের জন্য ।
এত গেল টেনে আনার কথা, এবার এগুলো উপরে উঠানো নিয়ে বলি । একটা পিরামিড প্রায় 480 ফিট উচূ । এর থেকে নিচুও আছে ।
আমরা দাবি করি মানব সভ্যতায় আমরাই সবচেয়ে প্রযুক্তিতে এগিয়ে আছি । আমাদের অত্যাধুনিক ক্রেণগুলো, সর্বোচ্চ 20 টন ওঠাতে পারে । তাহলে 4000 বছর আগের আমাদের থেকে পিছিয়ে পড়ারা কি দিয়ে ৭০ টনের একটা ব্লক উঠালো, তাও আবার 480 ফিট উপরে ? আর শুধ
কেনিয়ার রাজধানী নাইরোবি থেকে ৪০০ কিলোমিটার দুরে সাভো ন্যাশনাল পার্কে অবস্থিত আফ্রিকান ঐতিহ্যবাহী কুঁড়েঘর সদৃশ্য লাক্সারী “সল্ট লিক সাফারি লজ” এটি!
বলতে হবে, বন্যপ্রাণীর জন্য অভয়ারণ্য হিসেবে খ্যাত টাইটা হিলস অঞ্চলের এই লজটি কেনো মাটি থেকে এতো উঁচুতে বানানো হয়েছে?
হিনটসঃ প্রশ্নের মধ্যেই উত্তর কিছুটা দেয়া আছে!
আলেয়াকে বিয়ে করার ২৫ দিনের মাথায় বাহরাইন চলে যাই। বাহরাইনে থাকা অবস্থায় শুনি আলেয়া তার আগের প্রেমিকের সাথে চলে গেছে।
আলেয়াকে আমার মা-বাবা পছন্দ করেছিল। পারিবারিকভাবে বিয়ে হলেও আমি তাকে অনেক ভালোবেসে ফেলেছিলাম। সে-ই ছিল আমার জীবনের প্রথম নারী, আমার প্রথম ভালোবাসা।
আলেয়ার চলে যাওয়ার বিষয়টা আমি মেনে নিতে পারি নি। সেই কষ্টে দীর্ঘ ২২ বছর আর দেশে ফিরি নি। পরবর্তীতে মেডিক্যালে আনফিট হয়ে বাধ্য হয়ে দেশে ফিরতে হয়।
দেশে ফিরে দেখি আমার দীর্ঘ প্রবাসজীবনের অর্জিত অর্থের সব কিছুই মা-বোন-ভাইয়েরা শেষ করে দিয়েছে। চার মাস বাড়ি থাকার পর রাগে-কষ্টে এক কাপড়ে বাড়ি থেকে বের হই।
বাড়ি থেকে বের হয়েছি আজ সাড়ে পাঁচ বছর। তারপর থেকে মাজারে থাকি শুধু দুই বেলা ভাত খাওয়ার লোভে। এখন যাচ্ছি চট্টগ্রাম আমানত শাহ মাজারে, শুনেছি এই মাজারে নাকি খাবার পাওয়া যায়।
আজ একুশ দিনে হেটে হেটে চাঁদপুর হাজীগঞ্জ থেকে কুমিল্লা স্টেশনে এসেছি। যাব চট্টগ্রাম আমানত শাহ-এর মাজারে। জীবনের কাছে আমার কোনো চাওয়া নেই, শুধু দুই বেলা ভাত খেতে পারলেই সুখী।
চোখ মুছতে মুছতে কথাগুলো বললেন কাশেম আলী।
মুদুরনু, তুরস্কের 🇹🇷 "ক্যাসল টাউন" নামে পরিচিত একটি বিশেষ স্থান, যেখানে শত শত ছোট ছোট দুর্গের মতো দেখতে বাড়ি রয়েছে। এগুলো দেখতে যেমন রূপকথার রাজপ্রাসাদের মতো, তেমনই আকর্ষণীয়!! এই প্রকল্পটি "বুর্জ আল বাবাস" নামে পরিচিত ছিল, যা মূলত একটি বিলাসবহুল আবাসন প্রকল্প হিসেবে শুরু হয়েছিল!
তবে, প্রকল্পটি শেষ পর্যন্ত অসম্পূর্ণ রয়ে গেছে এবং এটি এখন একটি নির্জন ও রহস্যময় জায়গা হিসেবে জনপ্রিয়!!অনেক ভ্রমণকারী এবং ফটোগ্রাফার এই জায়গাটি আবিষ্কার করতে এবং ছবি তুলতে আসে!!
এটা হচ্ছে পৃথিবীর দীর্ঘতম সোজা রাস্তা। এর নাম হাইওয়ে টেন, যা সৌদি আরবে অবস্থিত। এই হাইওয়ে টেন ১৪৮০ কিলোমিটার দীর্ঘ কিন্তু এর মাঝে ২৪০ কিলোমিটার রাস্তা হচ্ছে একদম সোজা কোনোপ্রকার বাঁক ছাড়া। মরুভূমির বুক চিরে বয়ে গেছে এই রাস্তা। মক্কা থেকে মদিনা যেতে এই রাস্তা দিয়ে যেতে হয়। খুব সুন্দর রাস্তা!
Fahim Ahmed
Ta bort kommentar
Är du säker på att du vill ta bort den här kommentaren?
Ayesha Rahman
Ta bort kommentar
Är du säker på att du vill ta bort den här kommentaren?
Aryan Chowdhury
Ta bort kommentar
Är du säker på att du vill ta bort den här kommentaren?