Explore captivating content and diverse perspectives on our Discover page. Uncover fresh ideas and engage in meaningful conversations
গ্যালিলিও যেদিন কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে বলেছিলেন, "আমি আবারো বলছি, সূর্য স্থির, পৃথিবী সূর্যের চারপাশে ঘোরে। আমাকে শাস্তি দিয়েও সূর্যের চারপাশে পৃথিবীর প্রদক্ষিণ করাকে আপনারা বন্ধ করতে পারবেন না, পৃথিবী আগের মতোই ঘুরতে থাকবে", সেদিন ওনার কথায় সবাই হেসেছিল। বিচার সভায় গ্যালিলিওর চরম শাস্তি হয়েছিল। বাকিটা ইতিহাস।
সতীদাহর মতো জঘন্য এক সামাজিক প্রথার বিরুদ্ধে যেদিন রাজা রামমোহন রায় রুখে দাঁড়িয়েছিলেন, সেদিন সমাজের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ ওনাকে হাস্যস্পদ করেছিল। বাকিটা ইতিহাস।
সিগনেট থেকে প্রকাশিত বিভূতিভূষণের "পথের পাঁচালী"-র সংক্ষিপ্ত সংস্করণ "আম আঁটির ভেঁপু"-র জন্য ছবি আঁকতে আঁকতেই সত্যজিতের মনে হয়েছিল, তিনি যদি কোনোদিন সিনেমা তৈরি করেন, তবে এটাই হবে তার প্রথম সিনেমা। সিনেমার শুটিং যখন শুরু হয়, তখন শুধু প্রযোজকরাই নন, তৎকালীন বিখ্যাত পরিচালকরাও তাকে নিয়ে হাসিঠাট্টা করেছিল। অনেকে তো ওনাকে পাগল পর্যন্ত বলেছিল। বাকিটা ইতিহাস।
একটা কথাই মনে রাখবেন, হাজারটা লোকও যদি একটা পুকুরকে সমুদ্র বলে, রাতারাতি পুকুরটা সমুদ্র হয়ে যায় না।
তাই প্রশ্ন এটা নয় যে পরিসংখ্যানের দিক দিয়ে আপনি কত শতাংশ! প্রশ্ন এটাও নয় যে আপনি কতটা গুরুত্ববহ! প্রশ্নটা হচ্ছে আপনি ঠিক নাকি ভুল
এগ্টভেড মেয়ে (১৩৯০–১৩৭০ খ্রিষ্টপূর্ব) ছিলেন নর্ডিক ব্রোঞ্জ যুগের একজন কিশোরী, যার ভালোভাবে সংরক্ষিত দেহাবশেষ ১৯২১ সালে ডেনমার্কের এগ্টভেডের বাইরে আবিষ্কৃত হয়। মৃত্যুকালে তার বয়স ছিল ১৬ থেকে ১৮ বছরের মধ্যে। তিনি ছিলেন স্লিম, উচ্চতা ছিল ১.৬ মিটার, তার ছোট, সোনালি চুল ছিল এবং নখগুলো ভালোভাবে ছাঁটা ছিল।ডেনড্রোক্রোনোলজি পদ্ধতিতে তার কবরের সময়কাল নির্ধারণ করা হয়েছে ১৩৭০ খ্রিষ্টপূর্ব।তার কফিনের ভেতরে মেয়েটি একটি বলদ-চর্মে মোড়ানো ছিল। তিনি একটি ঢিলা, ছোট হাতাওয়ালা টিউনিক পরেছিলেন যা কনুই পর্যন্ত আসত। তার কোমর খালি ছিল এবং তিনি একটি ছোট দড়ির স্কার্ট পরতেন। তার হাতে ব্রোঞ্জের বালা ছিল এবং তিনি একটি বড় সর্পিল নকশাযুক্ত ডিস্কসহ একটি উল দিয়ে তৈরি বেল্ট পরতেন। তার পায়ের কাছে একটি ৫ থেকে ৬ বছরের শিশুর দাহ করা দেহাবশেষ পাওয়া গেছে। তার মাথার পাশে একটি ছোট বার্চ বাক্স পাওয়া গেছে, যাতে একটি সুচ, ব্রোঞ্জের পিন এবং একটি চুল বাঁধার জাল ছিল।কফিন বন্ধ করার আগে তাকে একটি কম্বল এবং বলদ-চর্ম দিয়ে ঢেকে রাখা হয়েছিল। তার কবরের উপর ফোটা ইয়েরো ফুল (যা গ্রীষ্মকালের কবর নির্দেশ করে) এবং গম, মধু, বগ-মার্টল এবং কাউবেরি দিয়ে তৈরি একটি বালতির বিয়ার রাখা হয়েছিল। তার বিশেষ পোশাক, যা ১৯২০-এর দশকে আবিষ্কারের সময় আলোড়ন সৃষ্টি করেছিল, এখন উত্তর ইউরোপে ব্রোঞ্জ যুগের সময়কালীন সাধারণ শৈলীর সেরা সংরক্ষিত উদাহরণ বলে জানা যায়। এগ্টভেড মেয়ের পোশাকের ভালো সংরক্ষণের কারণ ছিল স্
বিশ্ব মানচিত্রের শেষ 😲
নুলারবর ক্লিফস দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়ার নুলারবর প্লেইনের একটি 200 কিলোমিটার দীর্ঘ বৃষ্টিপাত।
---> অবস্থান: খাড়াগুলো নুলারবর রোডহাউসের 20 কিলোমিটার পূর্বে অবস্থিত।
---> বৈশিষ্ট্য: ক্লিফগুলি 60-120 মিটার উচ্চ এবং চুন পাথর, স্ফটিক পাথর, এবং বায়ুবাহিত বালির একটি শক্ত স্তর দিয়ে তৈরি। কিছু স্তরে সামুদ্রিক জীবাশ্ম থাকে।
---> গঠন: প্রায় 65 মিলিয়ন বছর আগে অস্ট্রেলিয়া অ্যান্টার্কটিকা থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়ার সময় ক্লিফগুলি গঠিত হয়েছিল।
একদিন একটি কুমিরের খামারে একটি দল পর্যটক ঘুরতে গিয়েছিল। খামারের মালিক একটি চমকপ্রদ প্রস্তাব দিয়েছিলেন: "যে ব্যক্তি জলাশয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ে এবং সাঁতার কাটতে কাটতে তীরে পৌঁছাতে পারে, তাকে ১,০০০,০০০ টাকা পুরস্কৃত করা হবে।"
এমন প্রস্তাব শুনে কেউই সাহস করেনি। কিন্তু হঠাৎ এক ব্যক্তি ঝাঁপিয়ে পড়লেন এবং সকল কুমিরকে পেছনে ফেলে নিরাপদে তীরে পৌঁছাতে সক্ষম হলেন। তার সাহসিকতার জন্য খামারের মালিক ঘোষণা করলেন, "আমাদের একজন সাহসী বিজয়ী রয়েছেন!"
পুরস্কারটি গ্রহণের পর সেই ব্যক্তি তার স্ত্রীর সাথে হোটেলে ফিরে আসেন। হোটেলের ম্যানেজার তাকে সাহসী বলে প্রশংসা করলেন। তখন ওই ব্যক্তি বলেন, "আমি আসলে ঝাঁপিয়ে পড়িনি, আমাকে কেউ ধাক্কা দিয়ে জলে ঠেলে দিয়েছিল!" তার স্ত্রী হাসতে হাসতে বললেন, আমি তাকে ফেলে দিয়ে সাহস যুগিয়েছিলাম!"
স্থপতি লরেন্ট ফরনিয়ারের নির্মিত সুন্দরবনের গোসাবায় (আমলামেথি গ্রামে) নির্মিত একটি স্কুলের ডিজাইন। স্কুলটি নির্মিত হয় ২০১৬ সালে। ছাদটা নির্মিত হয়েছে বাঁশ এবং শরকাঠি দিয়ে। এছাড়া দেওয়ালগুলো এবং ফ্লোরের একাংশ নির্মাণ করার জন্যও বাঁশ ব্যবহার করা হয়েছে। স্থাপত্যটার বিশেষত্ব হল, উপরের বাঁকানো চালাটা একদমই বাংলার নিজস্ব চিরাচরিত চালা স্থাপত্যের আদলে নির্মাণ করা হয়েছে। শুধু খড়ের বদলে শরকাঠির ব্যবহার করা হয়েছে।
বিগত ৮ বছরে আম্ফান ইয়াসের কিংবা মোখা'র মত ঘূর্ণিঝড়ের মোকাবিলা করার পরও গোটা স্থাপত্যটা এখনো সম্পূর্ণ অক্ষত অবস্থায় দাঁড়িয়ে রয়েছে।